বঙ্গ-নিউজ ডটকম : বিশ্বাস করুন আর নাই করুন মানুষের মাথা প্রতিস্থাপন করা সম্ভব এবং তা বর্তমানে প্রচলিত মেডিক্যাল প্রযুক্তি দিয়েই! বিষয়টি জানালেন মানুষের মাথা প্রতিস্থাপন নিয়ে জটিল গবেষণারত ইতালির স্নায়ুবিজ্ঞানী সার্জিও ক্যানাভেরো।
গবেষক ক্যানাভেরো জানান মাথা প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে দুইজন রোগীর প্রয়োজন হবে একজনের শরীরে অন্য জনের মাথা প্রতিস্থাপন করা হবে। সম্পূর্ণ বিষয়টি করতে ব্যাবহার করা হবে “আল্ট্রা-শার্প-ব্লেড” এবং “পলিমার গাম”। ক্যানাভেরো আরও জানান বিষয়টি অনেকটা মেরি শেলির বিজ্ঞান কল্পকাহিনি ফ্রাঙ্কেনস্টাইন-এর মত। তবে এক্ষেত্রে বিষয়টি অনেক জটিল কারণ একজনের মাথা অন্যজনের মেরুদণ্ডে সংযুক্ত করতে হয়। এক্ষেত্রে রোগী বেঁচে গেলে পক্ষাঘাত গ্রস্ত হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।স্নায়ুবিজ্ঞানী সার্জিও ক্যানাভেরো জানান মানুষের মাথা প্রতিস্থাপনের বিষয়ে তার গবেষণা এখনো চলছে এবং এক্ষেত্রে তার গবেষণা অনেকটা ১৯৭০ সালের রিস্যাস বানরের মাথা প্রতিস্থাপনের মতই। উল্লেখ্য মাথা প্রতিস্থাপনের বিষয়ে বিজ্ঞানিরা ১৯৭০ সাল থেকেই গবেষণা চালিয়ে আসছেন। সে সময় রবার্ট হোয়াইট নামের এক চিকিৎসক একটি বানরের (রিস্যাস) মাথা অপর একটি রিস্যাসের শরীরে সফলভাবে প্রতিস্থাপন করেন। সফল আস্ত্রপাচারের পর বানরটি ৭ দিন জীবিত ছিল।
সার্জিও ক্যানাভেরো জানান মাথা প্রতিস্থাপনের জন্য যে পলিমার জেল ব্যাবহার করে তারা এক্সপেরিমেন্ট চালাচ্ছেন তা আদর্শ নয়। এছাড়া তার এই গবেষণার জন্য এখন প্রচুর অর্থ প্রয়োজন। তিনি আরও বলেন সম্পূর্ণ গবেষণাটি শেষ হতে ২ বছর সময় লাগবে এবং মাথা দাতা কে অবশ্যই যুবক বয়সের হতে হবে এবং তার সম্পূর্ণ কর্মক্ষম ব্রেইন থাকতে হবে। তিনি বলেন তার এই গবেষণা যদি সফল হয় তবে অনেক শারীরিক প্রতিবন্ধী যাদের ব্রেইন সঠিক ভাবে কাজ করে কিন্তু শরীর ঠিক ভাবে কাজ করেনা তাদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দার উম্মচিত হবে।
সার্জিও ক্যানাভেরো জানান মাথা প্রতিস্থাপনের জন্য যে পলিমার জেল ব্যাবহার করে তারা এক্সপেরিমেন্ট চালাচ্ছেন তা আদর্শ নয়। এছাড়া তার এই গবেষণার জন্য এখন প্রচুর অর্থ প্রয়োজন। তিনি আরও বলেন সম্পূর্ণ গবেষণাটি শেষ হতে ২ বছর সময় লাগবে এবং মাথা দাতা কে অবশ্যই যুবক বয়সের হতে হবে এবং তার সম্পূর্ণ কর্মক্ষম ব্রেইন থাকতে হবে। তিনি বলেন তার এই গবেষণা যদি সফল হয় তবে অনেক শারীরিক প্রতিবন্ধী যাদের ব্রেইন সঠিক ভাবে কাজ করে কিন্তু শরীর ঠিক ভাবে কাজ করেনা তাদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দার উম্মচিত হবে।
সার্জিও ক্যানাভেরো জানান মাথা প্রতিস্থাপনের জন্য যে পলিমার জেল ব্যাবহার করে তারা এক্সপেরিমেন্ট চালাচ্ছেন তা আদর্শ নয়। এছাড়া তার এই গবেষণার জন্য এখন প্রচুর অর্থ প্রয়োজন। তিনি আরও বলেন সম্পূর্ণ গবেষণাটি শেষ হতে ২ বছর সময় লাগবে এবং মাথা দাতা কে অবশ্যই যুবক বয়সের হতে হবে এবং তার সম্পূর্ণ কর্মক্ষম ব্রেইন থাকতে হবে। তিনি বলেন তার এই গবেষণা যদি সফল হয় তবে অনেক শারীরিক প্রতিবন্ধী যাদের ব্রেইন সঠিক ভাবে কাজ করে কিন্তু শরীর ঠিক ভাবে কাজ করেনা তাদের জন্য নতুন সম্ভাবনার দার উম্মচিত হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩:১৭:৩৩ ৫০৬ বার পঠিত