শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৯

কে এই মোস্তাক আহমেদ?

Home Page » সারাদেশ » কে এই মোস্তাক আহমেদ?
শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০১৯



সিলেট বিভাগীয় ব্যুরো,বঙ্গ-নিউজ//সুনামগঞ্জ জেলার মধ্যনগর থানার মধ্যনগর ইউনিয়নের কামাউড়া গ্রামের এক সম্রান্ত্র  পরিবারে জন্মগ্রহন করেন মধ্যনগর থানা যুবলীগের সভাপতি মোস্তাক আহমেদ।তাঁর পিতা  মোঃ সুরজ আলী মেম্বার এলাকার একজন গনমান্য ব্যক্তিত্ব।তৎকালীন সুরুজ আলী মেম্বার এলাকার বেশ কয়েকজন সামাজিক ব্যক্তিদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন।এলাকাবাসী জানান, মোস্তাক আহমেদ অনেক দিন ধরেই রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত।তিনি মধ্যনগর থানা যুবলীগের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার এক মেয়ে কাজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক হিসেবে কর্মরত।বড়ভাই আব্দুস শহীদ আজাদের ছেলে  চীনে উচ্চ শিক্ষার জন্য সরকারী স্কলারশিপ পেয়ে সেখানে অধ্যয়নরত।মোস্তাক আহমেদ এছাড়াও বেশ কয়েকটি ছোটখাট ব্যাবসার সাথে জড়িত।মধ্যনগর থানা যুবলীগের সভাপতি মোস্তাক আহমেদ জানান, গতকাল ১৬ নভেম্বর আমাকে উদ্দেশ্যপ্রণোদীতভাবে বিকৃত উপস্থাপনের মাধ্যমে একটি কুচক্রী মহল টাকার বিনিময়ে বেশ কয়েকটি  পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত করে।যা সম্পূর্ণ মিথ্যা,ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। অনেক দিন ধরেই আমি যৌথভাবে বেশ কয়েকটি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছি।একসময় আমাদের অঞ্চলে নৌপথ ছিল পরিবহনের  একমাত্র মাধ্যম।তখন আমাদের অনেকগগুলো ট্রলার ছিল এবং একটি লঞ্চ ছিল।এগুলো আমরা আমাদের মাঝি-সারঙ দিয়ে পরিচালনা করতাম।আমার কোন গাড়িও নেই এবং ঢাকাতে কোনো বাড়িও নেই।তবে মধ্যনগর বাজারে আমাদের তিন ভাইয়ের একটি দোতালা ভবন আছে।মধ্যনগর সোনালী ব্যাংক শাখায় আমার দুটি একাউন্ট আছে যেগুলোতে  আমাদের চারটি যৌথ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান প্রিন্স এন্টারপ্রাইজ, মুনা এন্টারপ্রাইজ, সরকার এন্টারপ্রাইজ ও আলিফ বিল্ডআপ প্রতিষ্ঠানের টাকা লেনদেন হয়।  মধ্যনগর বাজারে যমুনা ওয়েল কোং এর ডিলার হিসেবে আমরা চারজন যৌথভাবে পরিচালনা করি।কিন্তু  উল্লেখ করা হয়েছে আমার একাউন্টে বর্তমানে ত্রিশ লক্ষ টাকা আছে।সোনালী ব্যাংক মধ্যনগর শাখায় আমার একাউন্টে বর্তমানে একটিতে আছে ৪৯ হাজার এবং অন্যটিতে ৩৯ হাজার টাকার মতো হবে।আমার ভাইদের মধ্যে কেউ কোনো মাদক সেবন ও মাদক ব্যাবসার জড়িত নয়।এলাকাতে আমার বড়ভাই আব্দুস শহীদ আজাদের নিজস্ব কোনো বাহিনী নেই।তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্তএবং মুজিব আদর্শের মানুষ। আমার বাবা সুরুজ আলী মেম্বার এলাকার একজন গণমাণ্য ব্যক্তিত্ব।জনগণ তাঁকে ভালোবেসে একবার বিপুল ভোটের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত করেছিল।তিনি বঙ্গবন্ধু আদর্শকে আজীবন বুকে লালন করে আওয়ামীলীগের একজন সমর্থক হিসেবে কাজ করেছেন।আমরা পারিবারিকভাবে আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক। যারা আমাকে প্রতিহিংসা বশত  বিতর্কিত করতে চেয়েছে।তাদের প্রতি আমি তীব্রনিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

বাংলাদেশ সময়: ২৩:৪৭:৫৬   ১৪১৫ বার পঠিত   #  #  #