বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০১৬
“তুমি”
Home Page » সাহিত্য » “তুমি”জানি, সাগর খুব প্রিয় তোমার। আমারও খুব ভাললাগে। তবে এখন আর যেতে চাই না সাগরে। সাগরের ভয়াবহ গর্জন মিলিয়ে দিবে তোমার নিঃশ্বাসের ছন্দ। যা শুনার জন্য আমি কান পেতে রই সারাবেলা। আজ পাহাড় বড় ডাকছে আমায়। তোমার চোখের গভীরতায় যে চড়াই উৎরাই দেখেছি আমি, ঠিক যেন পাহাড় বেয়ে বেয়ে উপরে উঠার মত। তবে নাহয় আমি পাহাড়েই বসত গারি। যেখানে তৈরি হবে তোমার আমার ছোট্ট বসুন্ধরা। সবুজের মাঝে রঙিন প্রজাপতি হয়ে উড়ে উড়ে বেড়াব আমি তোমার চারপাশে। তুমি তোমার সুগভীর আঁখি মেলে অপলক দেখবে আমায়। উড়ে উড়ে ক্লান্ত পরিশ্রান্ত আমি কখনো বসবো তোমার গা ঘেঁষে। ছুঁয়ে থাকবে তোমার আঙুল আমায়। নীরব ভাষায় কথা হবে শুধু চোখের চাহনিতে। যখন তুমি হাহাকার করবে সাগরের জন্য, ঠিক তখনি আমি বিশাল সাগর হব শুধু তোমার জন্য। আমার আকাশ নীল জলে সাঁতার কাটবে তুমি ডুবে ডুবে। আমার ঝর্নার মত গড়িয়ে পরা হাসি ভাসিয়ে নেবে তোমায় দূর বহুদূর। যেখান থেকে আর কখনো তুমি ফিরে যেতে চাইবে না তোমার চেনা গণ্ডিতে। আমি যে তোমার মায়াবতী। কথা দিলে তো আমায়, গাড়বে বসত আমার মধ্যে? ওয়াদা আমার, হব আমি সব রঙে রঙিন, যে রঙে রাঙাবে যখন। আমার খাঁটি সোনা, শুধু তোমার জন্য…………………।।
বাংলাদেশ সময়: ১৩:৩৩:২৩ ৩৪৭ বার পঠিত