বুধবার, ২ অক্টোবর ২০১৯
তিনবার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকছে
Home Page » এক্সক্লুসিভ » তিনবার পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ থাকছেবঙ্গ-নিউজঃ বিপ টেস্টে সবচেয়ে খারাপ করেছেন খুলনা বিভাগের ক্রিকেটাররা। এই দলটিতে তুলনামূলক সিনিয়র ক্রিকেটার বেশি থাকায় ফেলের হারও বেশি। এই ক্রিকেটাররা আরও দু’বার বিপ টেস্ট দিতে পারবেন। বিসিবির নির্বাচক হাবিবুল বাশার জানান, ৪ ও ৬ অক্টোবর হবে বাকি দু’দিনের পরীক্ষা।
মঙ্গলবার যারা পরীক্ষা দেননি বা ভেন্যুতে পৌঁছাতে পারেননি, ফেল করাদের পাশাপাশি তারাও পরীক্ষায় অংশ নেবেন। তবে জাতীয় দলের ক্যাম্পে বিপ টেস্টে ১১ স্কোর করা ক্রিকেটারদের নতুন করে আর পরীক্ষা দিতে হবে না। সেদিক থেকে মুশফিকুর রহিম, মেহেদী হাসান মিরাজ, নাজমুল হোসেন শান্তদের পরীক্ষা দিতে হচ্ছে না। বিসিবির প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নু জানান, জাতীয় দলের ক্যাম্পে যাদের স্কোর ১১-এর নিচে, জাতীয় লিগে খেলতে পরীক্ষা দিয়ে পাস করতে হবে তাদেরও।
জাতীয় লিগে খেলতে হলে বিপ টেস্ট দিয়েই খেলার যোগ্যতা অর্জন করতে হবে বলে জানান বিসিবির ট্রেইনার তুষার কান্তি হাওলাদার। তিনি বলেন, জাতীয় দলের বিপ টেস্টে যারা ১১-এর নিচে স্কোর করেছেন, তাদের নতুন করে এই পরীক্ষা দিয়ে পাস করতে হবে। আর ফেল করাদের প্রয়োজনে চার-পাঁচবার সুযোগ দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
নির্বাচক বাশারও বললেন তাই, ‘ভবিষ্যতের ক্রিকেটের জন্য আমরা একটা উদাহরণ সেট করতে চাই। সেটার প্রথম শর্তই হলো ফিটনেস এবং ফিল্ডিংয়ে ভালো করা। এজন্য দরকার হলে পাঁচবার পরীক্ষার সুযোগ দেব। গতবারও এভাবে পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। চার-পাঁচজন প্রথমে টার্গেট স্কোর করতে পারেনি। তারা কিন্তু শুরুতে লীগে খেলার সুযোগ পায়নি। সময় দিয়ে বলা হয়েছিল, তোমরা যখনই টার্গেট স্কোর অর্জন করতে পারবে, তখনই দলে ঢুকবে। এবারও তাই হবে।’
বাশার ক্রিকেটারদের আহ্বান জানান বিপ টেস্টকে গুরুত্ব সহকারে নিতে, ‘ফিটনেসের জন্য বিপ টেস্ট যেহেতু একটা পরীক্ষা, তাই এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এটা দিয়েই পরিমাপ করা হচ্ছে কার ফিটনেস কেমন। এর পাশাপাশি মাঠের ভেতরে গেম ফিটনেসও গুরুত্বপূর্ণ।’
বাংলাদেশ সময়: ১৬:৪৪:২৪ ৪৯২ বার পঠিত # #ক্রিকেট #খেলা #বাংলাদেশ #বিপ টেস্ট