বুধবার, ১৯ জুন ২০১৯

মধ্যনগরে কৃষকের তালিকা তৈরিতে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ

Home Page » সারাদেশ » মধ্যনগরে কৃষকের তালিকা তৈরিতে স্বজনপ্রীতির অভিযোগ
বুধবার, ১৯ জুন ২০১৯



---

মধ্যনগর প্রতিনিধিঃঃসুনামগঞ্জ জেলার  মধ্যনগর থানার বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আজিম মাহমুদের বিরুদ্ধে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ধান সংগ্রহ কার্যক্রমে কৃষকের তালিকা তৈরিতে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত সোমবার বিকেলে ওই ইউনিয়নের দক্ষিণউড়া গ্রামের কৃষক জগবন্ধু রায়ের ছেলে ঝুটন রায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

ধর্মপাশা উপজেলায় দুটি খাদ্যগুদাম রয়েছে। একটি ধর্মপাশা উপজেলা সদরে অন্যটি মধ্যনগর থানায় অবস্থিত। এ বছর ওই দুটি খাদ্যগুদামে ৯শ ২২ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হবে। গত ২৭ মে থেকে দুটি খাদ্যগুদামেই ধান সংগ্রহ কার্যক্রম চলছে। খাদ্যগুদামে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ধান বিক্রি করতে আগ্রহী কৃষকদের নামের তালিকা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে।
ইউএনও’র কাছে দেওয়া লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আজিম মাহমুদ প্রকৃত কৃষকের নাম তালিকাভূক্ত না করে নিজের আত্মীয় স্বজনদের অগ্রাধিকার দিয়ে তালিকা তৈরি করেছেন। এতে করে ওই ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণউড়া, ঢুলপুষি, বাট্টা ও মোহাম্মদ আলীপুর গ্রামের কোনো কৃষকের নাম তালিকাভূক্ত হয়নি। ফলে আগ্রহ থাকা সত্বেও ওই চারটি গ্রামের কৃষকেরা সরকারি মূল্যে ধান বিক্রি করতে পারছেন না।
অভিযোগকারী ঝুটন রায় বলেন, ‘আমার বাবা একজন কৃষক। কিছু দিন আগে আমি সরকারি মূল্যে ধান বিক্রির জন্য মধ্যনগর খাদ্যগুদামে গিয়ে দেখি তালিকায় ৬ নং ওয়ার্ডের চারটি গ্রামের কোনো কৃষকের নাম নেই। তাই সরকারি মূল্যে আমরা ধান বিক্রি করতে পারছি না।’
বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আজিম মাহমুদ মুঠোফোনে বলেন, ‘এ নিয়ে আমি পরে কথা বলবো।’
কৃষকের তালিকায় ওই চারটি গ্রামের কোনো কৃষকের নাম নেই নিশ্চিত করে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ সেলিম হায়দার বলেন, ‘নীতিমালা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে ধান বিক্রয়ে আগ্রহী কৃষকদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। যা উপজেলা সংগ্রহ কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত। অনুমোদিত তালিকা অনুযায়ী খাদ্যগুদামে ধান সংগ্রহ চলছে।’
উপজেলা সংগ্রহ কমিটির সভাপতি ইউএনও মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, ‘এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য বলা হয়েছে। এখন আর নতুন করে তালিকায় নাম অন্তর্ভূক্ত করার সুযোগ নেই। যদি পরবর্তীতে নতুন বরাদ্দ আসে তাহলে ওই সকল কৃষকদের নাম তালিকাভূক্ত করা হবে।’ মাহমুদের বিরুদ্ধে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ধান সংগ্রহ কার্যক্রমে কৃষকের তালিকা তৈরিতে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত সোমবার বিকেলে ওই ইউনিয়নের দক্ষিণউড়া গ্রামের কৃষক জগবন্ধু রায়ের ছেলে ঝুটন রায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
ধর্মপাশা উপজেলায় দুটি খাদ্যগুদাম রয়েছে। একটি ধর্মপাশা উপজেলা সদরে অন্যটি মধ্যনগর থানায় অবস্থিত। এ বছর ওই দুটি খাদ্যগুদামে ৯শ ২২ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করা হবে। গত ২৭ মে থেকে দুটি খাদ্যগুদামেই ধান সংগ্রহ কার্যক্রম চলছে। খাদ্যগুদামে সরকার নির্ধারিত মূল্যে ধান বিক্রি করতে আগ্রহী কৃষকদের নামের তালিকা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়েছে।
ইউএনও’র কাছে দেওয়া লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আজিম মাহমুদ প্রকৃত কৃষকের নাম তালিকাভূক্ত না করে নিজের আত্মীয় স্বজনদের অগ্রাধিকার দিয়ে তালিকা তৈরি করেছেন। এতে করে ওই ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের দক্ষিণউড়া, ঢুলপুষি, বাট্টা ও মোহাম্মদ আলীপুর গ্রামের কোনো কৃষকের নাম তালিকাভূক্ত হয়নি। ফলে আগ্রহ থাকা সত্বেও ওই চারটি গ্রামের কৃষকেরা সরকারি মূল্যে ধান বিক্রি করতে পারছেন না।
অভিযোগকারী ঝুটন রায় বলেন, ‘আমার বাবা একজন কৃষক। কিছু দিন আগে আমি সরকারি মূল্যে ধান বিক্রির জন্য মধ্যনগর খাদ্যগুদামে গিয়ে দেখি তালিকায় ৬ নং ওয়ার্ডের চারটি গ্রামের কোনো কৃষকের নাম নেই। তাই সরকারি মূল্যে আমরা ধান বিক্রি করতে পারছি না।’
বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আজিম মাহমুদ মুঠোফোনে বলেন, ‘এ নিয়ে আমি পরে কথা বলবো।’
কৃষকের তালিকায় ওই চারটি গ্রামের কোনো কৃষকের নাম নেই নিশ্চিত করে উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ সেলিম হায়দার বলেন, ‘নীতিমালা অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে ধান বিক্রয়ে আগ্রহী কৃষকদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। যা উপজেলা সংগ্রহ কমিটি কর্তৃক অনুমোদিত। অনুমোদিত তালিকা অনুযায়ী খাদ্যগুদামে ধান সংগ্রহ চলছে।’
উপজেলা সংগ্রহ কমিটির সভাপতি ইউএনও মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, ‘এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ পেয়েছি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তাকে বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য বলা হয়েছে। এখন আর নতুন করে তালিকায় নাম অন্তর্ভূক্ত করার সুযোগ নেই। যদি পরবর্তীতে নতুন বরাদ্দ আসে তাহলে ওই সকল কৃষকদের নাম তালিকাভূক্ত করা হবে।’
t

বাংলাদেশ সময়: ১৭:৩০:১০   ৮০৫ বার পঠিত   #  #  #