বঙ্গ-নিউজ ডটকম : পাকিস্তানে গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঐতিহাসিক ঘটনার পর অনেকেই বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন, দেশটিতে দীর্ঘদিনের সামরিক আধিপত্যের দিন শেষ হয়েছে। কিন্তু রাস্তাঘাটে সে রকম কোনো ইঙ্গিত মিলছে না, অন্তত এখন পর্যন্ত। পাকিস্তানে গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঐতিহাসিক ঘটনার পর অনেকেই বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন, দেশটিতে দীর্ঘদিনের সামরিক আধিপত্যের দিন শেষ হয়েছে। কিন্তু রাস্তাঘাটে সে রকম কোনো ইঙ্গিত মিলছে না, অন্তত এখন পর্যন্ত।
নতুন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ গত বুধবার শপথগ্রহণ শেষে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে ফেরার পথে রাস্তায় ‘বাস্তবতার’ মুখোমুখি হন। ইসলামাবাদ শহরের মারগালা রোডে কমান্ডোর নির্দেশে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িচালক গাড়ি থামাতে বাধ্য হন। কারণ, সেনাপ্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানির গাড়িবহর তখন ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিল। নওয়াজ শরিফের গাড়িবহরকে দুই থেকে তিন মিনিট দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। ঘটনাটি কাকতালীয় হলেও তা সামরিক কর্তৃত্বের অপরিবর্তিত অবস্থারই প্রমাণ দেয় বলে মনে করা হচ্ছে। অনেকেই প্রশ্ন করছেন, পাকিস্তানে সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, নাকি সেনাপ্রধান?
সরকারি বিধিবিধান যা-ই হোক না কেন, পাকিস্তানি সেনাপ্রধান বরাবরই দেশটির যেকোনো নির্বাচিত বা অনির্বাচিত ব্যক্তির চেয়ে বেশি ক্ষমতা ভোগ করে আসছেন। ক্ষমতাসীন পিএমএল-এন দলের নেতারা নওয়াজের গাড়িবহর থামিয়ে সেনাপ্রধানের গাড়ি চলার ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। ডন।
পাকিস্তানে গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঐতিহাসিক ঘটনার পর অনেকেই বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন, দেশটিতে দীর্ঘদিনের সামরিক আধিপত্যের দিন শেষ হয়েছে। কিন্তু রাস্তাঘাটে সে রকম কোনো ইঙ্গিত মিলছে না, অন্তত এখন পর্যন্ত। পাকিস্তানে গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঐতিহাসিক ঘটনার পর অনেকেই বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন, দেশটিতে দীর্ঘদিনের সামরিক আধিপত্যের দিন শেষ হয়েছে। কিন্তু রাস্তাঘাটে সে রকম কোনো ইঙ্গিত মিলছে না, অন্তত এখন পর্যন্ত।পাকিস্তানে গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঐতিহাসিক ঘটনার পর অনেকেই বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন, দেশটিতে দীর্ঘদিনের সামরিক আধিপত্যের দিন শেষ হয়েছে। কিন্তু রাস্তাঘাটে সে রকম কোনো ইঙ্গিত মিলছে না, অন্তত এখন পর্যন্ত।
নতুন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ গত বুধবার শপথগ্রহণ শেষে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে ফেরার পথে রাস্তায় ‘বাস্তবতার’ মুখোমুখি হন। ইসলামাবাদ শহরের মারগালা রোডে কমান্ডোর নির্দেশে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িচালক গাড়ি থামাতে বাধ্য হন। কারণ, সেনাপ্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানির গাড়িবহর তখন ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিল। নওয়াজ শরিফের গাড়িবহরকে দুই থেকে তিন মিনিট দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। ঘটনাটি কাকতালীয় হলেও তা সামরিক কর্তৃত্বের অপরিবর্তিত অবস্থারই প্রমাণ দেয় বলে মনে করা হচ্ছে। অনেকেই প্রশ্ন করছেন, পাকিস্তানে সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, নাকি সেনাপ্রধান?
সরকারি বিধিবিধান যা-ই হোক না কেন, পাকিস্তানি সেনাপ্রধান বরাবরই দেশটির যেকোনো নির্বাচিত বা অনির্বাচিত ব্যক্তির চেয়ে বেশি ক্ষমতা ভোগ করে আসছেন। ক্ষমতাসীন পিএমএল-এন দলের নেতারা নওয়াজের গাড়িবহর থামিয়ে সেনাপ্রধানের গাড়ি চলার ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। ডন।
নতুন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ গত বুধবার শপথগ্রহণ শেষে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে ফেরার পথে রাস্তায় ‘বাস্তবতার’ মুখোমুখি হন। ইসলামাবাদ শহরের মারগালা রোডে কমান্ডোর নির্দেশে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িচালক গাড়ি থামাতে বাধ্য হন। কারণ, সেনাপ্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানির গাড়িবহর তখন ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিল। নওয়াজ শরিফের গাড়িবহরকে দুই থেকে তিন মিনিট দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। ঘটনাটি কাকতালীয় হলেও তা সামরিক কর্তৃত্বের অপরিবর্তিত অবস্থারই প্রমাণ দেয় বলে মনে করা হচ্ছে। অনেকেই প্রশ্ন করছেন, পাকিস্তানে সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, নাকি সেনাপ্রধান?
সরকারি বিধিবিধান যা-ই হোক না কেন, পাকিস্তানি সেনাপ্রধান বরাবরই দেশটির যেকোনো নির্বাচিত বা অনির্বাচিত ব্যক্তির চেয়ে বেশি ক্ষমতা ভোগ করে আসছেন। ক্ষমতাসীন পিএমএল-এন দলের নেতারা নওয়াজের গাড়িবহর থামিয়ে সেনাপ্রধানের গাড়ি চলার ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। ডন।
নতুন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ গত বুধবার শপথগ্রহণ শেষে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে ফেরার পথে রাস্তায় ‘বাস্তবতার’ মুখোমুখি হন। ইসলামাবাদ শহরের মারগালা রোডে কমান্ডোর নির্দেশে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িচালক গাড়ি থামাতে বাধ্য হন। কারণ, সেনাপ্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানির গাড়িবহর তখন ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিল। নওয়াজ শরিফের গাড়িবহরকে দুই থেকে তিন মিনিট দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। ঘটনাটি কাকতালীয় হলেও তা সামরিক কর্তৃত্বের অপরিবর্তিত অবস্থারই প্রমাণ দেয় বলে মনে করা হচ্ছে। অনেকেই প্রশ্ন করছেন, পাকিস্তানে সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, নাকি সেনাপ্রধান?
সরকারি বিধিবিধান যা-ই হোক না কেন, পাকিস্তানি সেনাপ্রধান বরাবরই দেশটির যেকোনো নির্বাচিত বা অনির্বাচিত ব্যক্তির চেয়ে বেশি ক্ষমতা ভোগ করে আসছেন। ক্ষমতাসীন পিএমএল-এন দলের নেতারা নওয়াজের গাড়িবহর থামিয়ে সেনাপ্রধানের গাড়ি চলার ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। ডন।পাকিস্তানে গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঐতিহাসিক ঘটনার পর অনেকেই বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন, দেশটিতে দীর্ঘদিনের সামরিক আধিপত্যের দিন শেষ হয়েছে। কিন্তু রাস্তাঘাটে সে রকম কোনো ইঙ্গিত মিলছে না, অন্তত এখন পর্যন্ত।
নতুন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ গত বুধবার শপথগ্রহণ শেষে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে ফেরার পথে রাস্তায় ‘বাস্তবতার’ মুখোমুখি হন। ইসলামাবাদ শহরের মারগালা রোডে কমান্ডোর নির্দেশে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িচালক গাড়ি থামাতে বাধ্য হন। কারণ, সেনাপ্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানির গাড়িবহর তখন ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিল। নওয়াজ শরিফের গাড়িবহরকে দুই থেকে তিন মিনিট দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। ঘটনাটি কাকতালীয় হলেও তা সামরিক কর্তৃত্বের অপরিবর্তিত অবস্থারই প্রমাণ দেয় বলে মনে করা হচ্ছে। অনেকেই প্রশ্ন করছেন, পাকিস্তানে সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, নাকি সেনাপ্রধান?
সরকারি বিধিবিধান যা-ই হোক না কেন, পাকিস্তানি সেনাপ্রধান বরাবরই দেশটির যেকোনো নির্বাচিত বা অনির্বাচিত ব্যক্তির চেয়ে বেশি ক্ষমতা ভোগ করে আসছেন। ক্ষমতাসীন পিএমএল-এন দলের নেতারা নওয়াজের গাড়িবহর থামিয়ে সেনাপ্রধানের গাড়ি চলার ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। ডন।
নতুন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ গত বুধবার শপথগ্রহণ শেষে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে ফেরার পথে রাস্তায় ‘বাস্তবতার’ মুখোমুখি হন। ইসলামাবাদ শহরের মারগালা রোডে কমান্ডোর নির্দেশে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িচালক গাড়ি থামাতে বাধ্য হন। কারণ, সেনাপ্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানির গাড়িবহর তখন ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিল। নওয়াজ শরিফের গাড়িবহরকে দুই থেকে তিন মিনিট দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। ঘটনাটি কাকতালীয় হলেও তা সামরিক কর্তৃত্বের অপরিবর্তিত অবস্থারই প্রমাণ দেয় বলে মনে করা হচ্ছে। অনেকেই প্রশ্ন করছেন, পাকিস্তানে সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, নাকি সেনাপ্রধান?
সরকারি বিধিবিধান যা-ই হোক না কেন, পাকিস্তানি সেনাপ্রধান বরাবরই দেশটির যেকোনো নির্বাচিত বা অনির্বাচিত ব্যক্তির চেয়ে বেশি ক্ষমতা ভোগ করে আসছেন। ক্ষমতাসীন পিএমএল-এন দলের নেতারা নওয়াজের গাড়িবহর থামিয়ে সেনাপ্রধানের গাড়ি চলার ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। ডন।
পাকিস্তানে গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের ঐতিহাসিক ঘটনার পর অনেকেই বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন, দেশটিতে দীর্ঘদিনের সামরিক আধিপত্যের দিন শেষ হয়েছে। কিন্তু রাস্তাঘাটে সে রকম কোনো ইঙ্গিত মিলছে না, অন্তত এখন পর্যন্ত।
নতুন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ গত বুধবার শপথগ্রহণ শেষে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে ফেরার পথে রাস্তায় ‘বাস্তবতার’ মুখোমুখি হন। ইসলামাবাদ শহরের মারগালা রোডে কমান্ডোর নির্দেশে প্রধানমন্ত্রীর গাড়িচালক গাড়ি থামাতে বাধ্য হন। কারণ, সেনাপ্রধান আশফাক পারভেজ কায়ানির গাড়িবহর তখন ওই রাস্তা দিয়েই যাচ্ছিল। নওয়াজ শরিফের গাড়িবহরকে দুই থেকে তিন মিনিট দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। ঘটনাটি কাকতালীয় হলেও তা সামরিক কর্তৃত্বের অপরিবর্তিত অবস্থারই প্রমাণ দেয় বলে মনে করা হচ্ছে। অনেকেই প্রশ্ন করছেন, পাকিস্তানে সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী, নাকি সেনাপ্রধান?
সরকারি বিধিবিধান যা-ই হোক না কেন, পাকিস্তানি সেনাপ্রধান বরাবরই দেশটির যেকোনো নির্বাচিত বা অনির্বাচিত ব্যক্তির চেয়ে বেশি ক্ষমতা ভোগ করে আসছেন। ক্ষমতাসীন পিএমএল-এন দলের নেতারা নওয়াজের গাড়িবহর থামিয়ে সেনাপ্রধানের গাড়ি চলার ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। ডন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮:০৭:০৮ ৫১০ বার পঠিত