সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৭

“সাহ্যিত আর ধর্ম চির শত্রু” মুহাম্মদ সাজ্জাদ কামাল রিয়াদ

Home Page » মুক্তমত » “সাহ্যিত আর ধর্ম চির শত্রু” মুহাম্মদ সাজ্জাদ কামাল রিয়াদ
সোমবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৭



 reyad1.jpg

জীবন একটা মানুষ দেখতে হয় ভিন্ন রূপের!

বাংলা সাহ্যিত পড়ুক আর না পড়ুক সবাই যেহেতু বাঙ্গালী প্রিয় না হওক পছন্দ সবাই ই করে।
মানুষ মানে ই জ্ঞান আর যুক্তি- তর্কে তাদের মগ্ন থাকা, তবে কিছু বেপার যেখানে শুধু যুক্তি দেখাতে গেলে তার উল্টু দিকের বিষয় বস্তু পাল্টে যুক্তি রূপ নেয় তর্কে।
মানুষের ইন্দ্রিয় গুলো সর্বদা সজাগ না থাকলে ও কিছু মূহুর্তে প্রতিবাদী আর ক্ষীপ্ত হয়ে ওঠে তার কারন মানুষ এর পরিচয় মানুষের কর্ম আর বুদ্ধিমমত্তা দিয়ে।
যুক্তি তর্কের সমস্য হয় না কোথায়?
লেখক অন্য লেখকের সমালোচনা করে তার লিখার মধ্যে দিয়ে, এক জাতী সমালোচনা করে তার ভিন্ন জাতী কে নিয়ে, এক রাজনীতিবিদ সমালোচনা করে তার অপর প্রতিপক্ষ রাজনীতিবিদের নিয়ে এখানে বুজায় যাচ্ছে যুক্তি-তর্কের সমধান নেই তার কারন মানুষ তার চিন্তা চেতনায় একেক রকম ভাবে রূপদান করার মত ক্ষমতা সৃষ্টা মানুষকে দান করেছেন।
তবে, ধর্ম কর্ম অনেকে বিশ্বাস করেন না এটা তাদের কাছে পৌরাণিক বিশ্বাস ছাড়া আর কিছু ই মানতে পারেন না।
তারা আজ সমস্ত কিছু জ্ঞান বিজ্ঞান দিয়ে বিচার করতে চায়, বিজ্ঞান কেন?
জানতে চাইয়া হলে এরা উত্তর দেয় ধর্মের উপর রাখতে হয় অন্ধ বিশ্বাস কিন্তু বিজ্ঞান এক মাত্র মাধ্যেম যেখানে অন্ধ বিশ্বাস নয় যুক্তির মাধ্যেমে রয়েছে সমাধান।
ধর্মের নামে যত লিখা ইশার-ইঙ্কিতে ধর্মের দরকার না- ধর্মে কোন সমাধান নাই।
সেই সমস্য জ্ঞানী লোকের দাবী ধর্ম কিংবা ধর্মের বিশ্বাসী লোকজন জ্ঞানীর সম্মান করতে জানেন না!
আসুন!
আমরা যারা ধার্মীক আমরা আমাদের ভক্তি- বিশ্বাস ও সৃষ্টার বানী আমরা মেনে চলি আমদের বিধান রচিত আসমানি গন্থ সেখানে ই সর্ব সমস্যার সমাধান রচিত,
শুধু সঠিক ভাবে জানার অভাব আমাদের রয়েছে আজকের বিজ্ঞান যা কিছু আবিষ্কার করেছেন তার গবেষনা দেখা যাচ্ছে মুসলিম’স্ ল হলি কোরআন।
লেখকের কাজ লিখা সম্প্রাদনা করা সেহেতু বিজ্ঞানের আবিষ্কারের তথ্য না জেনে রেজাল্ট দিয়ে ই সম্প্রাদনা আর সেখানে যুক্তিতে ধর্মের প্রতি তার বিদ্ধেষ প্রকাশ।
সাহ্যিত জ্ঞানীদের অন্ধকার ধারনা ভুল ধর্মে ই প্রকৃত জ্ঞানীর সম্মান রয়েছেন- হাদিস শরীফে রয়েছেন মূর্খের এবাদতের চাইতে আলেম (জ্ঞানী) লোকের ঘুম শ্রেয়।
শুধু তাই নয় জ্ঞান চর্চার গুরোক্ত বলতে যেয়ে হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লালাল্লাম বলেছেন “জ্ঞান চর্চার জন্য প্রয়োজনে তোমরা সদূর চীনে যাও।
সুতরাং হয়তো আমার লিখা কেউ বড় মাপের লেখক সমাজ দেখবে হতে বড় মাপের লিখদের বড় পড়ে যারা অজ্ঞান তাদের একজন ও যদি দেখে আর বুজতে পারে তাতে ই আমি ধন্য।
আসুন দেখি বরণ অন্ধকার এই লেখক সমাজের অন্ধ বিশ্বাস তারা মনে করেন কোন ধার্মিক বাঙ্গালী হতে পারেন না,
তাহলো ডঃ মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ্ বহু ভাষাবীদ যার অক্লান্ত পরিশ্রম বাঙ্গালী আর বাংলার জন্য রয়েছেন তিনি ও তো প্রকৃত ধার্মীক আর মুসলিম ছিলেন।
যদি দেখি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর তিনি হিন্দু ধর্মীয় কঠর ধর্মের বিশ্বাসী ছিলেন শুধু তারা নন অনেক বিখ্যাত লোক রয়েছেন তা র বেপারে কি লিখবে বরণ লিখক সমাজ।
নারী অধিকার নিয়ে কথা বলে ওনারা, নারীকে নাকি ধর্ম সম্মান দেন নি।
তাহলে সম্মান তারা দিয়েছেন কি সম্মান নারীকে বেহাল অবস্থায় ধর্ষনের সম্মান কিন্তু ইসলাম দিয়েছেন নারী ধর্ষনকারীর মৃত্যুদন্ড।
বরন লিখব সমাজ সংস্কৃতির এত চর্চা করেন মাজে মধ্যে মদ খেয়ে নারী নিয়ে রঙ্গ তামাসা আর নারী পটানো রচনা লিখে পক্ষান্তরে নারী-পুরষ অবাদ মেলামেশা কিংবা মদপান ধর্ম নিষেদ করে তাই আজ ধর্ম খারাপ।
মনে রাখতে হবে ইসলাম ধর্ম একমাত্র নারীর সম্মান প্রধান করেছেন সবচাইতে সম্মাম নারী “মা”
আর মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের স্বর্গ।
ধর্ম পৌরাণিক অন্ধ বিশ্বাস নয়,
ধর্ম হল সকল ভুলের বিচারক তাই ধর্ম নিষিদ্ধ করতে পারলে যে অধার্মীক রা পাপ প্রতিষ্ঠার রাজ্যে কায়েম করতে পারে।
আজ অনেক হল একটা প্রশ্ন অনেক দিন ধরে মাথায় ঘুরচ্ছে মেনে নিলাম ধর্মে তাদের এত সমস্যা তাহলে শেষ বিদায় (মৃত্যুর পর) তাদের শেষকর্ম তা ধর্মের রীতিমত কেন তাদের কোন শেষ বিদায়ের বিশেষ বেবস্থা নাই??

https://www.facebook.com/official.mskreyad/

বাংলাদেশ সময়: ১:১৭:১১   ৫২৩ বার পঠিত