বৃহস্পতিবার ● ৬ জুলাই ২০২৩
৭৫ এর ১৫ আগষ্টে হারিয়ে যাওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমানের গল্প- অধ্যাপক ড. জেবউননেছা
Home Page » ফিচার » ৭৫ এর ১৫ আগষ্টে হারিয়ে যাওয়া বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমানের গল্প- অধ্যাপক ড. জেবউননেছা‘আপনারা এভাবে ঢুকছেন কেন? রাষ্ট্রপতির বাড়িতে এভাবে প্রবেশ করা ঠিক নয়।’ এই কথা বলার পরপরই ঘাতকেরা স্পেশাল ব্রাঞ্চের কর্মরত সিদ্দিকুর রহমানকে গুলি করে বাম পাজরে। গুলিবিদ্ধ হয়ে মুহুর্তেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন, পরনের সাদা পোশাক রক্তে রঞ্জিত হয়। স্মৃতিচারণটি করছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বাসার কাজের সহকারী বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার সাক্ষী আবদুর রহমান (রমা)। ঘটনাটি ঘটেছিল বেদনাতুর ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এ । সেদিন পরিবার-পরিজন সহ ঘাতকের গুলিতে প্রাণ হারান বঙ্গবন্ধু। আর্মিরা যখন তাকে নিচে এনে লাইনে দাঁড় করায় তখন রমা পুলিশের একজন সদস্যের কাছে জানতে চেয়েছিল, ‘উনাকে মেরেছে কেন? তখন একজন বলেছিলেন,উনার নাম সিদ্দিকুর রহমান। উনি বাঁধা দিয়েছিলেন আর্মিদের’। উল্লেখ্য সকাল ৮ টা থেকে দুপুর ১২ টা পর্যন্ত রমা সহ আরও অন্যানদের লাইনে দাঁড় করিয়ে রেখেছিল ঘাতকেরা। ১৪ আগস্ট ১৯৭৫ এ মিরপুরে ২/২ এভিনিউ জি ব্লক বাসা থেকে বের হবার সময় সিদ্দিকুর রহমান গ্যাস্ট্রিকের কারণে বুকের ব্যথা অনুভব করছিলেন। স্ত্রী ফিরোজা বেগম বলেছিলেন, আজ কি ডিউটিতে না গেলে নয়? সিদ্দিকুর রহমান বলেছিলেন,আগামীকাল ডিউটি পরিবর্তন করে মিরপুর থানায় আমাকে স্থানান্তর করা হবে। আজই শেষ। তাই যেতে হবে। তার নিয়মিত বাহন সাইকেলে চড়ে কাঁধে কালো ব্যাগ ঝুলিয়ে চলে যান তার উপর দায়িত্ব পালন করতে। কে জানত এই যাওয়াই হবে তাঁর শেষ যাওয়া। সিদ্দিকুর রহমান সচরাচর ডিউটি শেষ করে বঙ্গবন্ধুর বাড়ি থেকে নাস্তা সেরে বাসায় ফিরতেন। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এ তিনি আর ফিরেননি। বঙ্গবন্ধু হত্যার সংবাদ রেডিওতে শুনে শুনে তার স্ত্রী কোলে বাচ্চা নিয়ে দিগি¦দিক ঘুরে বেড়ান স্বামীর খোঁজে। কিন্তু কোন খবর পাননা। অতঃপর শনিবার সকাল ৯ টার দিকে রাজারবাগ পুলিশ লাইন থেকে একটা জীপ আসে সিদ্দিকুর রহমানের বাড়িতে। তার স্ত্রীকে বলা হয় সিদ্দিকুর রহমান অসুস্থ,তাকে দেখতে যেতে হবে। এরপর তাকে রাজারবাগ পুলিশলাইনে মালিবাগ মোড়ে পেট্রোল পাম্পের দক্ষিণ দিকে এসবি অফিসে নেওয়া হয়। সেখানে স্ত্রী কয়েকবার মুর্ছা যান। এরপর সিদ্দিকুর রহমানকে ছাপড়া মসজিদে গোসল করে পুলিশের ট্রাকে করে সিদ্দিকুর রহমানের বাসভবন মিরপুরে তার বাড়ির সামনে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকায় কারফিউ থাকার ফলে গ্রামের বাড়ী না নিয়ে তাকে মিরপুর বুদ্ধিজীবি কবরস্থানে সমাহিত করা হয়। কবরে বাশের কঞ্চি দিয়ে বেঁধে টিনের মধ্যে নাম লিখে দেয়া হয়। এই স্মৃতিচারণ গুলো করেছিলেন সিদ্দিকুর রহমানের বড় ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান,বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার ৩২ নম্বর স্বাক্ষী। যখন তার বয়স ছিল ৬ বছর। তার স্মৃতিতে বাবা এখনো অমলিন। বাবা তাকে প্রতিশ্রূতি দিয়েছিলেন প্রথম শ্রেণীতে সব বিষয়ে উত্তীর্ন হতে পারলে ২য় শ্রেণীতে ভর্তি হবার পর বাবা সাইকেল কিনে দিবেন। বাবার হাত ধরে ন্যাশনাল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে হাত ধরে যেতেন। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস,বাবার আর সাইকেল কিনে দেওয়া হয়নি। বাবা তাকে বুকের উপর চড়িয়ে নানা রকমের ছড়া বলতেন। গুন গুন করে বাবা গাইতেন,‘তুমি কি দেখেছ কভু জীবনের পরাজয়’ গানটি। সব ছাপিয়ে মোস্তাফিজের চোখে ভাসে বাবার বাম হাতে বুকের পাজরের দিকে গুলিবিদ্ধ ঝোলানো হাত। এই বেদনার গল্প এখানেই শেষ নয়।
সিদ্দিকুর রহমানের স্ত্রী ফিরোজা বেগম ৬ বছরের শিশু পুত্র মোস্তাফিজ এবং ৪ বছরের শিশু পুত্র মাহফুজকে নিয়ে চলে যান সিদ্দিকুর রহমানের গ্রামের বাড়ী কুমিল্লা জেলার বুড়িচং থানার ময়নামতির ঝুমুর গ্রামে। বিধবা ফিরোজা বেগম ও তার দুই ছেলেকে সিদ্দিকুর রহমানের ভাইয়েরা বাসা থেকে তাড়িয়ে দেয়। তারা আশ্রয় গ্রহণ করেন ফিরোজা বেগমের মায়ের বাড়ীতে। শুরু হয় জীবনযুদ্ধ। একটু একটু করে বড় হতে থাকে সিদ্দিকুর রহমানের দুই সন্তান। বড় ছেলে মোস্তাফিজ মানুষের বাড়িতে জায়গীর থেকে লেখাপড়া চালিয়ে যায়। নানা ঘাত প্রতিঘাত সয়ে মোস্তাফিজ দেবীদ্বার কলেজ থেকে বি.কম সম্পন্ন করে। ছোট ছেলে মাহফুজুর রহমান ঢাকা কলেজ থেকে এম এ সম্পন্ন করে। গল্প এখানে শেষ নয়।
দুই ভাই একটু বড় হবার পর ঢাকায় ফিরে বাবার কবর জিয়ারত করতে গেলে কবরটা খুঁেজ পায়না তারা। শহীদ বুদ্ধিজীবি স্মৃতিসৌধের উত্তর দিকেই ছিল তার বাবার কবর। এদিকে মিরপুরের বাড়িটি দখল হয়ে পড়ে এক আত্মীয়ের মাধ্যমে। বাড়ীটি উদ্ধারের জন্য ১৯৯৩ সালে সরকারকে এক লক্ষ টাকা দিতে হয়। কারণ, উক্ত বাড়িটি ছিল পরিত্যক্ত সম্পত্তি। বর্তমানে সিদ্দিকুর রহমানের ছোট ছেলে মাহফুজুর রহমান ঐ বাড়িটির নিচতলায় একটি ফাষ্ট ফুডের দোকান দিয়েছে। দোকানের নাম ভিনটেজ এলি। বড় ছেলে জীবনের তাগিদে ক্ষুদ্র ব্যবসা করে। তবে তারা আর্থিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ নয়। সিদ্দিকুর রহমানের স্ত্রী ফিরোজা বেগম ১৯৯২ সালের ১০ সেপ্টেম্বর ঢাকার সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। সিদ্দিকুর রহমানের বাবার নাম আব্দুল হামিদ আলি। মায়ের নাম কুলসুম বেগম। সিদ্দিকুর রহমানের মা এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, তার ছেলেকে দুস্কৃতকারীরা বঙ্গবন্ধুর সাথে মেরে ফেলেছে। ছেলের লাশ দেখতে পারেনি। ছেলেকে কোথায় কবর দেয়া হয়েছে তাও জানেননা। মুক্তিযোদ্ধা ছেলে কি দোষ করেছে তা তার জানা নেই। এগুলো বলতেন আর বিলাপ করে কাঁদতেন। পুত্র শোকে বিহবল মা এক সময় মারা যান। ১৯৬১ সালে কনষ্টেবল হিসেবে বাংলাদেশ পুলিশে যোগদান করেন এবং পরবর্তীতে এ এস আই পদে পদোন্নতি লাভ করেন। সিদ্দিকুর রহমানের চাকুরি করেছেন মোট ১৪ বছর ৭ মাস।
২৫-২-১৯৭২ইং সালে লেখা সিদ্দিকুর রহমানের একটি হস্তলিখিত পত্র পাওয়া যায়। যেটি সিদ্দিকুর রহমানের একমাত্র স্মৃতিচিহ্ন। চিঠির শুরুতে তিনি সম্বোধন করেছেন, ‘মাননীয় টাঙ্গাইল, মোমেনশাহী,ঢাকা ও পাবনা জেলার মুক্তিবাহিনীর সর্বাধিনায়ক বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী সাহেব সমীপেষু দিয়ে চিঠিটি শুরু করেন, এক পর্যায়ে লিখেন,আমি সর্বপ্রথম কুদ্দুসনগর মহাবিদ্যালয় ও উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রদিগকে রাইফেল ট্রেনিং দেই ও পরে আনসার কমান্ডারের সাহায্য নিয়ে ট্রেনিং দিতে থাকি। তারপর আওয়ামী লীগ,মুক্তিবাহিনী ও পলাতক সেনাদেরকে আমার সাধ্যানুযায়ী পরিপূর্ণ সহযোগিতা করি। কুদ্দুসনগর মহাবিদ্যালয়ে আপনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ১০০ টাকার পুরস্কার পাই এবং সিপাইদেরকেও ৫০ টাকা করে পুরস্কৃত করেন। আপনারই আদেশ ও নির্দেশে থানার কাজ ছাড়িয়া যাই ও মুক্তিবাহিনীর সহযোগিতায় শহীদ জাহাঙ্গীরের বাড়ীতে পরিবার নিয়ে আশ্রয় নেই এবং সুযোগমত মুক্তি বাহিনীর সহযোগিতায় শহীদ জাহাঙ্গীরের বাড়ী ছেড়ে দিয়ে দেশে শশুড় বাড়ীতে আশ্রয় নেই এবং ৪/৫ দিন পর মুক্তিবাহিনীতে যোগদান করি। পরে ভারত হইতে কুমিল্লা জেলার মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে মুরাদনগর থানায় এসে কাজ করতে থাকি ’ চিঠিটি শেষ করেন এভাবে,‘ ইতি,আপনরারই একান্ত অনুগত/মুক্তিযোদ্ধা মোঃ সিদ্দিকুরে রহমান/সহকারী দারোগা /২৪০ /কুদ্দুসনগর থানা টাঙ্গাইল।
দীর্ঘ ৪৬ বছর ধরে বাবার হাতের লেখা চিঠি আঁকড়ে আছে বড় ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান । কিন্তু বাবার একটি ছবি ও তাদের কাছে নেই। যে ছবিতে বাবাকে খুঁজে পেতে পারে। বাবার অনুপস্থিতি তাকে আচ্ছন্ন করে সারাক্ষণ । বাবার ছবি কোথাও নেই বলে দুই ভাই এবং আপনজনদের কাছ থেকে বর্ণণা শুনে সিদ্দিকুর রহমানের একটি ছবি স্কেচ করা হয়। যে ছবিটি বিভিন্ন স্থানে ব্যবহৃত হয়। তবে দুঃখজনক বিষয় যে, চার দশকের অধিক সময় ধরে সিদ্দিকুর রহমানের পরিবার সরকার কর্তৃক কোন আর্থিক সাহায্য পায়নি। ২০০৫ সালে ২ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা সরকারের কাছ থেকে অনুদান হিসেবে পায়। এরপর ২০১২ সালে পুলিশ সপ্তাহে এ এস আই সিদ্দিকুর রহমান বাংলাদেশ পুলিশ পদক,বিপিএম (মরণোত্তর) পদকে ভূষিত হন।
সিদ্দিকুর রহমানের স্মৃতি ধরে রাখার উদ্দেশ্যে মালিবাগে এস বি অফিসে মূল ভবনের ডানপাশে তার নামে একটি ভবন নির্মান করা হয়েছে। ঢাকার মোহাম্মদপুর তিন রাস্তার মোড়ে ‘শহীদ এএসআই মোঃ সিদ্দিকুর রহমান এসবি ব্যারাক’ নামে একটি ব্যারাক রয়েছে। দুঃখের বিষয় এই যে, সিদ্দিকুর রহমানের পরিবার এ বিষয়টি সম্পর্কে অবগত ছিলেননা। গ্রন্থের লেখক সিদ্দিকুর রহমানের দুই ছেলেকে অবহিত করেন এবং তাদেরকে সেখানে নিয়ে যান।
সিদ্দিকুর রহমানের পুলিশ সদস্য নাম্বার ছিল ৩৬৯। সিদ্দিক নামের অর্থ ‘সত্যবাদী’। নামের সাথে জীবনটা ও যেন মিলে যায়। নিজের শরীর খারাপ হওয়া সত্তে¦ও নিজ দায়িত্বপালনে ব্রত হয়ে দায়িত্বপালন করার জন্য বেরিয়ে গিয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সনদপত্রের জন্য দৌড়ঝাপ করেননি। দায়িত্বপালন অবস্থায় আর্মিদের বলেছেন,রাষ্ট্রপতির বাড়ীতে এভাবে প্রবেশ করছেন কেন? তিনি বেঁচে থাকলে তার ছেলেমেয়েদের এমনভাবে রাস্তায় নামতে হতোনা। মানুষের করুণার পাত্র হতে হতোনা। চাচারা বাড়ী থেকে বের করে দিতোনা। সিদ্দিকুর রহমানের স্ত্রী অকালে বৈধব্য গ্রহণ করে ধুকে ধুকে মরতে হতোনা।
১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট জাতির জীবনের এক বেদনাতুর দিন । এই দিন ঝরে পড়েছে নিষ্পাপ তাজা প্রাণ। প্রতিবছর বাবা দিবস আসে বাবা দিবস যায়। সামাজিক মাধ্যমে বাবার সাথে সন্তানের ছবিতে সামাজিক মাধ্যম ভেসে যায়। শুধু স্মৃতি হারা হয়ে থাকে সিদ্দিকুর রহমানের দুই পুত্র। বাবাকে নিয়ে একটি কবিতা লিখেছে বড় ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান। কবিতায় ধরে রেখেছে বাবাকে। অপরদিকে সিদ্দিকুর রহমানের ছোট ছেলে মাহফুজুর রহমানের স্মৃতিতে ‘বাবা’ নামক কোন শব্দ নেই। মায়ের কাছে,স্বজনদের কাছ থেকে বাবার স্মৃতি শুনে বাবাকে মনের মাঝে চিত্রিত করেছেন। বাবার কবরটিও নিশ্চিহ্ন। এমনকি বাবার মুক্তিযোদ্ধা সনদপত্র ও নেই তাদের কাছে। ১৫ আগষ্ট আসে ১৫ আগষ্ট যায় সিদ্দিকুর রহমানের ফেরা হয়না। বড় ছেলে মোস্তাফিজের জন্য সাইকেল নিয়ে আসেনা সিদ্দিকুর রহমান। তাইতো বাবাকে নিয়ে লেখা কবিতাই তার শেষ সম্বল। কবিতাটি দিয়েই ইতি টানব বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমানের বেদনাতুর গল্প। কবিতার শিরোনাম ‘পিতার স্মরণে:’‘তুমি কি জানতে ? যে নেতার আহবানে স্বদেশের ভালবাসায়/তুমি যুদ্ধে গিয়েছিলে/ জীবন বাজি রেখে একাত্তরে / তারই নিরব সহযাত্রী,হতে হবে তোমাকে/ধানমন্ডি ৩২ নাম্বারে ১৫ আগষ্ট পচাত্তরে/হে পিতা,তুমি কি জানতে? ? জাতির এ ক্রান্তিলগ্নে / কর্তব্য নিষ্ঠার পরিচয় দিতে / জীবনের শেষ রক্তবিন্দু বিলিয়ে দিতে হবে তোমাকে’। হে পিতা, প্রতিটি বিবেকের কাছে প্রশ্ন আমার/ কেন ঘাতকদল হত্যা করলো তোমাকে?/ হে পিতা কি অপরাধ ছিল দোমার?/তুমি তো চিলেনা কোন রাজনৈতিক নেতা,কিংবা কোন প্রতিপক্ষ /তাহলে কেন চির বৈধব্যকে বরণ করলো আমার মাতা?’ এই প্রশ্ন তাড়া করে বেড়ায় সিদ্দিকুর রহমানের সন্তানদের। বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমানের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
তথ্যসূত্র:
১. বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমানের বড় পুত্র মোস্তাফিজুর রহমান,১৭.০৬.২০২৩ইং।
২. বীর মুক্তিযোদ্ধা সিদ্দিকুর রহমানের পুত্র মাহফুজুর রহমানের সাক্ষাৎকার,০৬.১০.২০২১ইং।
৩. ডিটেকটিভ, জাতীয় শোক দিবস সংখ্যা,আগষ্ট,১৯৯৬ইং ।
৪. এএসআই সিদ্দিকুর রহমান,পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি),স্পেশাল ব্রাঞ্চ,বাংলাদেশ পুলিশ,ঢাকা ।
৫. এএসআই সিদ্দিককে কেউ মনে রাখেনি,দৈনিক কালের কন্ঠ,১৫.০৮.২০১৫ইং।
৬. শহীদ এ এসআই সিদ্দিকুর রহমান,দৈনিক ইত্তেফাক,২১.০৮.২০১৯ইং
অধ্যাপক ড. জেবউননেছা
লোকপ্রশাসন বিভাগ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয়
বাংলাদেশ সময়: ১৫:৩৯:৩৯ ● ৮৩৯ বার পঠিত