মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০১৩

পুরুষ এমিনেতই সুন্দর তার খুব প্রসাধনী দরকার হয় না

Home Page » এক্সক্লুসিভ » পুরুষ এমিনেতই সুন্দর তার খুব প্রসাধনী দরকার হয় না
মঙ্গলবার, ৯ জুলাই ২০১৩



sajsirrrrrrrr.jpgতানিয়া বঙ্গ-নিউজ ডটকম: পৃথিবীর শুরু থেকেই নারীকে ছোট বা নিম্নস্তরের মনে করা হয়। পুরুষ শ্বাষিত সমাজে নারীর প্রতি সবসময়ই যোগ্য সন্মান প্রদর্শন করা হয় না। নারীকে সমাজের অংশ না ভেবে তাকে ভোগের বস্তু ভাবাটাই যেন স্বাভাবিক; আমাদের দেশেও সার্বিক অবস্থা পর্যাবেক্ষন করলে, সহজেই তা বলা যায়। এক্ষেত্রে, নারীকে কিছুটা দোষারোপ করা যায়। কেননা তারাও তাদের গুনের প্রতি ততটা যন্তশীন হয না, যতটা সে রূপের যত্নে ব্যাস্ত থাকে। পুরুষেরা তাদের রুপ নিয়ে খুব একটা যন্তবান না হলেও নিত্য ব্যাবহায্য পন্যে কিছু প্রসাধনী রেখে থাকে, এর বেশি কিছু নয়। নারী সৈখিন। সে সাজতে ভালোবাসে। সে সাজাতে ভালোবাসে। আর পুরুষ ঠিক তার উল্টো। সে চায় ক্ষমতা। ক্ষমতা পাওয়ার জন্য তাকে যোগ্য হতে হয়। যোগ্যতার মাপকাঠিতে তাকে উঠতে হয় সবার উপরে। সংগত কারনেই একজন পুরুষ তার পারিবার থেকে কিছুটা দুরে থাকে। রুপ যৌবন যেন তুচ্ছ হয়ে ওঠে তার কাছে। নারী নিজেকে সাজায়। সে তার সংসার সাজায়। সাজাতে সাজাতেই তার জীবন পার করে ফেলা। তবে উন্নত-দেশে নারী-পুরুষের ভেদাভেদ কম। তারা সবাই জীবন সাজাতে ব্যস্ত। কখনো কখনো আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশ গুলোতে নারীকে গৃহসামগ্রী মনে করা হয়। নারী অভস্থ হয়ে ওঠে গতানুগতিক জীবন ধারায়। সে সময়ক্ষেপনে করে তার রুপচর্চায়। তার সব চেষ্টা যেন তার যৈবনকে চির-যৈবনে রুপায়ন। এতে করে হিতে-বিপরিতও হচ্ছে অনেক। অনেক নারীই অতিমাত্রায় কসমেটিক পন্য ব্যাবহারের ফলে বিভিন্ন এর্লাজি-জনিত রোগে ভুগে থাকে। এবং সঠিক সময়ে চিকিৎসার অভাবে তা ক্যান্সারেও রুপ নেয়। গবেষনায় দেখা গেছে, নারী চর্ম রোগীর সংখ্যা পুরুষ রোগীর সংখ্যার কয়েকগুন বেশি।

(একজন পুরুষের স্বাধারন ব্যবহায্য প্রসাধনীর ছবিটি তুলেছেন বি.এম. সাজ্জাদ হোসেন)

বাংলাদেশ সময়: ২:২৫:২৪   ৫১৫ বার পঠিত