বৃহস্পতিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
মধ্যনগরে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজে নানান অনিয়ম
Home Page » বিবিধ » মধ্যনগরে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজে নানান অনিয়মস্টাফ রিপোর্টার, বঙ্গ-নিউজঃঃসুুুুনামগঞ্জের মধ্যনগর থানার বংশীকুন্ডা দক্ষিন ইউনিয়নের গুরমা বর্ধিতাংশ হাওর উপ প্রকল্পের শালদীঘা বাঁধের ৩টি অংশের (৭২,৭৩,৭৪ নং পিআইসি) কাজ চলছে। বাঁধ নির্মানের ক্ষেত্রে নানান অভিযোগ ওঠেছে।
৭২ নং পিআইসি সভাপতি বিপ্লব বিশ্বাস, ৭৩ নং পিআইসির সভাপতি আব্দুস সালাম ও ৭৪ নং পিআইসির সভাপতি রাখাল দাস।শালদীঘা বাঁধের তিনটি অংশের বরাদ্দকৃত অর্থের পরিমান ৩৮ লক্ষ ৬১ হাজার ১শত ৮৯ টাকা।
সরেজমিনে লক্ষ্য করা গেছে, ৩টি প্রকল্পের সংলগ্ন শালদীঘা গাছগড়া হতে মাকড়দি গ্রাম হয়ে সানুয়া গ্রাম পর্যন্ত সম্পুর্ন ফাঁকা জায়গা রয়েছে।জনস্বার্থে হাওর রক্ষারএই বর্ধিত অংশে বাঁধের উপযোগী জায়গা রয়েছে প্রায় ৫ কিলোমিটার, এর মধ্যে বর্তমান চলমান কাজের আওতাধীনে প্রায় ২কিলোমিটার। বাকী ৩ কিলোমিটার জায়গায় কোন প্রকল্প পি আই সি নেই।এই ৩ কিলোমটিার বাঁধ নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় না আসলে বরাদ্দকৃ ৩৮ লক্ষ ৬১ হাজার ১শত ৮৯ টাকার কাজ প্রতি বছরেই সম্পুর্ন অকারনে ব্যয় করছে সরকার।শালদীঘা বাঁধের ৭৪ নং পিআইসির মাটি মূল বাঁধের ৪ থেকে ৫ ফুট দূর থেকে দেওয়া হচ্ছে।যার ফলে এই অংশের বাঁধটি সম্পূর্ন ঝুঁকিপূর্ণ।
লক্ষ্য করা গেছে , বিভিন্ন হাওরে যাদের জমি নেই তারাও পিআইসির অন্তর্ভুক্ত। জনমনে প্রশ্ন সরকারের নীতিমালা লঙ্গন করে জমিবীহিন লোকজন কিভাবে পিআইসির অন্তর্ভূক্ত হয়?গুরমার বর্ধিতাংশের উপ প্রকল্পের শালদীঘা বাঁধের ৭৩ নং পি আই সির সভাপতি আব্দুস ছালাম কৃষক নয় বলে স্থানীয় লোকজনের অভিযোগ রয়েছে।
এই বিষয়ে ধর্মপাশা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওবায়দুর রহমান জানান,ঐ বাঁধ পরিদর্শন করে এর বিরুদ্ধে আইনী ব্যাবস্থা গ্রহন করব।
বাংলাদেশ সময়: ১৯:৩৭:১৪ ৭০২ বার পঠিত # #অনিয়ম #দূর্ণীতি #বাংলা নিউজ #শালদীঘা বাঁধ বংশীকুন্ডা