বঙ্গ-নিউজ: বিবিসি জানিয়েছে, প্রাথমিক ফলাফল অনুযায়ী নগরীর ৪৫২টি স্থানীয় পরিষদ আসনের মধ্যে এ পর্যন্ত গণতন্ত্রপন্থি প্রার্থীরা ২৭৮টিতে জয় পেয়েছেন আর বেইজিংপন্থি প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন ৪২টিতে।
গত ছয় মাস ধরে চলা অস্থিরতার ধারাবাহিকতায় ভোট গ্রহণে বিশৃঙ্খলা তৈরি হওয়ার অথবা ভোট বাতিল হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও রোববার তেমন কিছু ঘটেনি, শান্তিপূর্ণভাবেই ভোটের দিনটি পার হয়।
দিনের পর দিন ধরে চলা অস্থিরতা, সরকারবিরোধী প্রতিবাদ ও সংঘর্ষের পর এই নির্বাচনকে সরকারের পক্ষে হংকংবাসীদের সমর্থনের একটি পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছিল।
হংকং সরকার ও বেইজিংয়ের ধারণা ছিল, এই নির্বাচন তাদের প্রতি তথাকথিত ‘নীরব সংখ্যাগরিষ্ঠ’ ভোটারদের সমর্থনকে তুলে ধরবে, কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। তার বদলে বেইজিংপন্থি উল্লেখযোগ্য কিছু প্রার্থীও তাদের আসন হারিয়েছেন।
আসন হারানো এসব প্রার্থীদের মধ্যে বিতর্কিত বেইজিংপন্থি জুনিয়াস হো বলেছেন, “স্বর্গ-মর্ত্য ওলটপালট হয়ে গেছে।”
হংকংয়ের স্থানীয় পরিষদের কাউন্সিলরদের রাজনৈতিক ক্ষমতা সীমিত। তাদের প্রধানত বাস রুট, আবর্জনা পরিষ্কার ইত্যাদি স্থানীয় ইস্যু নিয়েই কাজ করতে হয়। তাই স্বাভাবিক সময়ে স্থানীয় পরিষদ নির্বাচন নিয়ে এখানে তেমন একটা আগ্রহ দেখা যায় না।
কিন্তু এবার পরিস্থিতি পুরো বিপরীত ছিল। টানা সরকারবিরোধী আন্দোলনের পর প্রথমবারের মতো ভোটের মাধ্যমে নিজেদের মনোভাব তুলে ধরার সুযোগ পেয়েছিল হংকংবাসী, যা তারা পুরোপুরি কাজে লাগায়।
প্রায় ৭৪ লাখ জনসংখ্যার মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি রেকর্ড ৪১ লাখ লোক ভোটার হিসেবে নাম রেজিস্ট্রি করে। এর মধ্যে ২৯ লাখেরও বেশি লোক ভোট দেয়। এবার ভোট পড়ার হার ছিল ৭১ শতাংশ, যা আগেরবার ২০১৫ সালের ৪৭ শতাংশ থেকে অনেক বেশি।
গত কয়েক মাসের মধ্যে রোববারই ছিল প্রথম সাপ্তাহিক ছুটির দিন, যে দিনটিতে হংকংয়ে কোনো সংঘাত বা সহিংসতা দেখা যায়নি।
ভোটের পর হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী ক্যারি লাম বলেন, “অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির মুখে, আমি সন্তুষ্টির সঙ্গে জানাচ্ছি, আজকের নির্বাচনের দিনটিতে আমরা তুলনামূলকভাবে শান্ত ও শান্তির পরিবেশে ছিলাম।”।
বিবিসি জানিয়েছে, প্রাথমিক ফলাফল অনুযায়ী নগরীর ৪৫২টি স্থানীয় পরিষদ আসনের মধ্যে এ পর্যন্ত গণতন্ত্রপন্থি প্রার্থীরা ২৭৮টিতে জয় পেয়েছেন আর বেইজিংপন্থি প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন ৪২টিতে।
গত ছয় মাস ধরে চলা অস্থিরতার ধারাবাহিকতায় ভোট গ্রহণে বিশৃঙ্খলা তৈরি হওয়ার অথবা ভোট বাতিল হওয়ার আশঙ্কা থাকলেও রোববার তেমন কিছু ঘটেনি, শান্তিপূর্ণভাবেই ভোটের দিনটি পার হয়।
দিনের পর দিন ধরে চলা অস্থিরতা, সরকারবিরোধী প্রতিবাদ ও সংঘর্ষের পর এই নির্বাচনকে সরকারের পক্ষে হংকংবাসীদের সমর্থনের একটি পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছিল।
হংকং সরকার ও বেইজিংয়ের ধারণা ছিল, এই নির্বাচন তাদের প্রতি তথাকথিত ‘নীরব সংখ্যাগরিষ্ঠ’ ভোটারদের সমর্থনকে তুলে ধরবে, কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। তার বদলে বেইজিংপন্থি উল্লেখযোগ্য কিছু প্রার্থীও তাদের আসন হারিয়েছেন।
আসন হারানো এসব প্রার্থীদের মধ্যে বিতর্কিত বেইজিংপন্থি জুনিয়াস হো বলেছেন, “স্বর্গ-মর্ত্য ওলটপালট হয়ে গেছে।”
হংকংয়ের স্থানীয় পরিষদের কাউন্সিলরদের রাজনৈতিক ক্ষমতা সীমিত। তাদের প্রধানত বাস রুট, আবর্জনা পরিষ্কার ইত্যাদি স্থানীয় ইস্যু নিয়েই কাজ করতে হয়। তাই স্বাভাবিক সময়ে স্থানীয় পরিষদ নির্বাচন নিয়ে এখানে তেমন একটা আগ্রহ দেখা যায় না।
কিন্তু এবার পরিস্থিতি পুরো বিপরীত ছিল। টানা সরকারবিরোধী আন্দোলনের পর প্রথমবারের মতো ভোটের মাধ্যমে নিজেদের মনোভাব তুলে ধরার সুযোগ পেয়েছিল হংকংবাসী, যা তারা পুরোপুরি কাজে লাগায়।
প্রায় ৭৪ লাখ জনসংখ্যার মধ্যে অর্ধেকেরও বেশি রেকর্ড ৪১ লাখ লোক ভোটার হিসেবে নাম রেজিস্ট্রি করে। এর মধ্যে ২৯ লাখেরও বেশি লোক ভোট দেয়। এবার ভোট পড়ার হার ছিল ৭১ শতাংশ, যা আগেরবার ২০১৫ সালের ৪৭ শতাংশ থেকে অনেক বেশি।
গত কয়েক মাসের মধ্যে রোববারই ছিল প্রথম সাপ্তাহিক ছুটির দিন, যে দিনটিতে হংকংয়ে কোনো সংঘাত বা সহিংসতা দেখা যায়নি।
ভোটের পর হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী ক্যারি লাম বলেন, “অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির মুখে, আমি সন্তুষ্টির সঙ্গে জানাচ্ছি, আজকের নির্বাচনের দিনটিতে আমরা তুলনামূলকভাবে শান্ত ও শান্তির পরিবেশে ছিলাম।”
বাংলাদেশ সময়: ১২:১২:৫৯ ৫৬২ বার পঠিত # #বঙ্গ-নিউজ অনলাইন #বাংলা অনলাইন সংবাদ