মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭
“প্রতারণার ফাঁদে পরিচালক তানভীর হাসানের টেলিফিল্ম “মাশুল”
Home Page » ফিচার » “প্রতারণার ফাঁদে পরিচালক তানভীর হাসানের টেলিফিল্ম “মাশুল”ওমর সানিঃ - বঙ্গ-নিউজঃ- বর্তমানে সুঁই হয়ে ঢুঁকে ফাল হয়ে বেরোনোর মত লোকের অভাব নাই। বিশ্বাসী মানুষগুলো যখন বুকে ছুরি চেপে দেয় আসলে মেনে নেওয়া অধিক কষ্ট। ভালবাসার তাগিদে কাছে আসে অনেক মানুষ। আর দিয়ে যায় অপ্রত্যাশিত কিছু যন্ত্রনা। এমনি কিছু ঘটলো পরিচালক তানভীর হাসানের সাথে।
তানভীর হাসানের নির্মিত টেলিফিল্ম “মাশুল” ছিল ব্যয়বহুল একটা দূর্দান্ত মানসম্মত কাজ। পরিচালকের ইচ্ছা ছিলো ভাল কোন টিভি চ্যানলের মাধ্যমে জনগনের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার। কিন্তুু ,,,তার আগেই প্রতারণার স্বীকার হলেন পরিচালক তানভীর হাসান। তিনি এ প্রসঙে বঙ্গ নিউজ কে বলেন-
আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে দৃষ্টিনন্দনভাবে আমার নিজের লিখা বাস্তব কাহিনী সম্বলিত টেলিফিল্ম মাশুল নির্মান করেছি । সার্বিকভাবে সহযোগীতায় ছিলেন আমার মা জননী । তিনি বহন করেছেন মাশুলের খরচ। কাজটি ছিল দর্শক মহলে প্রসংশা পাওয়ার যোগ্য।মাশুলে অভিনয় করেন,,শ্রদ্ধেয় আবুল হায়াত,শর্মিলী আহমেদ,নওশিন, শাকিলা আক্তার, মীপা বিশ্বাস, ফজলে রাব্বি,কাশ্মীর রহমান, অনিত, সহ অনেকে। আমার সহকর্মী বা বন্ধু হিসেবে কাছে ছিল আরিফুল ইসলাম। প্রয়োজন বশত “মাশুল” নির্মানের পর বিশ্বাস করে রেখে দিয়েছিলাম আরিফুলের ল্যাপটপে। কিন্তুু সে রাজাকারের মত চালবাজি করে নিজের একটা ওয়েব সাইটে ছেড়ে দেয় আমার নির্মিত টেলিফিল্ম “মাশুল”। এমন প্রতারক মিডিয়াতে থাকলে ঠকাতেই থাকবে প্রতিনিয়ত হাজারো মানুষকে।শুধু তাই নয়,,সে মূলত সরকারি চাকরি করে। মিডিয়াতে ওত পেতেছে মেয়ে দেরকে নিয়ে ফুর্তি করার জন্য। টাকা ও কাজের লোভ দেখিয়ে সরল মেয়েদের ইজ্জত লুটে নেয় এই অমানুষ। ওরে ধরিয়ে দিন সবাই আইনের কাছে,। এদের সঠিক বিচার না হলে প্রতিনিয়ত সমাজে এদের সংখ্যা বেড়েই চলবে। আরিফুল শুধু এসবেই ক্ষ্যান্ত নয়, সে আমার অফিসটাও দখল করে নিয়েছে। আমার নিজস্ব আগের অফিসের নাম ছিলো “আতৈচি ভিশন”। দখল করে সে নামকরন করেছে “আতৈচি ভিশন ইন্টারন্যাশনাল “। এভাবেই সে এগিয়ে চলছে দূর্নীতির পথ ধরে। রূখে দাঁড়াতে হবে এদের মত প্রতারকদের উচিত দেওয়ার জন্য। আমি এর সঠিক বিচার আশা করি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫:৩২:২৮ ৬০৫ বার পঠিত