বৃহস্পতিবার, ৪ আগস্ট ২০১৬
যে ছবি গুলো আর তোলা যাবে না!
Home Page » এক্সক্লুসিভ » যে ছবি গুলো আর তোলা যাবে না!বঙ্গ-নিউজঃ জীবনে এমন কিছু ঘটনা ঘটে যার হয়তো আর কোনওদিনই পুনরাবৃত্তি হবে না। তখন হয়তো আফশোস হয়, যদি কোনও ভাবে সেই সময়টাকে ধরা যেত! সৌভাগ্যবশত, গুটিকয়েক মানুষ তা পেরেছেন। অনির্বচনীয় তাত্ক্ষণিক সময়কে তারা ক্যামেরাবন্দি করতে সক্ষম হয়েছেন। আর সেই ছবি দেখে মুগ্ধ হয়েছে গোটা বিশ্ব।
ভাইরাল হয়ে যাওয়া ছবির জন্য চিত্রগ্রাহক মার্টিন লে মে-কে মনে রাখবে সবাই। লন্ডন পার্কে তার স্ত্রীর সঙ্গে ঘুরছিলেন। সঙ্গে ছিল ক্যামেরা। হঠাৎ দেখতে পান একটি কাঠঠোকরার পিঠে চড়ে উড়ে যাচ্ছে একটি বেজি। এই ছবি ক্যামেরাবন্দি করার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় ওঠে।
কে বেশি হ্যান্ডসাম? অবশ্যই কাঠবিড়ালিটি। ২০০৯-এ কানাডার আলবার্টে বাঁফ ন্যাশনাল পার্কে মেলিসা ব্রান্ড ও তার স্বামী জ্যাকসনের এই অনবদ্য ছবি।
উত্তর আমেরিকার লেক মিচিগানে এক সঙ্গে ছয় জায়গায় বজ্রপাত পড়ার ছবি।
ভাবছেন, ক্রেনে যেন চাঁদ ঝুলে রয়েছে? অসাধারণ ইলিউশন মেশানো ছবি। সুইজারল্যান্ডের বার্ন-এ এই ছবি তুলেছিলেন চিত্রগ্রাহক তথা আইনজীবী ব্রুনো গার্বার।
কানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়ার আকাশে ঈগলের এমন ছবিটি তুলেছিলেন পাম মুলিনস।
অস্ট্রেলিয়ার পার্থ-এর সমুদ্রসৈকতে অসাধারণ একটি ছবি। ২০০৭-এর ২৬ জানুয়ারি অস্ট্রেলিয়া ডে উদযাপনে বহু মানুষ জড়ো হয়েছিলেন পার্থ-এর উপকূলে। এক ফ্রেমে উত্সবে পোড়ানো হচ্ছে বাজি। মাঝখানে উল্কা পড়ছে আর শেষে ঘন কালো মেঘে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। এই ছবিটির দাবিদার আন্টি কেম্পাইনেন। নাসার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটেও প্রকাশ পায় ছবিটি।
যে সব ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছিল তার মধ্যে অন্যতম হয়েছিলো ছবিটি। ক্যালিফোর্নিয়ার চিত্রগ্রাহক ফু চানের এই ছবি প্রকাশিত হয়েছিল ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের অ্যালবামে। ছবি সম্বন্ধে ফু চান জানান, সাধারণত বাজ, ঈগল, পেঁচার মতো ধূর্ত পাখিরা কাকেদের এলাকায় ঢুকলে এ ভাবে আক্রমণ করে।
একেই বলে সাধনা! ৬ বছর অপেক্ষা করে অ্যালান ম্যাকফাদেন ৭ লাখ ২০ হাজার শটে পেয়েছিলেন অনবদ্য ছবিটি।
বাংলাদেশ সময়: ১০:৩৩:৩৯ ৩৯৭ বার পঠিত