মঙ্গলবার, ৩১ জানুয়ারী ২০১৭
বিশ্বের যে ১৪ স্থানে সাধারণদের যাওয়া অসম্ভব !
Home Page » এক্সক্লুসিভ » বিশ্বের যে ১৪ স্থানে সাধারণদের যাওয়া অসম্ভব !খোকনঃ পৃথিবীতে এমন অনেক স্থান রয়েছে যা দেখার মতো, অনেক স্মৃতি তৈরি করার মতো এবং আমাদের জীবনকাল এমন অনেক অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য অপেক্ষা করছে।
পাহাড়, পর্বত, উপত্যকা, বনজঙ্গল, তৃণভূমি, মরুভূমি- পৃথিবীর এ ধরনের নানা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মুদ্ধ করার মতো।
কিন্তু আপনার কেমন লাগবে যখন আপনি কিছু আশ্চর্যজনক এবং চমৎকার স্থান দেখা থেকে বঞ্চিত হবেন? অথচ দুঃখজনক হলেও এটা আপনাকে মেনে নিতে হবে। কারণ পৃথিবীর এমন অনেক অত্যাশ্চর্য স্থান রয়েছে, যেখানে সর্ব সাধারণের যাওয়ার কোনো অনুমতি নেই।
এ ধরনের ১৪টি অত্যাশ্চর্য স্থান নিয়ে যেগুলো জেনে আপনি যথেষ্ট অবাক হবেন এবং যতই আগ্রহী হোন না কেন, এসব জায়গায় প্রবেশের সুযোগ মিলবে না।
১. নর্থ সেন্টিনেল আইল্যান্ড, আন্দামান
এই দ্বীপটিতে বাইরের যারা প্রবেশ করে তাদেরকে এখানকার অধিবাসীরা নির্মমভাবে মেরে ফেলে। যেহেতু এখানকার উপজাতিরা ঘনজঙ্গলে বসবাস করে তাই তারা বাইরের জগত সম্পর্কে অসচেতন। দ্বীপটিতে আধুনিকতার ছোঁয়া পরেনি। এই দ্বীপটির বাসিন্দারা আধুনিক যুগের মানুষের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করতে চায় না। উত্তর সেন্টিনেল দ্বীপটি তাই ভারত তথা বর্হিবিশ্বের কাছে আজও রহস্যই হয়ে আছে। আধুনিক সভ্যতার লোকজন এখনো দ্বীপটির মানুষের ভাষা, ধর্মানুষ্ঠান এবং তাদের বসত বাড়ির রহস্য খুব কমই জানতে পেরেছেন। আধুনিককালে অত্যাধুনিক সব ক্যামেরা থাকা সত্ত্বেও ওই দ্বীপের মানুষের স্পষ্ট কোনো ছবি তোলা সম্ভব হয়নি। কিছু কিছু ছবি তোলা হলেও তা স্পষ্ট নয়। যেসব পর্যটক এই দ্বীপটি পর্যবেক্ষণ করার চেষ্টা করেছেন কিংবা কাছে গিয়েছেন তারা প্রত্যেকেই দ্বীপটির রহস্যময় উপজাতিদের দ্বারা হামলার শিকার হয়েছেন। ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরে ভূমিকম্পের পর বিমান অনুসন্ধানকারীরা ক্ষতির পরিমান বিশ্লেষণ করতে দ্বীপটিতে প্রবেশ করতে গেলে স্থানীয়রা তাদের ওপর হামলা করে। এমনকি ২০০৬ সালে দুই জেলে রাস্তা হারিয়ে এই দ্বীপে প্রবেশ করার করায় তারা তাদের মেরে ফেলে।
২. হেয়ার্ড আইল্যান্ড ভলক্যানো, অস্ট্রেলিয়া
এই দ্বীপটিতে ২০০০ সাল থেকে ২৭৪৫ ফুট উচু জটিল আগ্নেয়গিরির সৃষ্টি হয়েছে। মাদাগাস্কার এবং অ্যান্টার্কটিকার মধ্যে অবস্থিত এই দ্বীপটিতে ২ কিলোমিটার লম্বা লাভা প্রবাহিত হয়ে আসছে ২০০০ সাল থেকে। ৩৬৮ বর্গ মাইলের এই দ্বীপটি পাহাড়ে ভরপুর। এছাড়াও রয়েছে ৪১টি হিমবাহ। পেঙ্গুইন, সিল এবং সামুদ্রিক পাখির আবাসস্থল এই প্রাকৃতিক বিস্ময়কর দ্বীপ।
৩. স্নেক আইল্যান্ড, ব্রাজিল
ব্রাজিলের ইলহা দ্য কুয়েইমাদা গ্রানডি নামক দ্বীপটি সম্পর্কে জানলে শুধু আপনি কেন, বিশ্বের কোনো পর্যটকই সেখানে যেতে সাহস করবে না। তাছাড়া দ্বীপটিতে সর্বসাধারণের প্রবেশে সরকারি নিষেধাজ্ঞাও রয়েছে। এর কারণ হচ্ছে, এটি স্নেক আইল্যান্ড অর্থাৎ সাপের দ্বীপ হিসেবে পরিচিত। ব্রাজিলের সাও পাওলো থেকে প্রায় ৯০ মাইল দূরে অবস্থিত এই দ্বীপ। পুরো দ্বীপ জুড়ে কেবল সাপের বিচরণ। এখানে শুধু যে প্রায় হাজার চারেকের বিষধর সাপের বাস তাই নয়, পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপ গোল্ডেন ল্যান্সহেডের বাস একমাত্র এই দ্বীপটিতেই। গোল্ডেন ল্যান্সহেডের বিষ এতটাই শক্তিশালী যে, এই বিষ মানুষের শরীরে যাওয়ার কিছুক্ষণ পর তা শরীরের মাংস পর্যন্ত গলিয়ে দিতে পারে।
৪. লাসকাউক্স কেভস, ফ্রান্স
বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ এই গুহাটির শিল্পকর্মের যেন ক্ষতি না হয় তাই ফ্রান্স সরকার জনসাধারণের এখানে প্রবেশাধিকার বন্ধ রেখেছে। কয়েকজন বিজ্ঞানী মাসের কেবলমাত্র কয়েকদিন এই গুহায় প্রবেশের অনুমতি পায়। নর্থওয়েস্টান ফ্রান্সে অবস্থিত এই গুহাটি ১৭ হাজার বছর আগেকার বলে ধারণা করা হয় এবং গুহার দেয়ালে আঁকা রয়েছে ৬০০ চিত্রকর্ম, যা ১৭ হাজার বছর আগেকার আদিম মানুষদের আঁকা। যার মধ্যে তখনকার সময়ের বড় প্রাণীদের ছবি অঙ্কিত রয়েছে দেয়ালে, যেগুলো জীবাশ্ম গবেষণার অন্তর্ভুক্ত। ইউনেস্কো কর্তৃক ‘বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী স্থান’ এর তকমা পেয়েছে এই গুহা।
৫. এরিয়া ৫১, নেভাডা, যুক্তরাষ্ট্র
এটি মানুষের সৃষ্টি পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যময় স্থান। যা নিয়ে বিশ্বের কৌতুহলেরও শেষ নেই। যুক্তরাষ্ট্রের দাবী, এরিয়া ৫১ একটি সামরিক ঘাটি। যার আয়তন ২৬,০০০ বর্গকিলোমিটার। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা অঙ্গরাজ্যের দক্ষিণাঞ্চলে এবং লাস ভেগাস থেকে প্রায় ১৫০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিম রেকেল গ্রামের কাছে অবস্থিত। খুবই গোপনীয় এই সামরিক ঘাঁটি গ্রুম হ্রদের দক্ষিণ তীরে অবস্থিত। এরিয়া ৫১ এতটাই গোপনীয় যে, ২০১৩ সালের আগ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এর অস্তিত্ব কখনোই স্বীকার করেনি। দুর্ভেদ্য বেষ্টনীতে ঘেরা এ ঘাটির প্রবেশ পথে লেখা আছে অনধিকার প্রবেশকারীকে গুলি করা হতে পারে। আজ পর্যন্ত বেসামরিক কেউ দাবী করেনি তিনি এরিয়া ৫১ এ ঢুকেছেন। যদি কেউ ঢুকেও থাকেন তাহলে তিনি জীবিত আর বের হতে পারেননি তা নিশ্চিত। নিশ্চিতভাবে কেউই জানে না আসলে কী হয় এই এরিয়া ৫১ অঞ্চলে। গুজব রয়েছে, এখানে ভীন গ্রহের বাসিন্দাদের মৃতদেহ সংরক্ষিত রাখা হয়।
৬. আইস গ্র্যান্ড শ্রাইন, জাপান
জাপানের রাজবংশের দেশের উচ্চপদস্থ যাজক-যাজিকা ছাড়া অন্য সকলের প্রবেশাধিকার সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ এই শ্রাইনে (মঠে)। এই মঠটি ৩য় শতকে সর্বপ্রথম তৈরি করা হয়। প্রতি ২০ বছর পর পর এটি ভেঙে আবার পুনঃনির্মাণ করা হয়। এই মঠে রয়েছে দুইটি প্রধান মঠ আর তার চারপাশে রয়েছে আরো ছোট বড় ১২৫ মঠ। কঠোর গোপনীয়তায় এখানে যা রয়েছে, যা বিশ্বের সামনে কখনোই আসেনি।
৭. ভ্যাটিকান সিক্রেট আর্কাইভ, ভ্যাটিকান সিটি, ইটালি
বিশ্বের সবচেয়ে ব্যক্তিগত পাঠাগার হিসেবে অভিহিত করা হয় ভ্যাটিকানের সিক্রেট আর্কাইভকে। অষ্টম শতাব্দী থেকে এ পর্যন্ত পোপদের ব্যক্তিগত নথিপত্র সংরক্ষিত রয়েছে এই পাঠাগারে। অনেক গোপন ডকুমেন্টও এখানে সংরক্ষিত আছে। সাধারণ মানুষের এই গ্রন্থাগারে প্রবেশের অধিকার নেই। খুব কম সংখ্যক স্কলার বা পণ্ডিতেরই এখানে ঢোকার সৌভাগ্য হয় বা হয়েছে। তাও পোপের অনুমতি ছাড়া সেটি একেবারেই অসম্ভব। আর অনুমতি পাওয়ার প্রক্রিয়াও অত্যন্ত জটিল। পাঠাগারের ভেতরে প্রায় ৫৪ কিলোমিটার বইয়ের দীর্ঘ তাক রয়েছে। সেখানে রাখা আছে ৩৫ হাজার ভলিউম নথি। এটিকে পোপের ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
৮. পোভেগলিয়া, ইতালি
ইতালির ভেনিস ও লিডো শহরের মাঝামাঝি জায়গায় অবস্থিত এই ছোট্ট এই দ্বীপটি বিশ্বের সবচেয়ে ভূতুরে স্থান হিসেবে পরিচিত। যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের আত্মা, প্লেগ রোগে মৃতদের আত্মা এবং খুনী ডাক্তারের আত্মা এই দ্বীপটিতে রয়েছে বলে মনে করা হয়। রোমান যুগে এই দ্বীপটি ব্যবহার করা হতো প্লেগে আক্রান্ত রোগীদের রাখতে ও তাদের পুড়িয়ে মেরে ফেলতে। ১৯২২ সালে এখানে একটি মানসিক হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করা হয় কিন্তু হাসপাতালটি ১৯৬৮ সালে বন্ধ করে দিতে হয়। কেননা হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত হয়ে পড়ে। রোগীরা প্রায়ই মৃতদের দেখতে পেত বলে দাবি করতো। এখানে একজন কুখ্যাত চিকিৎসকের কথা জানা যায় যিনি মানসিক রোগীদের ওপর ভয়াবহ সব পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাতেন। সেই ডাক্তার নিজেও পরে বিকারগ্রস্ত হয়ে হাসপাতালের ওপর থেকে লাফিয়ে পড়ে আত্মহত্যা করে। অশুভ আত্মার স্থান হিসেবে পরিচিত এই দ্বীপ। তাই দ্বীপটি দর্শনার্থীদের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে। ইতালির সরকার এই দ্বীপটিকে ২০১৪ সালে ৯৯ বছরের জন্য লিজে দেয়ার ঘোষণা দেন। কিন্তু কেউ এই সুযোগ গ্রহণ করার জন্য আগ্রহ দেখায়নি।
৯. নিহাউ, হাওয়াই
গাছপালা বেষ্টিত হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের একটি অতি ক্ষুদ্র দ্বীপ হচ্ছে নিহাউ। এলিজাবেথ সিনক্লেয়ার ১৮৬২ সালে এটি ক্রয় করেন এবং শুধুমাত্র তার আত্মীয়স্বজন এবং সরকারি কর্মকর্তার জন্য এটি উন্মুক্ত রেখেছেন। ১৮০ বর্গকিলোমিটারের এ দ্বীপটিতে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ। দ্বীপটিতে কিছু বিরল এবং বিপন্ন প্রজাতির প্রাণী সহ ১৩০ জনের মতো আদিবাসী স্বাধীনভাবে বাস করে। এদের বাহন ঘোড়া আর সাইকেল। দ্বীপটিকে কোনো টেলিফোন সার্ভিস নেই।
১০. হোয়াইট জেন্টলম্যানস ক্লাব, লন্ডন
এই ক্লাবের সদস্য হতে হলে রাজকীয় পরিবারের সদস্য, প্রতিপত্তিশীল ও ধনসম্পদের অধিকারী এবং পুরুষ হতে হয়। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে অভিজাত ক্লাব এবং টাকা থাকলেও সহজে সদস্য হওয়ার সুযোগ নেই। ক্লাবের বর্তমান সদস্যের মধ্যে রয়েছে প্রিন্স উইলিয়াম, তার বাবা প্রিন্স চার্লস এবং প্রাক্তন সদস্যের মধ্যে রয়েছে ড্যাভিড ক্যামেরন।
১১. বোভেট দ্বীপ, নরওয়ে
কঠোর ভূখন্ড এবং আবহাওয়ার কারণে সকলের কাছে এটি জনমানবশূন্য দ্বীপ হিসেবে পরিচিত। এই দ্বীপের ৯৩ শতাংশ বরফে ঢাকা। বোভেট দ্বীপে বেঁচে থাকা খুবই কঠিন ব্যাপার। দ্বীপটি দক্ষিণ আটলান্টিকের মাঝখানে অবস্থিত। এ যাবৎকালে সন্ধান পাওয়া দ্বীপের মধ্যে সবচেয়ে দুর্গম বলে অভিহিত করা হয় দ্বীপটিকে। এখানে একটি নিষ্ক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে, যা বরফ দ্বারা পরিপূর্ণ।
কঠোর ভূখন্ড এবং আবহাওয়ার কারণে সকলের কাছে এটি জনমানবশূন্য দ্বীপ হিসেবে পরিচিত। এই দ্বীপের ৯৩ শতাংশ বরফে ঢাকা। বোভেট দ্বীপে বেঁচে থাকা খুবই কঠিন ব্যাপার। দ্বীপটি দক্ষিণ আটলান্টিকের মাঝখানে অবস্থিত। এ যাবৎকালে সন্ধান পাওয়া দ্বীপের মধ্যে সবচেয়ে দুর্গম বলে অভিহিত করা হয় দ্বীপটিকে। এখানে একটি নিষ্ক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে, যা বরফ দ্বারা পরিপূর্ণ।
১২. সার্টসি, আইসল্যান্ড
১৯৬৩ সাল থেকে ১৯৬৭ সাল পর্যন্ত আগ্নেয়গিরির বড় অগ্নুৎপাতের কারণে এই স্থানটি সর্বসাধারণের বন্ধ রয়েছে। আইসল্যান্ডের দক্ষিণ উপকূলে অবস্থিত এই দ্বীপটিতে শুধু বিজ্ঞানীদের যাওয়ার অনুমতি রয়েছে।
১৩. মেট্রো-২, রাশিয়া
ধারণা করা হয়, রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে একটা গোপন ভুগর্ভস্থ মেট্রো সিস্টেম আছে, যা মেট্রো-২ নামে পরিচিত। সাধারণের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত মস্কো মেট্রোর পাশাপাশি গোপনে এটি পরিচালনা করা হয়। মনে করা হয় এটা স্টালিন এর সময়ে তৈরি করা হয়েছিল, কেজিবির প্রজেক্ট ছিল এটা যার কোডনেম ডি-৬। গুজব রয়েছে মেট্রো-২ পাবলিক মেট্রো থেকে দৈর্ঘ্যে অনেক বড় এবং চলাচল করে মাটির ৫০ এবং ২০০ মিটার নিচ দিয়ে। ধারণা করা হয় এতে ৪টি লাইন রয়েছে, যা ক্রেমলিনের সঙ্গে এফএসবির (আগে ছিল কেজিবি) প্রধান কার্যালয়ের সংযোগ স্থাপন করেছে। যেহেতু এর অস্তিত্ব সম্পর্কে কেউ এখনো সঠিক খবর দিতে পারে না আর তাই সেখানে যাওয়ার আশাও করা যায় না।
১৪. কিন শি হুয়াং এর সমাধি, চীন
চীনের প্রথম সম্রাট কিন শি হুয়াংয়ের রহস্যময় সমাধিস্থান চীন সরকার জনসাধারণেরর জন্য বন্ধ রেখেছেন। ২১০ খ্রিস্টপূর্বে মৃত্যুবরণকারী কিং শি হুয়াংয়ের সমাধি মধ্য চীনের একটি পাহাড়ের নিচে অবস্থিত। পাহাড়ের গভীরে বিষাক্ত পারদের পরিখাঘেরা এক সমাধি। এবং এটি টেরাকোটা ভাস্কর্য দ্বারা পরিবেষ্টিত।
বাংলাদেশ সময়: ১১:২৬:০৩ ১৩৪৭ বার পঠিত