বঙ্গ-নিউজ :ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়।
নেইমারের জাদুকরী পারফরম্যান্স এবং অস্কারের নৈপুণ্যে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে স্বস্তির জয় পেলেও স্বাগতিকদের জন্য আরো এক কঠিন প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে, যদিও এই প্রতিপক্ষ নেইমারদের খুবই চেনা। উদ্বোধনী ম্যাচের শুরুতেই আত্মঘাতী গোল হজম করে বিশ্বের অগণিত ভক্ত-সমর্থককে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন থিয়াগো-লুইজ-মার্সেলোরা। তাই মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে সতর্ক ব্রাজিলের কোচ লুই ফেলিপে স্কলারি। তিনি বলেছেন, ‘ক্রোয়েশিয়া আমাদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। আমাদের বেশ কিছু সমস্যা ছিল, যা আগামী ম্যাচে কাটিয়ে উঠতে হবে। কেননা, মেক্সিকো ব্রাজিলের জন্য সব সময়ইকঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।’
ফুটবল বিশেষজ্ঞদের ধারণা, স্বাগতিক ব্রাজিলকে এই ম্যাচে রুখে দিতে না পারলেও লুইস ফেলিপে স্কলারির দলের সামনে সত্যিকার অর্থেই ‘শক্ত বাধা’ হয়ে উঠতে পারে মেক্সিকো। ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ১৯তম স্থানে থাকা দলটি এবারো বেশ গোছালো, যার প্রমাণ তারা ইতোমধ্যে দিয়েছে। নাতালে অনুষ্ঠিত প্রথম ম্যাচে অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার ওরিবে পেরালতার দেয়া একমাত্র গোলে ক্যামেরুনকে হারায় মেক্সিকো। তাই বর্তমান অলিম্পিকজয়ী মেক্সিকোকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে ব্রাজিলিয়ানদের।
২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে এই মেক্সিকোর কাছে হেরেছিল ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। স্বাগতিকরা ভাবতেই পারে, বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক ফুটবল অনেকটাই আলাদা। বাস্তবতা হলো, এ পর্যন্ত ১৪ বার বিশ্বকাপ খেললেও সেরা নৈপুণ্য বলতে ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মাত্র দুইবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে মেক্সিকো। একবার ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ আর ৯ বার কনকাকাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব যে মেক্সিকানদের, সেই দলটি এখনো মিশ্র। খাঁটি মেক্সিকানদের সঙ্গে ইউরোপের মিশেলে মেক্সিকো এখন দুর্দান্ত দল।
মেক্সিকোর বিপক্ষে মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্রাজিল অনেক এগিয়ে। তবে হারের পরিমাণও কম নয়। এ পর্যন্ত দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ৩৮ বার। এর মধ্যে ব্রাজিলের জয় ২২ আর মেক্সিকোর জয় ১০ ম্যাচে। বাকি ৬টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। অবশ্য বিশ্বকাপে তিনবারের মুখোমুখিতে প্রতিবারই জয় পেয়েছে পেলের দেশ। ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে ৪ বার মুখোমুখিতে দুই দলেরই জয় দুটি করে। ২০১৩ সালের ১৯ জুন কনফেডারেশন্স কাপে বিশ্বকাপের ভেন্যু ফোর্তালেজাতেই গ্রুপ পর্বে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়েছিল ব্রাজিল। এক বছর আগের সেই সুখ স্মৃতি নিয়েই টানা দ্বিতীয় জয়ের লক্ষ্যে মাঠে নামার অপেক্ষায় সেলেকাওরা।
গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচটিতে ফেলিপে স্কলারি এবং মিগুয়েল হেরেরা তাদের দলের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। দলের খেলোয়াড়দের ফিটনেস নিয়েও কোনো সমস্যা নেই। তবে গত রোববার অনুশীলন করতে গিয়ে ইনজুরি সমস্যায় পড়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড হাল্ক। মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচে তাকে মাঠে নামানো নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।
তারপরও দলীয় সামর্থ্য এবং পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে মেক্সিকোর বিপক্ষে পরিষ্কার ফেভারিট ব্রাজিল। কেননা, মেক্সিকানদের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো নয়। বাছাই পর্বে মেক্সিকো কঠিন লড়াইয়ের পর কোনোমতে মূল পর্বে এসেছে। ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়।
নেইমারের জাদুকরী পারফরম্যান্স এবং অস্কারের নৈপুণ্যে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে স্বস্তির জয় পেলেও স্বাগতিকদের জন্য আরো এক কঠিন প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে, যদিও এই প্রতিপক্ষ নেইমারদের খুবই চেনা। উদ্বোধনী ম্যাচের শুরুতেই আত্মঘাতী গোল হজম করে বিশ্বের অগণিত ভক্ত-সমর্থককে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন থিয়াগো-লুইজ-মার্সেলোরা। তাই মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে সতর্ক ব্রাজিলের কোচ লুই ফেলিপে স্কলারি। তিনি বলেছেন, ‘ক্রোয়েশিয়া আমাদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। আমাদের বেশ কিছু সমস্যা ছিল, যা আগামী ম্যাচে কাটিয়ে উঠতে হবে। কেননা, মেক্সিকো ব্রাজিলের জন্য সব সময়ই কঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।’
ফুটবল বিশেষজ্ঞদের ধারণা, স্বাগতিক ব্রাজিলকে এই ম্যাচে রুখে দিতে না পারলেও লুইস ফেলিপে স্কলারির দলের সামনে সত্যিকার অর্থেই ‘শক্ত বাধা’ হয়ে উঠতে পারে মেক্সিকো। ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ১৯তম স্থানে থাকা দলটি এবারো বেশ গোছালো, যার প্রমাণ তারা ইতোমধ্যে দিয়েছে। নাতালে অনুষ্ঠিত প্রথম ম্যাচে অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার ওরিবে পেরালতার দেয়া একমাত্র গোলে ক্যামেরুনকে হারায় মেক্সিকো। তাই বর্তমান অলিম্পিকজয়ী মেক্সিকোকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে ব্রাজিলিয়ানদের।২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে এই মেক্সিকোর কাছে হেরেছিল ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। স্বাগতিকরা ভাবতেই পারে, বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক ফুটবল অনেকটাই আলাদা। বাস্তবতা হলো, এ পর্যন্ত ১৪ বার বিশ্বকাপ খেললেও সেরা নৈপুণ্য বলতে ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মাত্র দুইবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে মেক্সিকো। একবার ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ আর ৯ বার কনকাকাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব যে মেক্সিকানদের, সেই দলটি এখনো মিশ্র। খাঁটি মেক্সিকানদের সঙ্গে ইউরোপের মিশেলে মেক্সিকো এখন দুর্দান্ত দল।
মেক্সিকোর বিপক্ষে মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্রাজিল অনেক এগিয়ে। তবে হারের পরিমাণও কম নয়। এ পর্যন্ত দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ৩৮ বার। এর মধ্যে ব্রাজিলের জয় ২২ আর মেক্সিকোর জয় ১০ ম্যাচে। বাকি ৬টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। অবশ্য বিশ্বকাপে তিনবারের মুখোমুখিতে প্রতিবারই জয় পেয়েছে পেলের দেশ। ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে ৪ বার মুখোমুখিতে দুই দলেরই জয় দুটি করে। ২০১৩ সালের ১৯ জুন কনফেডারেশন্স কাপে বিশ্বকাপের ভেন্যু ফোর্তালেজাতেই গ্রুপ পর্বে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়েছিল ব্রাজিল। এক বছর আগের সেই সুখ স্মৃতি নিয়েই টানা দ্বিতীয় জয়ের লক্ষ্যে মাঠে নামার অপেক্ষায় সেলেকাওরা।
গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচটিতে ফেলিপে স্কলারি এবং মিগুয়েল হেরেরা তাদের দলের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। দলের খেলোয়াড়দের ফিটনেস নিয়েও কোনো সমস্যা নেই। তবে গত রোববার অনুশীলন করতে গিয়ে ইনজুরি সমস্যায় পড়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড হাল্ক। মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচে তাকে মাঠে নামানো নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।তারপরও দলীয় সামর্থ্য এবং পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে মেক্সিকোর বিপক্ষে পরিষ্কার ফেভারিট ব্রাজিল। কেননা, মেক্সিকানদের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো নয়। বাছাই পর্বে মেক্সিকো কঠিন লড়াইয়ের পর কোনোমতে মূল পর্বে এসেছে।

যায়েদ হাসান সম্রাট, বঙ্গ-নিউজ।

ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=17-06-2014&feature=yes&type=single&pub_no=867&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=127315#sthash.trjaDKav.dpuf

ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়।
নেইমারের জাদুকরী পারফরম্যান্স এবং অস্কারের নৈপুণ্যে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে স্বস্তির জয় পেলেও স্বাগতিকদের জন্য আরো এক কঠিন প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে, যদিও এই প্রতিপক্ষ নেইমারদের খুবই চেনা। উদ্বোধনী ম্যাচের শুরুতেই আত্মঘাতী গোল হজম করে বিশ্বের অগণিত ভক্ত-সমর্থককে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন থিয়াগো-লুইজ-মার্সেলোরা। তাই মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে সতর্ক ব্রাজিলের কোচ লুই ফেলিপে স্কলারি। তিনি বলেছেন, ‘ক্রোয়েশিয়া আমাদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। আমাদের বেশ কিছু সমস্যা ছিল, যা আগামী ম্যাচে কাটিয়ে উঠতে হবে। কেননা, মেক্সিকো ব্রাজিলের জন্য সব সময়ই কঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।’
ফুটবল বিশেষজ্ঞদের ধারণা, স্বাগতিক ব্রাজিলকে এই ম্যাচে রুখে দিতে না পারলেও লুইস ফেলিপে স্কলারির দলের সামনে সত্যিকার অর্থেই ‘শক্ত বাধা’ হয়ে উঠতে পারে মেক্সিকো। ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ১৯তম স্থানে থাকা দলটি এবারো বেশ গোছালো, যার প্রমাণ তারা ইতোমধ্যে দিয়েছে। নাতালে অনুষ্ঠিত প্রথম ম্যাচে অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার ওরিবে পেরালতার দেয়া একমাত্র গোলে ক্যামেরুনকে হারায় মেক্সিকো। তাই বর্তমান অলিম্পিকজয়ী মেক্সিকোকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে ব্রাজিলিয়ানদের।
২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে এই মেক্সিকোর কাছে হেরেছিল ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। স্বাগতিকরা ভাবতেই পারে, বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক ফুটবল অনেকটাই আলাদা। বাস্তবতা হলো, এ পর্যন্ত ১৪ বার বিশ্বকাপ খেললেও সেরা নৈপুণ্য বলতে ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মাত্র দুইবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে মেক্সিকো। একবার ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ আর ৯ বার কনকাকাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব যে মেক্সিকানদের, সেই দলটি এখনো মিশ্র। খাঁটি মেক্সিকানদের সঙ্গে ইউরোপের মিশেলে মেক্সিকো এখন দুর্দান্ত দল। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=17-06-2014&feature=yes&type=single&pub_no=867&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=127315#sthash.trjaDKav.dpuf

ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়।
নেইমারের জাদুকরী পারফরম্যান্স এবং অস্কারের নৈপুণ্যে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে স্বস্তির জয় পেলেও স্বাগতিকদের জন্য আরো এক কঠিন প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে, যদিও এই প্রতিপক্ষ নেইমারদের খুবই চেনা। উদ্বোধনী ম্যাচের শুরুতেই আত্মঘাতী গোল হজম করে বিশ্বের অগণিত ভক্ত-সমর্থককে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন থিয়াগো-লুইজ-মার্সেলোরা। তাই মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে সতর্ক ব্রাজিলের কোচ লুই ফেলিপে স্কলারি। তিনি বলেছেন, ‘ক্রোয়েশিয়া আমাদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। আমাদের বেশ কিছু সমস্যা ছিল, যা আগামী ম্যাচে কাটিয়ে উঠতে হবে। কেননা, মেক্সিকো ব্রাজিলের জন্য সব সময়ই কঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।’
ফুটবল বিশেষজ্ঞদের ধারণা, স্বাগতিক ব্রাজিলকে এই ম্যাচে রুখে দিতে না পারলেও লুইস ফেলিপে স্কলারির দলের সামনে সত্যিকার অর্থেই ‘শক্ত বাধা’ হয়ে উঠতে পারে মেক্সিকো। ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ১৯তম স্থানে থাকা দলটি এবারো বেশ গোছালো, যার প্রমাণ তারা ইতোমধ্যে দিয়েছে। নাতালে অনুষ্ঠিত প্রথম ম্যাচে অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার ওরিবে পেরালতার দেয়া একমাত্র গোলে ক্যামেরুনকে হারায় মেক্সিকো। তাই বর্তমান অলিম্পিকজয়ী মেক্সিকোকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে ব্রাজিলিয়ানদের।
২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে এই মেক্সিকোর কাছে হেরেছিল ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। স্বাগতিকরা ভাবতেই পারে, বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক ফুটবল অনেকটাই আলাদা। বাস্তবতা হলো, এ পর্যন্ত ১৪ বার বিশ্বকাপ খেললেও সেরা নৈপুণ্য বলতে ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মাত্র দুইবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে মেক্সিকো। একবার ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ আর ৯ বার কনকাকাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব যে মেক্সিকানদের, সেই দলটি এখনো মিশ্র। খাঁটি মেক্সিকানদের সঙ্গে ইউরোপের মিশেলে মেক্সিকো এখন দুর্দান্ত দল। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=17-06-2014&feature=yes&type=single&pub_no=867&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=127315#sthash.trjaDKav.dpuf

ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়।
নেইমারের জাদুকরী পারফরম্যান্স এবং অস্কারের নৈপুণ্যে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে স্বস্তির জয় পেলেও স্বাগতিকদের জন্য আরো এক কঠিন প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে, যদিও এই প্রতিপক্ষ নেইমারদের খুবই চেনা। উদ্বোধনী ম্যাচের শুরুতেই আত্মঘাতী গোল হজম করে বিশ্বের অগণিত ভক্ত-সমর্থককে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন থিয়াগো-লুইজ-মার্সেলোরা। তাই মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে সতর্ক ব্রাজিলের কোচ লুই ফেলিপে স্কলারি। তিনি বলেছেন, ‘ক্রোয়েশিয়া আমাদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। আমাদের বেশ কিছু সমস্যা ছিল, যা আগামী ম্যাচে কাটিয়ে উঠতে হবে। কেননা, মেক্সিকো ব্রাজিলের জন্য সব সময়ই কঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।’
ফুটবল বিশেষজ্ঞদের ধারণা, স্বাগতিক ব্রাজিলকে এই ম্যাচে রুখে দিতে না পারলেও লুইস ফেলিপে স্কলারির দলের সামনে সত্যিকার অর্থেই ‘শক্ত বাধা’ হয়ে উঠতে পারে মেক্সিকো। ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ১৯তম স্থানে থাকা দলটি এবারো বেশ গোছালো, যার প্রমাণ তারা ইতোমধ্যে দিয়েছে। নাতালে অনুষ্ঠিত প্রথম ম্যাচে অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার ওরিবে পেরালতার দেয়া একমাত্র গোলে ক্যামেরুনকে হারায় মেক্সিকো। তাই বর্তমান অলিম্পিকজয়ী মেক্সিকোকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে ব্রাজিলিয়ানদের।
২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে এই মেক্সিকোর কাছে হেরেছিল ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। স্বাগতিকরা ভাবতেই পারে, বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক ফুটবল অনেকটাই আলাদা। বাস্তবতা হলো, এ পর্যন্ত ১৪ বার বিশ্বকাপ খেললেও সেরা নৈপুণ্য বলতে ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মাত্র দুইবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে মেক্সিকো। একবার ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ আর ৯ বার কনকাকাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব যে মেক্সিকানদের, সেই দলটি এখনো মিশ্র। খাঁটি মেক্সিকানদের সঙ্গে ইউরোপের মিশেলে মেক্সিকো এখন দুর্দান্ত দল। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=17-06-2014&feature=yes&type=single&pub_no=867&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=127315#sthash.trjaDKav.dpuf

ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়।
নেইমারের জাদুকরী পারফরম্যান্স এবং অস্কারের নৈপুণ্যে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে স্বস্তির জয় পেলেও স্বাগতিকদের জন্য আরো এক কঠিন প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে, যদিও এই প্রতিপক্ষ নেইমারদের খুবই চেনা। উদ্বোধনী ম্যাচের শুরুতেই আত্মঘাতী গোল হজম করে বিশ্বের অগণিত ভক্ত-সমর্থককে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন থিয়াগো-লুইজ-মার্সেলোরা। তাই মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে সতর্ক ব্রাজিলের কোচ লুই ফেলিপে স্কলারি। তিনি বলেছেন, ‘ক্রোয়েশিয়া আমাদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। আমাদের বেশ কিছু সমস্যা ছিল, যা আগামী ম্যাচে কাটিয়ে উঠতে হবে। কেননা, মেক্সিকো ব্রাজিলের জন্য সব সময়ই কঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।’
ফুটবল বিশেষজ্ঞদের ধারণা, স্বাগতিক ব্রাজিলকে এই ম্যাচে রুখে দিতে না পারলেও লুইস ফেলিপে স্কলারির দলের সামনে সত্যিকার অর্থেই ‘শক্ত বাধা’ হয়ে উঠতে পারে মেক্সিকো। ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ১৯তম স্থানে থাকা দলটি এবারো বেশ গোছালো, যার প্রমাণ তারা ইতোমধ্যে দিয়েছে। নাতালে অনুষ্ঠিত প্রথম ম্যাচে অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার ওরিবে পেরালতার দেয়া একমাত্র গোলে ক্যামেরুনকে হারায় মেক্সিকো। তাই বর্তমান অলিম্পিকজয়ী মেক্সিকোকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে ব্রাজিলিয়ানদের।
২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে এই মেক্সিকোর কাছে হেরেছিল ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। স্বাগতিকরা ভাবতেই পারে, বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক ফুটবল অনেকটাই আলাদা। বাস্তবতা হলো, এ পর্যন্ত ১৪ বার বিশ্বকাপ খেললেও সেরা নৈপুণ্য বলতে ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মাত্র দুইবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে মেক্সিকো। একবার ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ আর ৯ বার কনকাকাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব যে মেক্সিকানদের, সেই দলটি এখনো মিশ্র। খাঁটি মেক্সিকানদের সঙ্গে ইউরোপের মিশেলে মেক্সিকো এখন দুর্দান্ত দল। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=17-06-2014&feature=yes&type=single&pub_no=867&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=127315#sthash.trjaDKav.dpuf

ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়।
নেইমারের জাদুকরী পারফরম্যান্স এবং অস্কারের নৈপুণ্যে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে স্বস্তির জয় পেলেও স্বাগতিকদের জন্য আরো এক কঠিন প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে, যদিও এই প্রতিপক্ষ নেইমারদের খুবই চেনা। উদ্বোধনী ম্যাচের শুরুতেই আত্মঘাতী গোল হজম করে বিশ্বের অগণিত ভক্ত-সমর্থককে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন থিয়াগো-লুইজ-মার্সেলোরা। তাই মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে সতর্ক ব্রাজিলের কোচ লুই ফেলিপে স্কলারি। তিনি বলেছেন, ‘ক্রোয়েশিয়া আমাদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। আমাদের বেশ কিছু সমস্যা ছিল, যা আগামী ম্যাচে কাটিয়ে উঠতে হবে। কেননা, মেক্সিকো ব্রাজিলের জন্য সব সময়ই কঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।’
ফুটবল বিশেষজ্ঞদের ধারণা, স্বাগতিক ব্রাজিলকে এই ম্যাচে রুখে দিতে না পারলেও লুইস ফেলিপে স্কলারির দলের সামনে সত্যিকার অর্থেই ‘শক্ত বাধা’ হয়ে উঠতে পারে মেক্সিকো। ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ১৯তম স্থানে থাকা দলটি এবারো বেশ গোছালো, যার প্রমাণ তারা ইতোমধ্যে দিয়েছে। নাতালে অনুষ্ঠিত প্রথম ম্যাচে অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার ওরিবে পেরালতার দেয়া একমাত্র গোলে ক্যামেরুনকে হারায় মেক্সিকো। তাই বর্তমান অলিম্পিকজয়ী মেক্সিকোকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে ব্রাজিলিয়ানদের।
২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে এই মেক্সিকোর কাছে হেরেছিল ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। স্বাগতিকরা ভাবতেই পারে, বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক ফুটবল অনেকটাই আলাদা। বাস্তবতা হলো, এ পর্যন্ত ১৪ বার বিশ্বকাপ খেললেও সেরা নৈপুণ্য বলতে ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মাত্র দুইবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে মেক্সিকো। একবার ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ আর ৯ বার কনকাকাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব যে মেক্সিকানদের, সেই দলটি এখনো মিশ্র। খাঁটি মেক্সিকানদের সঙ্গে ইউরোপের মিশেলে মেক্সিকো এখন দুর্দান্ত দল।
মেক্সিকোর বিপক্ষে মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্রাজিল অনেক এগিয়ে। তবে হারের পরিমাণও কম নয়। এ পর্যন্ত দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ৩৮ বার। এর মধ্যে ব্রাজিলের জয় ২২ আর মেক্সিকোর জয় ১০ ম্যাচে। বাকি ৬টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। অবশ্য বিশ্বকাপে তিনবারের মুখোমুখিতে প্রতিবারই জয় পেয়েছে পেলের দেশ। ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে ৪ বার মুখোমুখিতে দুই দলেরই জয় দুটি করে। ২০১৩ সালের ১৯ জুন কনফেডারেশন্স কাপে বিশ্বকাপের ভেন্যু ফোর্তালেজাতেই গ্রুপ পর্বে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়েছিল ব্রাজিল। এক বছর আগের সেই সুখ স্মৃতি নিয়েই টানা দ্বিতীয় জয়ের লক্ষ্যে মাঠে নামার অপেক্ষায় সেলেকাওরা।
গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচটিতে ফেলিপে স্কলারি এবং মিগুয়েল হেরেরা তাদের দলের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। দলের খেলোয়াড়দের ফিটনেস নিয়েও কোনো সমস্যা নেই। তবে গত রোববার অনুশীলন করতে গিয়ে ইনজুরি সমস্যায় পড়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড হাল্ক। মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচে তাকে মাঠে নামানো নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।
তারপরও দলীয় সামর্থ্য এবং পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে মেক্সিকোর বিপক্ষে পরিষ্কার ফেভারিট ব্রাজিল। কেননা, মেক্সিকানদের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো নয়। বাছাই পর্বে মেক্সিকো কঠিন লড়াইয়ের পর কোনোমতে মূল পর্বে এসেছে। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=17-06-2014&feature=yes&type=single&pub_no=867&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=127315#sthash.trjaDKav.dpuf

ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়।
নেইমারের জাদুকরী পারফরম্যান্স এবং অস্কারের নৈপুণ্যে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে স্বস্তির জয় পেলেও স্বাগতিকদের জন্য আরো এক কঠিন প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে, যদিও এই প্রতিপক্ষ নেইমারদের খুবই চেনা। উদ্বোধনী ম্যাচের শুরুতেই আত্মঘাতী গোল হজম করে বিশ্বের অগণিত ভক্ত-সমর্থককে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন থিয়াগো-লুইজ-মার্সেলোরা। তাই মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে সতর্ক ব্রাজিলের কোচ লুই ফেলিপে স্কলারি। তিনি বলেছেন, ‘ক্রোয়েশিয়া আমাদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। আমাদের বেশ কিছু সমস্যা ছিল, যা আগামী ম্যাচে কাটিয়ে উঠতে হবে। কেননা, মেক্সিকো ব্রাজিলের জন্য সব সময়ই কঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।’
ফুটবল বিশেষজ্ঞদের ধারণা, স্বাগতিক ব্রাজিলকে এই ম্যাচে রুখে দিতে না পারলেও লুইস ফেলিপে স্কলারির দলের সামনে সত্যিকার অর্থেই ‘শক্ত বাধা’ হয়ে উঠতে পারে মেক্সিকো। ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ১৯তম স্থানে থাকা দলটি এবারো বেশ গোছালো, যার প্রমাণ তারা ইতোমধ্যে দিয়েছে। নাতালে অনুষ্ঠিত প্রথম ম্যাচে অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার ওরিবে পেরালতার দেয়া একমাত্র গোলে ক্যামেরুনকে হারায় মেক্সিকো। তাই বর্তমান অলিম্পিকজয়ী মেক্সিকোকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে ব্রাজিলিয়ানদের।
২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে এই মেক্সিকোর কাছে হেরেছিল ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। স্বাগতিকরা ভাবতেই পারে, বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক ফুটবল অনেকটাই আলাদা। বাস্তবতা হলো, এ পর্যন্ত ১৪ বার বিশ্বকাপ খেললেও সেরা নৈপুণ্য বলতে ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মাত্র দুইবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে মেক্সিকো। একবার ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ আর ৯ বার কনকাকাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব যে মেক্সিকানদের, সেই দলটি এখনো মিশ্র। খাঁটি মেক্সিকানদের সঙ্গে ইউরোপের মিশেলে মেক্সিকো এখন দুর্দান্ত দল।
মেক্সিকোর বিপক্ষে মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্রাজিল অনেক এগিয়ে। তবে হারের পরিমাণও কম নয়। এ পর্যন্ত দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ৩৮ বার। এর মধ্যে ব্রাজিলের জয় ২২ আর মেক্সিকোর জয় ১০ ম্যাচে। বাকি ৬টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। অবশ্য বিশ্বকাপে তিনবারের মুখোমুখিতে প্রতিবারই জয় পেয়েছে পেলের দেশ। ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে ৪ বার মুখোমুখিতে দুই দলেরই জয় দুটি করে। ২০১৩ সালের ১৯ জুন কনফেডারেশন্স কাপে বিশ্বকাপের ভেন্যু ফোর্তালেজাতেই গ্রুপ পর্বে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়েছিল ব্রাজিল। এক বছর আগের সেই সুখ স্মৃতি নিয়েই টানা দ্বিতীয় জয়ের লক্ষ্যে মাঠে নামার অপেক্ষায় সেলেকাওরা।
গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচটিতে ফেলিপে স্কলারি এবং মিগুয়েল হেরেরা তাদের দলের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। দলের খেলোয়াড়দের ফিটনেস নিয়েও কোনো সমস্যা নেই। তবে গত রোববার অনুশীলন করতে গিয়ে ইনজুরি সমস্যায় পড়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড হাল্ক। মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচে তাকে মাঠে নামানো নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।
তারপরও দলীয় সামর্থ্য এবং পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে মেক্সিকোর বিপক্ষে পরিষ্কার ফেভারিট ব্রাজিল। কেননা, মেক্সিকানদের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো নয়। বাছাই পর্বে মেক্সিকো কঠিন লড়াইয়ের পর কোনোমতে মূল পর্বে এসেছে। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=17-06-2014&feature=yes&type=single&pub_no=867&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=127315#sthash.trjaDKav.dpuf

ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়।
নেইমারের জাদুকরী পারফরম্যান্স এবং অস্কারের নৈপুণ্যে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে স্বস্তির জয় পেলেও স্বাগতিকদের জন্য আরো এক কঠিন প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে, যদিও এই প্রতিপক্ষ নেইমারদের খুবই চেনা। উদ্বোধনী ম্যাচের শুরুতেই আত্মঘাতী গোল হজম করে বিশ্বের অগণিত ভক্ত-সমর্থককে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন থিয়াগো-লুইজ-মার্সেলোরা। তাই মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে সতর্ক ব্রাজিলের কোচ লুই ফেলিপে স্কলারি। তিনি বলেছেন, ‘ক্রোয়েশিয়া আমাদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। আমাদের বেশ কিছু সমস্যা ছিল, যা আগামী ম্যাচে কাটিয়ে উঠতে হবে। কেননা, মেক্সিকো ব্রাজিলের জন্য সব সময়ই কঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।’
ফুটবল বিশেষজ্ঞদের ধারণা, স্বাগতিক ব্রাজিলকে এই ম্যাচে রুখে দিতে না পারলেও লুইস ফেলিপে স্কলারির দলের সামনে সত্যিকার অর্থেই ‘শক্ত বাধা’ হয়ে উঠতে পারে মেক্সিকো। ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ১৯তম স্থানে থাকা দলটি এবারো বেশ গোছালো, যার প্রমাণ তারা ইতোমধ্যে দিয়েছে। নাতালে অনুষ্ঠিত প্রথম ম্যাচে অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার ওরিবে পেরালতার দেয়া একমাত্র গোলে ক্যামেরুনকে হারায় মেক্সিকো। তাই বর্তমান অলিম্পিকজয়ী মেক্সিকোকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে ব্রাজিলিয়ানদের।
২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে এই মেক্সিকোর কাছে হেরেছিল ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। স্বাগতিকরা ভাবতেই পারে, বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক ফুটবল অনেকটাই আলাদা। বাস্তবতা হলো, এ পর্যন্ত ১৪ বার বিশ্বকাপ খেললেও সেরা নৈপুণ্য বলতে ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মাত্র দুইবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে মেক্সিকো। একবার ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ আর ৯ বার কনকাকাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব যে মেক্সিকানদের, সেই দলটি এখনো মিশ্র। খাঁটি মেক্সিকানদের সঙ্গে ইউরোপের মিশেলে মেক্সিকো এখন দুর্দান্ত দল।
মেক্সিকোর বিপক্ষে মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্রাজিল অনেক এগিয়ে। তবে হারের পরিমাণও কম নয়। এ পর্যন্ত দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ৩৮ বার। এর মধ্যে ব্রাজিলের জয় ২২ আর মেক্সিকোর জয় ১০ ম্যাচে। বাকি ৬টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। অবশ্য বিশ্বকাপে তিনবারের মুখোমুখিতে প্রতিবারই জয় পেয়েছে পেলের দেশ। ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে ৪ বার মুখোমুখিতে দুই দলেরই জয় দুটি করে। ২০১৩ সালের ১৯ জুন কনফেডারেশন্স কাপে বিশ্বকাপের ভেন্যু ফোর্তালেজাতেই গ্রুপ পর্বে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়েছিল ব্রাজিল। এক বছর আগের সেই সুখ স্মৃতি নিয়েই টানা দ্বিতীয় জয়ের লক্ষ্যে মাঠে নামার অপেক্ষায় সেলেকাওরা।
গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচটিতে ফেলিপে স্কলারি এবং মিগুয়েল হেরেরা তাদের দলের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। দলের খেলোয়াড়দের ফিটনেস নিয়েও কোনো সমস্যা নেই। তবে গত রোববার অনুশীলন করতে গিয়ে ইনজুরি সমস্যায় পড়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড হাল্ক। মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচে তাকে মাঠে নামানো নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।
তারপরও দলীয় সামর্থ্য এবং পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে মেক্সিকোর বিপক্ষে পরিষ্কার ফেভারিট ব্রাজিল। কেননা, মেক্সিকানদের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো নয়। বাছাই পর্বে মেক্সিকো কঠিন লড়াইয়ের পর কোনোমতে মূল পর্বে এসেছে। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=17-06-2014&feature=yes&type=single&pub_no=867&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=127315#sthash.trjaDKav.dpuf

ক্ষিপ্রতা আর কৌশলী ফুটবল খেলায় সুনাম অর্জন করা মেক্সিকোর প্রতিপক্ষ আজ শৈল্পিক ও নান্দনিক ফুটবলের ধারক-বাহক ব্রাজিল। মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় রাত ১টায় ক্যাসটেলাও ফোর্তলেজা স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে ‘এ’ গ্রুপের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটি। ইতোমধ্যে উভয় দল নিজেদের প্রথম ম্যাচে জয় তুলে নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে রয়েছে। বিশ্বকাপের উদ্বোধনী ম্যাচে স্বাগতিক ব্রাজিল ৩-১ গোলে ক্রোয়েশিয়াকে হারিয়ে দারুণ সূচনা করে। অপরদিকে মেক্সিকো ১-০ গোলে হারিয়েছে ক্যামেরুনকে। শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা ফুটবলবিশ্বের কাছেই ম্যাচটি হবে আকর্ষণীয়।
নেইমারের জাদুকরী পারফরম্যান্স এবং অস্কারের নৈপুণ্যে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে স্বস্তির জয় পেলেও স্বাগতিকদের জন্য আরো এক কঠিন প্রতিপক্ষ অপেক্ষা করছে, যদিও এই প্রতিপক্ষ নেইমারদের খুবই চেনা। উদ্বোধনী ম্যাচের শুরুতেই আত্মঘাতী গোল হজম করে বিশ্বের অগণিত ভক্ত-সমর্থককে দুশ্চিন্তায় ফেলে দিয়েছিলেন থিয়াগো-লুইজ-মার্সেলোরা। তাই মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচের ব্যাপারে সতর্ক ব্রাজিলের কোচ লুই ফেলিপে স্কলারি। তিনি বলেছেন, ‘ক্রোয়েশিয়া আমাদের সঙ্গে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। আমাদের বেশ কিছু সমস্যা ছিল, যা আগামী ম্যাচে কাটিয়ে উঠতে হবে। কেননা, মেক্সিকো ব্রাজিলের জন্য সব সময়ই কঠিন প্রতিপক্ষ। তাদের হালকা করে দেখার সুযোগ নেই।’
ফুটবল বিশেষজ্ঞদের ধারণা, স্বাগতিক ব্রাজিলকে এই ম্যাচে রুখে দিতে না পারলেও লুইস ফেলিপে স্কলারির দলের সামনে সত্যিকার অর্থেই ‘শক্ত বাধা’ হয়ে উঠতে পারে মেক্সিকো। ফিফা র‌্যাংকিংয়ে ১৯তম স্থানে থাকা দলটি এবারো বেশ গোছালো, যার প্রমাণ তারা ইতোমধ্যে দিয়েছে। নাতালে অনুষ্ঠিত প্রথম ম্যাচে অভিজ্ঞ স্ট্রাইকার ওরিবে পেরালতার দেয়া একমাত্র গোলে ক্যামেরুনকে হারায় মেক্সিকো। তাই বর্তমান অলিম্পিকজয়ী মেক্সিকোকে নিয়ে দুশ্চিন্তা হতেই পারে ব্রাজিলিয়ানদের।
২০১২ সালের অলিম্পিক ফুটবলের ফাইনালে এই মেক্সিকোর কাছে হেরেছিল ৫ বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। স্বাগতিকরা ভাবতেই পারে, বিশ্বকাপ আর অলিম্পিক ফুটবল অনেকটাই আলাদা। বাস্তবতা হলো, এ পর্যন্ত ১৪ বার বিশ্বকাপ খেললেও সেরা নৈপুণ্য বলতে ১৯৭০ ও ১৯৮৬ সালে মাত্র দুইবার কোয়ার্টার ফাইনালে উঠেছে মেক্সিকো। একবার ফিফা কনফেডারেশন্স কাপ আর ৯ বার কনকাকাফে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার কৃতিত্ব যে মেক্সিকানদের, সেই দলটি এখনো মিশ্র। খাঁটি মেক্সিকানদের সঙ্গে ইউরোপের মিশেলে মেক্সিকো এখন দুর্দান্ত দল।
মেক্সিকোর বিপক্ষে মুখোমুখি লড়াইয়ে ব্রাজিল অনেক এগিয়ে। তবে হারের পরিমাণও কম নয়। এ পর্যন্ত দুই দল মুখোমুখি হয়েছে ৩৮ বার। এর মধ্যে ব্রাজিলের জয় ২২ আর মেক্সিকোর জয় ১০ ম্যাচে। বাকি ৬টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। অবশ্য বিশ্বকাপে তিনবারের মুখোমুখিতে প্রতিবারই জয় পেয়েছে পেলের দেশ। ফিফা কনফেডারেশন্স কাপে ৪ বার মুখোমুখিতে দুই দলেরই জয় দুটি করে। ২০১৩ সালের ১৯ জুন কনফেডারেশন্স কাপে বিশ্বকাপের ভেন্যু ফোর্তালেজাতেই গ্রুপ পর্বে মেক্সিকোকে ২-০ গোলে হারিয়েছিল ব্রাজিল। এক বছর আগের সেই সুখ স্মৃতি নিয়েই টানা দ্বিতীয় জয়ের লক্ষ্যে মাঠে নামার অপেক্ষায় সেলেকাওরা।
গুরুত্বপূর্ণ এই ম্যাচটিতে ফেলিপে স্কলারি এবং মিগুয়েল হেরেরা তাদের দলের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। দলের খেলোয়াড়দের ফিটনেস নিয়েও কোনো সমস্যা নেই। তবে গত রোববার অনুশীলন করতে গিয়ে ইনজুরি সমস্যায় পড়েছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড হাল্ক। মেক্সিকোর বিপক্ষে ম্যাচে তাকে মাঠে নামানো নিয়েও শঙ্কা রয়েছে।
তারপরও দলীয় সামর্থ্য এবং পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে মেক্সিকোর বিপক্ষে পরিষ্কার ফেভারিট ব্রাজিল। কেননা, মেক্সিকানদের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স খুব একটা ভালো নয়। বাছাই পর্বে মেক্সিকো কঠিন লড়াইয়ের পর কোনোমতে মূল পর্বে এসেছে। - See more at: http://www.jjdin.com/?view=details&archiev=yes&arch_date=17-06-2014&feature=yes&type=single&pub_no=867&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&news_id=127315#sthash.trjaDKav.dpuf

বাংলাদেশ সময়: ১৩:৪৫:১৬   ৩৯২ বার পঠিত