বঙ্গ-নিউজ ডটকম: ২৯ ডিসেম্বর খালেদা জিয়ার ডাকে ‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’তে যেখানে বাধা আসবে সেখানেই আন্দোলনের মাধ্যমে প্রতিরোধ করা হবে- বলে হুশিয়ারি করেছেন বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের হল রুমে অল কমিনিউনিটি ফোরাম আয়োজিত‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ ঘোষণা দেন।
দলীয় কর্মীদের আহ্বান করে খন্দকার মাহবু্ব বলেন, “এই কর্মসূচিতে কোনো ধরনের বাধা বা ষড়যন্ত্রকে বরদাস্ত করা হবেনা। গণতন্ত্রের জন্য এই অভিযাত্রায় যেখানে বাঁধা আসবে আপনাদের সেখানেই আন্দোলন প্রতিরোধ করতে হবে।”
সরকারকে উদ্দেশ্য করে খন্দকার মাহবুব বলেন, “রক্তপাত-সংঘাত ও নৈরাজ্যের কর্মসূচি নায়, দেশনেত্রী বেগম জিয়া গণতন্ত্র রক্ষায় শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। এই কর্মসূচিকে শান্তিপূর্ণভাবে পালন করতে দিন।”
খন্দকার মাহবুব বলেন, “বিরোধী দলীয় নেত্রীকে মাঝে মাঝে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে কলূষিত করেছে সরকার। ২৯ ডিসেম্বর আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের কালিমা মুক্ত করা হবে।”
নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে না, হতেও
দেয়া হবে না। তাই ২৪শে জানুয়ারীর আগে সময় থাকতে সংসদে বিল এনে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী সংশোধন করুন। নতুন সংশোধনী এনে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দিন।”
সংগঠনের উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার মো. আশরাফ উদ্দিন বকুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান, বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব ও বিশিষ্ট আইনজীবী ড. নয়ন বাঙ্গালী।
বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের হল রুমে অল কমিনিউনিটি ফোরাম আয়োজিত‘মার্চ ফর ডেমোক্রেসি’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ ঘোষণা দেন।
দলীয় কর্মীদের আহ্বান করে খন্দকার মাহবু্ব বলেন, “এই কর্মসূচিতে কোনো ধরনের বাধা বা ষড়যন্ত্রকে বরদাস্ত করা হবেনা। গণতন্ত্রের জন্য এই অভিযাত্রায় যেখানে বাঁধা আসবে আপনাদের সেখানেই আন্দোলন প্রতিরোধ করতে হবে।”
সরকারকে উদ্দেশ্য করে খন্দকার মাহবুব বলেন, “রক্তপাত-সংঘাত ও নৈরাজ্যের কর্মসূচি নায়, দেশনেত্রী বেগম জিয়া গণতন্ত্র রক্ষায় শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। এই কর্মসূচিকে শান্তিপূর্ণভাবে পালন করতে দিন।”
খন্দকার মাহবুব বলেন, “বিরোধী দলীয় নেত্রীকে মাঝে মাঝে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে কলূষিত করেছে সরকার। ২৯ ডিসেম্বর আন্দোলনের মাধ্যমে বাংলাদেশের গণতন্ত্রের কালিমা মুক্ত করা হবে।”
নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে না, হতেও
দেয়া হবে না। তাই ২৪শে জানুয়ারীর আগে সময় থাকতে সংসদে বিল এনে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী সংশোধন করুন। নতুন সংশোধনী এনে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন দিন।”
সংগঠনের উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার মো. আশরাফ উদ্দিন বকুলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান, বিএনপির সহ-দপ্তর সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব ও বিশিষ্ট আইনজীবী ড. নয়ন বাঙ্গালী।
বাংলাদেশ সময়: ১৬:২৭:৫৩ ৩৭৩ বার পঠিত