শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৩

বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য রাজিয়া ফয়েজের ইন্তেকাল

Home Page » প্রথমপাতা » বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য রাজিয়া ফয়েজের ইন্তেকাল
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৩



razia_foyez.jpgবঙ্গ-নিউজ ডটকমঃ বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান, সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য সৈয়দা রাজিয়া ফয়েজ ইন্তেকাল করেছেন। (ইন্নালিল্লাহে ওয়‍া ইন্না ইলাইহে রাজিউন)। শুক্রবার বিকেল চারটা ২২ মিনিটে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৭৯ বছর। তিনি দুই ছেলে, এক মেয়ে ও অসংখ্য গুনগ্রাহী ও রাজনৈতিক অনুসারী রেখে গেছেন। বাদ এশা গুলশানের আজাদ জামে মসজিদে মরহুম রাজিয়া ফয়েজের জানাজা নামাজ অনুষ্ঠিত হবে বলে পরিবারের সূত্রে জানা গেছে। এদিকে রাজিয়া ফয়েজের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপি চেয়ারপার্সন ও বিরোধী দল নেতা খালেদা জিয়া। তিনি মরহুমার রুহের মাগফেরাত কামনা করেন। বঙ্গনিউজকে এ কথা জানান বিএনপি’র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ। রাজিয়া ফয়েজ বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত মহিলা সংসদ সদস্য। এরশাদের মন্ত্রিসভায় সমাজকল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। বাবা সৈয়দ বদরুদ্দোজা ঐতিহ্যগতভাবে স্বনামধন্য পরিবারের সদস্য। তিনি ছিলেন কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র। তিনি কাজী নজরুল ইসলামকে সঙ্গে করে বেড়াতেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলতেন, বদরুদ্দোজা ঝরনার মতো বলতে পারেন। রাজিয়া ফয়েজের ৫০ বছর ধরে রাজনৈতিক জীবন। ১৯৬১ সালেরও আগে বাবার সঙ্গে রাজনৈতিক পোস্টার লিখতেন। তখন বাইরে পাবলিসিটি করার সুযোগ ছিল না। উঠান বৈঠক করতেন। ১৯৬১ সালে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম লীগের খুলনা জেলা শাখার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তখন দেশের নারীরা তেমনভাবে রাজনীতিতে নামেননি। বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে মহিলাদের বুঝাতেন।

১৯৭৯ সালে সবুর খানের মুসলিম লীগ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সবুর খান মারা যাওয়ার পর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ডাকে ১৯৮৯ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে সমাজ কল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেন। সর্বশেষ এরশাদ জেল থেকে বের হওয়ার পর আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোট করায় জাতীয় পার্টি ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দেন। রাজিয়া ফয়েজ বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত মহিলা সংসদ সদস্য। এরশাদের মন্ত্রিসভায় সমাজকল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। বাবা সৈয়দ বদরুদ্দোজা ঐতিহ্যগতভাবে স্বনামধন্য পরিবারের সদস্য। তিনি ছিলেন কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র। তিনি কাজী নজরুল ইসলামকে সঙ্গে করে বেড়াতেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলতেন, বদরুদ্দোজা ঝরনার মতো বলতে পারেন।
রাজিয়া ফয়েজের ৫০ বছর ধরে রাজনৈতিক জীবন। ১৯৬১ সালেরও আগে বাবার সঙ্গে রাজনৈতিক পোস্টার লিখতেন। তখন বাইরে পাবলিসিটি করার সুযোগ ছিল না। উঠান বৈঠক করতেন। ১৯৬১ সালে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম লীগের খুলনা জেলা শাখার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তখন দেশের নারীরা তেমনভাবে রাজনীতিতে নামেননি। বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে মহিলাদের বুঝাতেন। ১৯৭৯ সালে সবুর খানের মুসলিম লীগ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সবুর খান মারা যাওয়ার পর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ডাকে ১৯৮৯ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে সমাজ কল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেন। সর্বশেষ এরশাদ জেল থেকে বের হওয়ার পর আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোট করায় জাতীয় পার্টি ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দেন। রাজিয়া ফয়েজ বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত মহিলা সংসদ সদস্য। এরশাদের মন্ত্রিসভায় সমাজকল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। বাবা সৈয়দ বদরুদ্দোজা ঐতিহ্যগতভাবে স্বনামধন্য পরিবারের সদস্য। তিনি ছিলেন কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র। তিনি কাজী নজরুল ইসলামকে সঙ্গে করে বেড়াতেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলতেন, বদরুদ্দোজা ঝরনার মতো বলতে পারেন। রাজিয়া ফয়েজের ৫০ বছর ধরে রাজনৈতিক জীবন। ১৯৬১ সালেরও আগে বাবার সঙ্গে রাজনৈতিক পোস্টার লিখতেন। তখন বাইরে পাবলিসিটি করার সুযোগ ছিল না। উঠান বৈঠক করতেন। ১৯৬১ সালে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম লীগের খুলনা জেলা শাখার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তখন দেশের নারীরা তেমনভাবে রাজনীতিতে নামেননি। বিভিন্ন গ্রামে গিয়ে মহিলাদের বুঝাতেন। ১৯৭৯ সালে সবুর খানের মুসলিম লীগ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সবুর খান মারা যাওয়ার পর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ডাকে ১৯৮৯ সালে জাতীয় পার্টিতে যোগ দিয়ে সমাজ কল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেন। সর্বশেষ এরশাদ জেল থেকে বের হওয়ার পর আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোট করায় জাতীয় পার্টি ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দেন। রাজিয়া ফয়েজ ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচিত নারী সংসদ সদস্য। এরশাদের মন্ত্রিসভায় সমাজকল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন তিনি।
পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনের শুরু হয় বাবা সৈয়দ বদরুদ্দোজার হাত ধরে। তিনি ছিলেন কলকাতা কর্পোরেশনের মেয়র। ১৯৬১ সালে পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম লীগের খুলনা জেলা শাখার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন রাজিয়া ফয়েজ। ১৯৭৯ সালে সবুর খানের মুসলিম লীগ থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সবুর খান মারা যাওয়ার পর মুসলিম লীগ ছেড়ে জাতীয় পার্টিতে যান। সেবছর হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মন্ত্রিসভায় সমাজ কল্যাণ ও মহিলা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেন। পরে এরশাদ আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোট করায় জাতীয় পার্টি ছেড়ে বিএনপিতে যোগ দেন রাজিয়া ফয়েজ। রাজিয়া ফয়েজের সবচেয়ে ছোট ছেলে আমান আশরাফ ফয়েজ গ্রামীণ ফোনের ডেপুটি ডিরেক্টর মার্কেটিং হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। এছাড়া তিন ছেলে মেয়ের মধ্যে সবচেয়ে বড় মেয়ে কানাডায় এবং মেঝ ছেলে সিঙ্গাপুরে বসবাস করছেন। মায়ের মৃত্যুতে ভেঙ্গে পড়েছেন আমান আশরাফ ফয়েজ। তিনি তার মায়ের জন্য সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন।

বাংলাদেশ সময়: ১৭:৫৯:২৫   ৩৫৬ বার পঠিত