ফারহানা আকতার এর কলাম : ‘নতুন প্রজণ্মের চোখে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ – পর্ব- ৩ ’

Home Page » সাহিত্য » ফারহানা আকতার এর কলাম : ‘নতুন প্রজণ্মের চোখে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ – পর্ব- ৩ ’
সোমবার, ১২ অক্টোবর ২০২০



 ফাইল ছবি

মূলতঃ“সব ক ’টা জানালা খুলে দাও না……..

ওরা আসবে চুপি চুপি……..
যারা এদেশটাকে ভালোবেসে দিয়ে গেছে প্রান…….”

বাংলাদেশের মুক্তিযু্দ্ধের ইতিহাসটা যথাযথভাবে জানার পূর্বে ‘নতুন প্রজন্মের চোখে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ – পর্ব-২’ এ, আমরা উপমহাদেশের ইতিহাসকে প্রস্তর যুগ (খ্রীষ্টপূর্ব ৭০,০০০) থেকে উপমহাদেশের বিভাজন তথা ভারত ভাগ (১৯৪৭ খ্রীষ্টাব্দ –বর্তমান সময়কাল) পর্যন্ত বিভাজনটি দেখিয়ে ছিলাম, তারই ধারবাহিকতায় আজ আমরা আলোচনা শুরু করছি- হরপ্পা ও মহেঞ্জদর সভ্যতা থেকে ৷
২. হরপ্পা ও মহেঞ্জদর সভ্যতা (৩৩০০-১৭০০খ্রীষ্টপূর্ব) এবং ৩. হরপ্পা সংস্কৃতি (১৭০০-১৩০০খ্রীষ্টপূর্ব) : সিন্ধু সভ্যতা ছিল একটি ব্রোঞ্জ যুগীয় সভ্যতা (৩৩০০ – ১৩০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ; পূর্ণবর্ধিত কাল ২৬০০ – ১৯০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ)। এই সভ্যতার কেন্দ্র ছিল মূলত ভারতীয় উপমহাদেশের পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত সিন্ধু নদ অববাহিকা। প্রথম দিকে এই সভ্যতা পাঞ্জাব অঞ্চলের সিন্ধু অববাহিকায় বিকাশ লাভ করে। পরে তা প্রসারিত হয় ঘগ্গর-ভাকরা নদী উপত্যকা ও গঙ্গা-যমুনা দোয়াব অঞ্চল পর্যন্ত।বর্তমান পাকিস্তান রাষ্ট্রের প্রায় সম্পূর্ণ অংশ, ভারতীয় প্রজাতন্ত্রের পশ্চিমদিকের রাজ্যগুলি, দক্ষিণ-পূর্ব আফগানিস্তান এবং ইরানের বালোচিস্তান প্রদেশের পূর্ব অংশ এই সভ্যতার অন্তর্গত ছিল। পূর্ণবর্ধিত সময়কালে এই সভ্যতা হড়প্পা ও মহেঞ্জদর সভ্যতা এবং হরপ্পা সংস্কৃতি নামে পরিচিত। হড়প্পা ছিল এই সভ্যতার প্রথম আবিষ্কৃত শহরগুলির অন্যতম। ১৯২০-এর দশকে তদনীন্তন ব্রিটিশ ভারতের পাঞ্জাব প্রদেশে প্রত্নতাত্ত্বিক খননকার্যের ফলে এই শহরটি আবিষ্কৃত হয়।১৯২০ সাল থেকে সিন্ধু সভ্যতার প্রত্নস্থলগুলিতে খননকার্য চলছে। ১৯৯৯ সালেও এই সভ্যতার বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নসামগ্রী ও আবিষ্কৃত হয়েছে। মহেঞ্জোদাড়ো সিন্ধু সভ্যতার একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র। হড়প্পা ভাষা প্রত্যক্ষভাবে প্রমাণিত হয়নি এবং এই ভাষার উৎস অজ্ঞাত। যদিও ইরাবতম মহাদেবন, অস্কো পারপোলা, এফ জি বি কুইপার ও মাইকেল উইটজেল প্রমুখ বিশেষজ্ঞেরা এই ভাষার সঙ্গে প্রোটো-দ্রাবিড়ীয়, এলামো-দ্রাবিড়ীয় বা প্যারা-মুন্ডা সম্পর্কের কথা উল্লেখ করেছেন।
৪.বৈদিক যুগ (১৫০০-৫০০খ্রীষ্টপূর্ব) : বৈদিক সংস্কৃতে মৌখিকভাবে রচিত হিন্দুদের পবিত্র ধর্মগ্রন্থ বেদকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা আর্য সভ্যতাই ছিল বৈদিক যুগের ভিত্তি। বেদ বিশ্বের প্রাচীনতম প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির অন্যতম । এই গ্রন্থ মেসোপটেমিয়া ও প্রাচীন মিশরের ধর্মগ্রন্থগুলির সমসাময়িক। বৈদিক যুগের সময়কাল ১৫০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ৫০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ। এই সময়েই হিন্দুধর্ম ও প্রাচীন ভারতীয় সমাজের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক উপাদানের মূল ভিত্তিগুলি স্থাপিত হয়। গাঙ্গেয় সমভূমি অঞ্চলকে কেন্দ্র করে সমগ্র উত্তর ভারতে বৈদিক সভ্যতাকে ছড়িয়ে দেয় আর্যরা। ভারতীয় উপমহাদেশে ইন্দো-আর্যভাষী উপজাতিগুলির অনুপ্রবেশের ফলে প্রাগৈতিহাসিক পরবর্তী হরপ্পা সভ্যতার পতন ঘটে এবং বিদ্যমান স্থানীয় সভ্যতার উপরেই স্থাপিত হয় বৈদিক সভ্যতা। স্থানীয় বাসিন্দারা আর্যদের কাছে দস্যু নামে পরিচিত হয়। আদি বৈদিক সমাজ ছিল গ্রামকেন্দ্রিক। ফলত এই যুগে পরবর্তী হরপ্পা সভ্যতার নগরায়ণের ধারণাটি পরিত্যক্ত হয়। ঋগ্বেদোত্তর যুগে, আর্য সমাজ অধিকতর কৃষিভিত্তিক হয়ে পড়ে এবং এই সময়েই সমাজে বর্ণাশ্রম প্রথার উদ্ভব ঘটে। মনে করা হয়, হিন্দুদের আদি ধর্মগ্রন্থ বেদ ছাড়াও সংস্কৃত মহাকাব্য রামায়ণ ও মহাভারতের আদি সূত্রগুলি এই যুগেই নিহিত ছিল। বিভিন্ন পুরাতাত্ত্বিক খননের ফলে প্রাপ্ত মৃৎপাত্রগুলিতে আদি ইন্দো-আর্য সভ্যতার কিছু নিদর্শনের সন্ধান পাওয়া যায়। প্রাচীন ভারতের কুরু রাজ্যে কৃষ্ণ ও রক্ত ধাতব ও চিত্রিত ধূসর ধাতব সভ্যতার নিদর্শন পাওয়া যায়।
৫.লৌহ যুগ (১২০০-৩০০খ্রীষ্টপূর্ব ) : ১২০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দে উত্তর-পশ্চিম ভারতে লৌহ যুগের সুচনা হয়। এই সময়ে রচিত অথর্ববেদে প্রথম লৌহের উল্লেখ মেলে। উক্ত গ্রন্থে লৌহকে “শ্যাম অয়স” বা কালো ধাতু বলে চিহ্নিত করা হয়। চিত্রিত ধূসর ধাতব সভ্যতা উত্তর ভারতে ১২০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ থেকে ৩০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত স্থায়ী হয়। প্রাগৈতিহাসিক যুগের যে সময়কালে কোন এলাকার ধাতব অস্ত্র ও যন্ত্রপাতি মূলত লোহা দ্বারা তৈরি হত সেই সময়কালকে প্রত্নতত্ববিদ্যায় লৌহযুগ বলা হয়। লোহার ব্যবহার শুরুর সাথে সাথে মানবসমাজে কিছু পরিবর্তন দেখা যায়, যার মধ্যে কৃষিব্যবস্থা, ধর্মীয় বিশ্বাস এবং শিল্পকলা অন্যতম। প্রত্নতত্ববিদ্যায় প্রাগৈতিহাসিক যুগকে যে তিনভাগে ভাগ করা হয়, লৌহ যুগ হচ্ছে সেই তিন যুগের সর্বশেষ যুগ। প্রস্তর যুগ ও ব্রোঞ্জ যুগের পরে লৌহ যুগের আবির্ভাব। লৌহযুগের সময়কাল ও বৈশিষ্ট্য অঞ্চলভেদে ভিন্ন ভিন্ন। সব অঞ্চলেই লৌহযুগ শেষে ঐতিহাসিক যুগের আবির্ভাব, যার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল লিখিত সংরক্ষিত ইতিহাস। উদাহরণ স্বরুপ, ব্রিটেন এর লৌহযুগ শেষ হয় রোমান বিজয় এর মাধ্যমে, যার পর হতে ব্রিটেন এর লিখিত ইতিহাস সংরক্ষণ শুরু হয়।
আসলে, ‘নতুন প্রজন্মের চোখে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ’ শিরোনামে আমার এ কলামটি যে এভাবে ধারবাহিকভাবে বিশাল আকার ধারণ করবে সেটি আমি আলোচনা বা আমার লেখার শুরুতে বুঝতে পারিনি ৷ তাই শুরু থেকেই কলামটি আমি দুটি ভাগে বিভক্ত করে লেখা শুরু করেছি ৷ একটিভাগে এই উপমহাদেশ তথা ভারতবর্ষের ইতিহাসকে তুলে ধরা এবং অন্যভাগে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে তুলে ধরা কিছুটা বিছ্ছিন্নভাবে , কারন-মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসটিকে ধারাবাহিকভাবে এই লেখায় আমরা সকলে তখনি খুজে পাবো যখন কীনা আমরা এই উপমহদেশের ইতিহাস-আলোচনার শেষ পর্যায়ে পৌছাবো এবং সেজন্য পাঠকদের অনুরোধ করবো-‘নতুন প্রজন্মের চোখে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ’– শিরোনামে bongo.news.com এ প্রকাশিত আমার এ কলামটি নিয়মিতভাবে সবগুলো পর্ব পড়বার জন্য ৷
আমি মনে করি, ‘এই উপমহাদেশের সমগ্র ইতিহাসটি সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা বা লেখা হলে যতটুকু আকার ধারন করবে, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সঠিকভাবে আলোচনা বা লিপিবদ্ধ বা লেখা হলে তার চাইতে আরো কয়েকশো গুন বৃহৎ আকার ধারন করবে’৷ আমার পিতামহ (নানা,মৃত: আব্দুল জলিল খাঁন, যিনি ছিলেন তাঁর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, তাঁর এলাকার আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি, তাঁর এলাকার একমাত্র সরকারী স্কুলের চেয়ারম্যান ও সেক্রেটারি, গ্রাম্য ডাক্তার , সফল ব্যবসায়ী,মুক্তিযোদ্ধাদের অন্যতম সংগঠক) , আমার বাবা ( মৃতঃ অবসরপ্রাপ্ত আর্মি অফিসার আবুল কাশেম খাঁন, যিনি প্রথম জীবনে স্কুল মাস্টার হিসেবে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু করলেও পরবর্তীতে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত জে.আর.বি. তে ‘ডেপুটি লীডার’হিসেবে চাকুরী করেন এবং বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পরে তৎকালীন সরকার সকল জে.আর.বি. দের আর্মিতে কনভার্সন করেন এবং ক্যাপ্টেন রেঙ্ক থেকে তিনি অবসর গ্রহন করেন)৷ আমার বড় মামা (জনাব, আলাউদ্দিন খানঁ, যিনি প্রথম জীবনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের নেতৃত্বে গঠিত জে.আর.বি. তে ‘লীডার’ হিসেবে চাকুরী করেন এবং তিনি জে.আর.বি. –আর্মিতে কনভার্সনের পূর্বেই অবসর গ্রহন করেন এবং পরবর্তীতে তিনি বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানীতে উচ্চপদস্হ কর্মকর্তা হিসেবে চাকুরী করে অবসর গ্রহন করেন)৷ – এরা প্রত্যকেই মুক্তিযোদ্ধা ৷ এইরকম একটি পরিবারে আমার জন্ম ও বেড়ে ওঠা ৷ যদিও আমার জন্ম বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের ৮/১০বছর পরে ৷ তবুও ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস’- টা আমি সেই ছোটবেলা থেকে শুধু জানতে চাইতাম , বই পড়তাম, বড়দের জিজ্ঞেস করতাম, মুক্তিযুদ্ধের উপর নির্মিত নাটক-মুভি সব দেখে ফেলতাম ৷ এত জানতাম, তবুও মনে হতো, আমার এ বিষয়ে আরো আরো জানার রয়েছে এবং জানা উচিত৷ আমার জন্ম থেকে প্রথম তিন বছর (০-৩) কেটেছিল , সেই ঘটনাবহুল চেয়ারম্যান বাড়ী অর্থাৎ আমার নানাবাড়ীতে (যদিও নানার আরও বেশ কয়েকটি বাড়ী ছিল) ৷ সেই বাড়ীতে নাকি ১৯৭১ সালের দিনগুলোতে প্রায় প্রতিদিনই হানাদার বাহিনী ও রাজাকাররা হানা দিত, কারন, তখন আমার নানাভাই সেসময় অনেক মুক্তিযোদ্ধাদের তাঁর বাড়ীতে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্হা করেছিলেন ৷ কাজের লোকজনসহ নানাভাইয়ের ফ্যামিলির লোকসংখ্যা ছিল ২৫/৩০ জন ,তারউপর সেখানে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যও রান্না-বান্না হত, তাদের জন্য মূল বাড়ী থেকে খানিকটা দূরে ছাউনী তৈরী করে দিয়েছিলেন নানাভাই ৷ বাবু্চীরা এসে রান্না করতো, আমার মা, মামীরা ও নানীরা কখনো রান্না করতেন না ৷এইরকম রাজকীয় কাজ-কারবার ছিল আমার নানাভাইয়ের৷ তখন হানাদার বাহিনী ও রাজাকার এলেই নানাভাই নৌকা ভাড়া করে বাড়ীর লোকজনদের খাবার-দাবারসহ পালাবার ব্যবস্হা করে দিতেন ৷ যদিও আমার জন্ম সে সময় হয়নি, তবে যখনি সেই বাড়ীকে ঘিরে মুক্তিযুদ্ধের এই ঘটনাগুলো শুনি, তখনি আমার সমস্ত শরীর কেঁপে কেঁপে ওঠে৷ আমি কল্পনায় হারিয়ে যাই সেসময়গুলোতে ৷ মনে হতে থাকে, ‘আমি যেনো মুক্তিযুদ্ধের একটি মুভি বা নাটক দেখছি’৷ আজ আমি এতটুকু পরিস্কারভাবে বলতে পারি, আজকে পর্যন্ত আমি ‘বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস’- — টুকু যতটা জানি এবং বুঝি , ততটুকু আমার ছাত্র-ছাত্রী ও পরবর্তী প্রজন্মকে জানানোর জন্য যথেষ্ট এবং তাদের উদ্দেশ্যে যে কথাটি আমার না বল্লেই বা না লিখলেই নয়, ‘আপনারা (যারা চাকুরীজীবি ও গ্রাজুয়েট স্টুডে্ন্ট) এবং তোমরা (যারা আন্ডার- গ্রাজুয়েট স্টুডে্ন্ট) ভালো করে শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের লাইফ-হিস্টরীটা পড়বেন (আপনার রাজনৈতিক বিলিভ আওয়ামীলীগ বা জাতীয় পার্টি বা বামদল বা জাতীয়তাবাদী দল বা অন্য যাই হোক না কেন) , তাহলেই আপনাদের সঠিকভাবে বাংলাদেশকে এবং বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে জানা হয়ে যাবে’ ৷ যদিও এসবকিছুই আমার এ কলামটির পরবর্তী পর্বগুলোতে পাওয়া যাবে ৷ (চলবে)
তথ্যসূত্র : বুকস্ , ইন্টারনেট ৷
ফারহানা আকতার, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক, লেখক এবং গবেষক ৷

লেখকের অন্যান্য বই

বাংলাদেশ সময়: ৮:৫৪:৪৮   ১০৪২ বার পঠিত   #  #  #




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

সাহিত্য’র আরও খবর


সাধক কবি রামপ্রসাদ সেন: স্বপন চক্রবর্তী
ড. গোলসান আরা বেগমের কবিতা “আমি তো গাঁয়ের মেয়ে ”
৫০ বছরের গৌরব নিয়ে জাবির বাংলা বিভাগ বিশাল ‘সুবর্ণ জয়ন্তী’ উৎসব আয়োজন করেছে
অধ্যক্ষ ড. গোলসান আরা বেগমের কবিতা- ‘তোমার খোঁজে ‘
অতুলপ্রসাদ সেন: ৩য় (শেষ ) পর্ব-স্বপন চক্রবর্তী
অতুলপ্রসাদ সেন;পর্ব ২-স্বপন চক্রবর্তী
অতুলপ্রসাদ সেন-স্বপন চক্রবর্তী
অধ্যক্ষ ড. গোলসান আরা বেগমের কবিতা ” যাবে দাদু ভাই ?”
বাদল দিনে- হাসান মিয়া
ইমাম শিকদারের কবিতা ‘ছোট্ট শিশু’

আর্কাইভ