শুক্রবার, ১০ অক্টোবর ২০১৪
Home Page » সারাদেশ »
বঙ্গ-নিউজ: নিজস্ব প্রতিবেদক-আল রিআন : তমিজ উদ্দিন টিটু গণতান্ত্রিক যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ও এলডিপির মূল দলের যুব বিযায়ক সম্পাদক। তার জীবনের প্রথম রাজনীতি শুরু হয় জাসদ দলের ছাত্র রাজনীতি থেকে। এই নেতা তার সাংগঠনিক শক্তির জন্য কফিলউদ্দিন ডিগ্রি কলেজের ছাত্র সংসদের নির্বাচনে সহ-ক্রীড়া সম্পাদক হিসেবে প্রথমবার নির্বাচিত হন।এরপর তার কাজকর্মে উঠে আসে দেশপ্রেম আর সাধারণ মানুষের জন্য অসীম ভালবাসা।এই নেতা শুধু কলেজ নির্বাচনের পর থেমে থাকেনি। পরে জাসদ ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হন চৌমহনী সরকারী কলেজের। একেরপর এক উন্নয়নধর্মী কর্মকান্ডের জন্য জনসাধারণের কাছে প্রিয় হতে থাকে। জাসদ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির অর্থ সম্পাদক হবার পর তার সততা আর ন্যায় নিষ্ঠার জন্য তাকে দলের সিধান্তে জাসদ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ সভাপতি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ভার দেওয়া হয়।
তিনি একান্ত সাক্ষাতকারে বঙ্গ-নিউজকে বলেন : কর্ণেল অলি তার আর্দশ ও প্রিয় ব্যক্তিত্ব। কর্ণেল অলির মত সৎ ও নিষ্ঠাবান নেতা আমাদের দেশে খুবই কম। তার মত নেতা আমাদের দেশে থাকলে দেশের অবস্থা অনেক ভাল হবেন। ২০০৬ সালে কর্নেল অলি আহম্মদ অন্যায় ,দূর্নীতির বিরুদ্ধে,জোড়াল সংগ্রাম করার জন্য এল.ডি.পি নামে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেন। কর্নেল অলি আহম্মেদের একজন সৎ ও আর্দশবান নেতা। তিনি আল্লাহ ভীরু ও খাটি র্ধামীক মানুষ। মহান মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান অপরিসীম।তার বীরত্বের জন্য যুদ্ধের ময়দানেই তাকে বীর বিক্রম উপাধীতে ভূষিত করা হয়। এই নেতা কখনও অন্যায়ের সাথে আপোষ করেননি ও মিথ্যার আশ্রয় নেননি। তিনি ক্ষমতার জন্য কখনও রাজনীতি করেন না। তার মূল লক্ষ্য দূর্নীতি ও ক্ষুদা মুক্ত বাংলাদেশ গঠন করা। তার এই ন্যয়নীতিতে আকৃষ্ট হয়ে তমিজ উদ্দিন টিটু জাসদ রাজনীতি ত্যাগ করে ১৮ই নভেম্বর ২০০৬ সালে এলডিপির গণতান্ত্রিক যুবদলে শত শত যুবকদের নিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কর্নেল অলি আহম্মদের হাতে ফুলের তোরা দিয়ে যোগদান করেন। র্দীঘ চার বছর তিনি গণতান্ত্রিক যুবদলের সাধারণ সম্পাদক পদে থেকে নিরলস পরিশ্রমের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক যুবদলের একটি রুপ কাঠামো দান করতে সক্ষম হন। তার মেধা ও পরিশ্রমের কারণে দলের সভাপতি তাকে পুত্রস্নেহের চোখে দেখেন। তিনি তার মেধার কারণে গণতান্ত্রিক যুবদলের ঢাকা মহানরগ কমিটি, থানা কমিটি, জেলা কমিটি করতে সক্ষম হন অতি অল্প সময়ে। যা অনেক নেতার পক্ষেই করা অসম্ভব। তিনি এখন গণতান্ত্রিক যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৭ সালে ১১ই এপ্রিল গণতান্ত্রিক যুবদলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকি।
৫ই জানুয়ারীর জাতীয় নির্বাচন নিয়ে তাকে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন: এ র্নিবাচন জনগণ মেনে নেয়নি। মাত্র ৫% ভোটার ভোট দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন তাদের বিশ দলীয় জোট ক্ষমতায় গেলে সন্ত্রাস,দূর্নিতী চাঁদাবাজি ও দারিদ্রমুক্ত বাংলাদেল গঠনের লক্ষ্যে কাজ করবে।
বাংলাদেশ সময়: ২২:২৩:৪২ ৪৩৮ বার পঠিত