রবিবার ● ৭ জানুয়ারী ২০২৪
ই-কমার্সে নিরাপদ খাদ্য
Home Page » বিজ্ঞান-প্রযুক্তি » ই-কমার্সে নিরাপদ খাদ্যবঙ্গনিউজঃ ই-কমার্স কেনাকাটা গতিশীল করতে ‘ঘরের বাজার’ এখন সুপরিচিত। গ্রাহকের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল, স্থায়িত্ব ও সন্তুষ্টি অর্জনে প্রতিষ্ঠানটি কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহককে ভেজালমুক্ত ও নিরাপদ পণ্য পৌঁছে দিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ বলে জানান উদ্যোক্তারা। স্বাস্থ্যসম্মত জীবনধারায় নিরাপদ খাদ্য কতটা জরুরি, তা ঘরের বাজার অনুধাবণ করে। বিশেষ অনলাইন স্টোরে তারা বহু ধরনের ভেজালমুক্ত ও নিরাপদ শুকনো ফল, বাদাম, বীজ, গাওয়া ঘি, খাঁটি সরিষার তেল ও খাঁটি মধু সংরক্ষণ করেছে।
প্রতিটি পণ্য যত্নে বেছে নেওয়া হয়। ঘরের বাজার টিমের লক্ষ্য শুধু অনলাইন স্টোর হওয়া নয়. বরং বাংলাদেশে শতভাগ বিশুদ্ধ ও নিরাপদ খাদ্যপণ্যে নেতৃত্ব দেওয়া। ঘরের বাজারের লক্ষ্য মানোন্নত ও টেকসই পণ্য সরবরাহে গ্রাহক সন্তুষ্টিতে সুনাম অর্জন করা। সব সময়ই সেরা পণ্য ও দুর্দান্ত পরিষেবা দেওয়ার মাধ্যমে শক্তিশালী সম্পর্ক তৈরিতে তারা কাজ করবে। ঘরের বাজারের কাছে কোয়ালিটি সবচেয়ে জরুরি। তারা টেকসই উন্নয়নে যত্নশীল। নির্বাচিত সব পণ্য মানুষ ও পরিবেশের জন্য উত্তম, যা নিশ্চিতে তারা সর্বদা নৈতিক ও পরিবেশবান্ধব নিয়ম মেনে চলে। স্বাস্থ্য, স্থায়িত্ব ও গ্রাহক সন্তুষ্টির সঙ্গে ঘরের বাজারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রতিষ্ঠাতা মো. নাজমুস সাকিব ও জামসেদ মজুমদার। শুরুতেই বাণিজ্য তাদের লক্ষ্য নয়। প্রধান উদ্দেশ্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন নিশ্চিতের সঙ্গে স্থায়ী সম্পর্ক গড়ে তোলা ও দেশের ভবিষ্যৎ টেকসই উন্নয়নে ভূমিকা রাখা।
ঘরের বাজার বিপণন চিত্রে জানা গেছে, প্রতিষ্ঠানটির সামগ্রিক বিক্রির প্রায় ২০ শতাংশ হয় প্রবাসী পরিবারে। অর্থাৎ প্রবাসীরা বিদেশ থেকে পেমেন্ট করেই নির্বিঘ্নে তাদের বাসায় পণ্য পাচ্ছে। ঘরের বাজারের বিশেষত্ব হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি দেশের অন্যতম বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান, যারা প্রবাসীদের নিরবচ্ছিন্ন পণ্যসেবা দিয়ে আসছে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মীরা বলছেন, রেমিট্যান্স যোদ্ধারা দেশের জাতীয় অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখছে। তাদের পরিবারে নিরবচ্ছিন্ন সেবা দেওয়া আনন্দের। জামসেদ মজুমদার গ্রাহকদের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্কে গুরুত্ব আরোপ করে বলেন, গ্রাহকরা বিশ্বাসের সঙ্গে ঘরের বাজারকে কমিউনিটির পার্ট হিসেবে অনুভব করবে। ক্রেতারা শুধু ক্রেতা নয়, তারা হবে ঘরের বাজার পরিবারের সদস্য।
বাংলাদেশ সময়: ১৯:০১:১৩ ● ১৮৩ বার পঠিত