অনেক দিন সিনেমা দেখা এমন কি টিভি দেখাও হয় না আমার। তিনদিনের লম্বা বন্ধ আর ভেজা ভেজা বৃষ্টির সময়ে অলসতা পেয়ে বসল। ঘরকন্যা গুছিয়ে।গত রাত দশটায় একটু টিভির সামনে বসলাম অনেক দিন পর। একটা সাই ফাই মুভি চলছিল। পরিবারের লোকজনের সাথে বসে মাঝে মধ্যে সেদিকে নজর দেয়ার সাথে মানচেস্টারে ঘটে যাওয়া ঘটনার খবর দেখছিলাম হাতের ফোনে।
সাই ফাই মুভিটা শেষ হতে না হতে শুরু হলো দ্যা বড়িগার্ড কেভিন কসানার ছবির নায়কের নাম, অভিনেতা ফ্রাঙ্ক ফারমার। ছবিতে নাম
রাচেল মেরন, অভিনয় এবং ক্লাসিক গায়িকা হুইটনি হিউস্টন
ক্লাসিক গায়িকার বডিগার্ডের সত এবং সুন্দর ভাবে কাজের দক্ষতা এবং একনিষ্টতা নিয়ে গায়িকাকে পাহাড়া দেয়। সে সাথে গায়িকা নিজে বডিগার্ডের প্রতি আকৃষ্ট হয়ে পরে। অথচ বডিগার্ড কাজ এবং এ্যাফেয়ার দুটোকে মিশিয়ে মানসিক জটিলতায় ভোগে। ছবিটা শেষ হলে ঘুমাতে যাবো ভাবছি। গানগুলো সুন্দর। ক্লাসিক গান গুলো সর্বকালের বেস্ট সেলার হয়ে আছে। ছবিটা পচিশ মিলিয়ন বাজেটে তৈরি হয়। আয় করে চারশ এগারো মিলিয়ন। ১৯৯৯ এ।
রাত জাগার অভ্যাসটা বাদ দিয়েছি ঘুরতে যাওয়ার পর থেকে।
একদম লক্ষীমন্তি মেয়ে হয়ে ভোর পাঁচটা ছটায় উঠে পরতাম আর সারাদিনের টইটই ঘোরাফেরার পর ক্লান্ত শরীরে রাত দশটায় শুয়ে পরতাম।
সেই নিয়মে ঘুম এসে যাচ্ছে শরীরে। অথচ “বেষ্ট ম্যান” শেষ হতে না হতেই দারুণ বর্ণময় পুরানো একটা ছবি শুরু করে দিল, টিভি চ্যানেল। মাঝ রাতে ছবিটা শুরু হয়ে গেল। রাত বাজে একটা। ঘুমে জড়িয়ে যাচ্ছে চোখ। কিন্তু ছবিটার সুন্দর ফটোগ্রাফি, সাধারন পারিবারিক জীবনের দৃশ্যগুলো দেখার ইচ্ছাটাকে জাগিয়ে রাখ ছিল। পুরানো ছবি তাই বলে সব ছবি দেখা হয় নাই। অনেক ভালো ছবির খবরও জানি না।সব জানা সম্ভব নয় বলে।
অনেক পুরানো একটা ছবি। দুহাজার দুইয়ের। অন লাইনেও দেখা যায় এখন। কিন্তু শুরুটা দেখে আরেকটু দেখে যাই ভাবতে ভাবতে কাহিনীর জটিলতা শেষ পর্যন্ত কোথায় গড়ায় তা তখনই জানার জন্য বসে থাকলাম শেষ হওয়া অবধি। টিভির ছবিতে যা হয় বিজ্ঞাপনের বিরতী দিয়ে দুঘন্টাকে চার ঘন্টা বানিয়ে দেয় টেনেটুনে। আর রাতটা শেষ হয়ে গেল অনেক দিন বাদে জটিল মনুষ্য জগতের খবর বুঝতে গিয়ে।
আমেরিকায় বসবাস করা উচ্চবৃত্তের এক নারীর জীবন । সুখি পরিবারে সব ছাপ যেখানে সমৃদ্ধ । ম্যাগনাটেকের একটি সফল এক্সিকিউটিভ ফ্রাঙ্ক, টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে বিক্রির একটি কোম্পানি।
ক্যাথির বিয়ে হয় ফ্রাঙ্কের সাথে, স্বামীকে ভালোবাসে, সংসার, সন্তানকে ভালোবাসে মনে হয় না তার ভালোবসার মধ্যে কোন খাদ আছে। সুখি সমৃদ্ধ পরিবারে ক্যাথি, সংসারের সব দিকে নজর রাখে। সমাজে পরিবারের বেশ নাম ডাক অভিজাত্যের কারণে।
সে জীবনে হঠাৎ করে যন্ত্রণার কঠিন প্রভাব পরে। সময়টা এমন নিজের মাঝে সব গোপন করে হজম করে ফেলার চেষ্টা। কিন্তু সুখি নারীটির জীবন কতটা দূর্বিষহ হয়ে যায় একটি ঘটনার কারণে, যা তখনকার সমজে আমেরিকায়ও প্রকাশ করা কঠিন ছিল। এই জটিলতার বিষয়টি শেষ পর্যন্ত কতদূর যায়; জানার চেষ্টা করছিলাম শেষটুকু দেখে।
একটি ঘটনা মানুষের জীবনে কতটা প্রভাব ফেলে বিশেষ করে দাম্পত্য জীবনে; এবং সে সম্পর্ক জড়িয়ে রাখায়, নিঃশ্ব হওয়া তার সুন্দর প্রকাশ হয়েছে ছবিটায়। ক্লাসিক এবং অনেক গুলো পুরস্কার দুহাজার দুই এবং তিন জুডে এই ছবিটি জয় করেছে।
দুটো সন্তান নিয়ে হাসি খুশি স্বামী স্ত্রীর প্রেমময় জীবনের হঠাৎ ছন্দ পতন ঘটে যখন এক সন্ধ্যায় পার্টিতে যাওয়ার অপেক্ষায় স্ত্রী অপেক্ষা করছে তখন পুলিশ স্টেশন থেকে একটি ফোন কল আসে। স্বামীকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, তাকে ছাড়িয়ে আনার জন্য স্ত্রীকে যেয়ে মুচলেকা দিতে হবে।
ভালোবাসা অন্তঃপ্রাণ স্ত্রীটি, স্বামীকে ছাড়িয়ে আনে এবং যত্ন করে তার উপর যে ধকল গেছে. পুলিশ ধরে নিয়ে যাওয়ার জন্য, তা মুছে দিয়ে তাকে বিশ্রাম করতে সাহায্য করে। কোন প্রকার সন্দেহ বা দ্বিধা তার মনে কাজ করে না।
প্রায় প্রায় স্বামীটি কাজের অজুহাত দেখিয়ে অফিসে রাত যাপন করে বা দেরি করে ফিরে। একদিন এমনি বাড়ি না ফিরার খবর পেয়ে আন্তরিক স্ত্রী খাবার নিয়ে স্বামীর অফিসে চলে যায়। আর এই হঠাৎ আসার মাঝে প্রকাশ পেয়ে যায় স্বামীর অন্য ধরনের জীবন যাপনের খবর। স্ত্রী যখন কর্মরত স্বামীর জন্য ভালোবাসায় রাতের ডিনার নিয়ে হাজির। স্বামী তখন তার গোপন জীবনের শখ বা নিজের চাহিদা মিটাতে অন্য পুরুষের সাথে সম্পর্কেরত।
প্রেমময় স্ত্রী ভালোবাসার সন্তান পরিবার সব টিকিয়ে রাখার সাথে গোপনে বাইসেক্সচুয়ালিটির, অন্য একটি জীবন যাপন করে অাসছিল স্বামী প্রবরটি, স্ত্রীর অগোচরে। কিন্তু যতদিন গোপন ছিল ততদিন স্ত্রীটি স্বাভাবিক জীবন যাপন করতে পারছিল কিন্তু জেনে যাওয়ার পর মানসিক চাপ পরে। যখন পুলিশ অফিসে গিয়ে ছাড়িয়ে এনেছিল, তখন অভিযোগ ছিল, ফ্রাঙ্ক আসলে হার্টফোর্ড, কানেক্টিকাটের সমকামী বারের ভূগর্ভস্থ বিশ্বের অনুসন্ধান করছে।
স্বামীর স্বিকার উক্তিতে জানা যায় যুবক বয়সের ঘটনা তাকে এই পথে আকৃষ্ট করে রেখেছে। স্বাভাবিক হওয়ার চেষ্টায় স্ত্রী তারপরও চেষ্টা করে স্বামীকে ফিরিয়ে আনতে।
ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। চিকিৎসা চলে। ডাক্তার জানায় পাঁচ থেকে পঁয়ত্রিশ ভাগ ভালো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এমন অবসেসনে। চিকিৎসা চলে। দাম্পত্য সম্পর্কে দূরত্ব বাড়ে এবং স্বামীটি এ্যালকোহলিক হয়ে উঠে। হাসি খুশি স্ত্রীর মুখে মলিনতার আচর সমাজে অনেকের চোখে পরে। কাছের বন্ধু অনেক জানার চেষ্টা করে। কিন্তু স্ত্রী ক্যাথি, সব কিছুই গোপন করে রাখেন। বাচ্চা থেকে সমাজের লোকজন এবং কাজের লোকের থেকেও। তার একক সময় রাত্রীর কান্নাকে সঙ্গী করে।
স্বামীটি চিকিৎসায় ঠিক হয়ে যাবে, সব আবার স্বাভাবিক হবে, এমন আশা পোষণ করে বাঁচার চেষ্টা চলে। এ সময়ে পাশের প্রতিবেশী একজন কালো মানুষের সাথে দেখা হয় স্ত্রীর । যে মালীর ছেলে, স্ত্রী মারা গেছে সে তার একমাত্র মেয়েকে নিয়ে থাকে।
মাঝে মধ্যে তাদের কথা বলা এক সাথে ঘুরতে যাওয়া সমাজে নিন্দা ছড়ায়। তখনও আমেরিকায় কালোদের “নিগার” বলে অবিহিত করা হয়। ঘটনা খুব আগের না ১৯৫৭ সালের।
অথচ বন্ধু পরিচিত নিজের সমাজের লোকের চেয়ে, এই কালা মানুষটিকে অনেক বেশী ভালো এবং নির্ভরশীল মনে হয় ক্যাথির কাছে। তার সাথে কথা বলায় প্রশান্তি আসে। এর মাঝে অন্য কোন সম্পর্কে জড়ানোর ভাবনা ছিল না। অথচ ম্বামী জানতে পেরে ঠিকই স্ত্রীকে তিরস্কার এবং শাসন সবই করে।
মায়ামিতে স্বামীকে নিয়ে ভেকেসন কাটিয়ে সব কিছু ভুলতে চায় ক্যাথি। অথচ ফ্রাঙ্ক হোটেলে অন্য ছেলে বন্ধু খুঁজে পায়। সম্পর্কে জড়িয়ে পরে আবারও। কাজের জন্য বাইরে গিয়ে ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়েও ফিরে আসে না সময় মতন।। এক সময় রায়মন্ড, কালো মানুষটি অন্য শহরে চলে যায়। শূন্য ক্যাথির জীবন “ফার ফ্রম হেভেন”।
ক্যাথি হোয়াইটকার অভিনয়ে জুলিয়ান মুর
ফ্রাঙ্ক হাইটেকার হিসাবে ডেনিস কাইয়্যাড
ডিরেকটর টড হেন্স, ক্যাথি এবং ফ্রাঙ্ক হুইটারের কেন্দ্রীয় দ্বন্দ্বকে উজ্জ্বল উপস্থাপন করে সে সময়ে আমেরিকান জীবনের সুখী ছবিটি ছিন্নভিন্ন করে, এই কৌশলগুলি নিরবচ্ছিন্ন ভাবে তুলে, ইন্দ্রিয় সজাগ করে। ছবির গল্পটি সত্যশ্রয়ি না হলেও মনে হয় সে সময়ের সমাজ চিত্র যথাযথ ভাবে এই গল্পে এসেছে। ধারনা পাওয়া যায় ততকালিন জীবন চিত্র।
ছবি দেখা হয় না কিন্তু এক সাথে আড়াইখানা ছবি দেখা মন্দ না। বিজ্ঞাপনের সময়টুকু বাঁচাতে পারলে আরো কিছু দেখা যেত। অথবা ঘুমানোর সময় পাওয়া যেত আরো কিছুক্ষণ।
ছবির গল্পের সাথে কিছু চিন্তা মাথায় ঘোরপাক খাচ্ছে। সেলিব্রেটি অনেককের খবর এখন জানা; যারা বাই সেক্সচুয়াল ছিল এবং আছে। সংসার রেখে সমকামী মানুষ অন্য জীবনের স্বাধ খুঁজে নানা ভাবে বা ঘেঁটুপুত্র রাখে। জেলখানা, হোস্টেল, মাদ্রাসা চার্চ বা নাবিক মানুষের নিরুপায় জীবনে, নানা গোপন জীবন প্রবাহে রাঙানো থাকে। যা থাকে একান্ত নিজের, তাদের কাছে। যারা এ বিষয়টাকে উপভোগ করে আর যারা অন্যের লালসার স্বীকার হয়ে, নির্যাতিত হয় তাদের কাছে অশ্লীল কঠিন মর্ম যাতনার সময়। জীবনটা হয়ে যায় দূর্বিসহ এমন অযাচিত কিছু ঘটনা ঘটার পরে।
এক মানুষ্য জনমে কত বৈচিত্র জীবন যাপন। জৈবিক সম্পর্ক যা প্রকৃতির মতন, মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য বিষয়। কেউ তাকে ঢেকে রাখে সাত হাত মাটির নিচে শুদ্ধতা ,পবিত্রতা দেখায় সমাজ সংসারে। অথচ গোপনে সে জীবনকে নানা ভাবে উপভোগ করার জন্য নানা রকম আয়োজন চলছে, আদি কাল থেকে। দূর্ভাগ্য নারীরা বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে নির্যাতিত। জোড়ের মাধ্যমে বা বঞ্চিত হয়ে।
কেউ চরম ভাবে আকৃষ্ট কেউ চরম নিস্পৃহ জৈবিক জীবনে। কারো বিকৃত মনোভাব কারো অসুস্থতা। সবটা এখনও জানা সম্ভব না। মানুষ চরিত্র বোঝা বড় জটিল।
বাই সেক্সচুয়াল. হওয়ার খবর জানার সাথে, সাথে আমরা সহজ ভাবে ভেবে নেই বদমাইশ। অবশ্যই জেল, মাদ্রাসা, চার্চ, এতিমখানা, হোস্টেল বা নাবিক জীবনে উপায়হীন জৈবিক চাহিদার সমাধান পাওয়ার পথ খোঁজা হয় সমকামীতার মাধ্যমে। যেমন অনেকে বেশী এখন মহামারীর মতন ধর্ষণের কথা শোনা যায়। দুভাবে বলা যায় কিছু ধর্ষকামী মানুষ আছে। যারা অসুস্থ।এদর সংখ্যা খুব বেশী নয়। আর বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে ফ্যান্টাসি। বিকৃত ভাবনার বহিঃপ্রকাশ নিরীহ কোন শিশু বা নারীর উপর ঝাঁপিয়ে পরা।সুযোগ এবং একাকীত্বের বিকারও বলা যায়। এসব ধর্ষক মানুষকে।
এরা মানুষ হয়ে নিজেদের মানবিক গুণের প্রকাশ করতে পারার চেয়ে অমানবিক পশুত্বকে বেশী গুরুত্ব দেয়। কাম বিষয়টিকে কন্ট্রোলে রাখতে পরে না। পশু বিত্তের কাছে মাথা নত করে। যতটা না ইচ্ছা; তত বেশী মানসিক ফ্যান্টাসি একটি অশ্লীল কাজ কারায় উৎসাহ জোগায় ।
ব্যবহৃত হতে হতে অনেকের মধ্যে এই প্রবণতা স্থায়ীভাবে প্রভাব রাখে। তারা সমকামী না হয়েও অভ্যাসের দাশে পরিনত হয়ে যায়। এমন কিছু মানুষকে চিনতাম হোস্টেল জীবনে। যাদের দিকে আঙ্গুল তুলে অনেকে দেখাতো এবং হাসাহাসিও করত এদের নিয়ে প্রচুর। পরবর্তি জীবনে এরা আবার স্বাভাবিক সংসার ধর্মে যায়। একজন পুরোই উভয়কামী । সংসারে থাকার পরও সমকামী খুঁজে নানা রকম জটিলতায় পরেছে জীবনে।
বর্তমান সময়ে অনেকে যেমন নিজের পছন্দ প্রাধান্য দিচ্ছে। আগে এ রকমটা সহজ ছিল না। ইচ্ছের বিরুদ্ধে অনেকে সংসারে জড়িয়েছে।
কিস্তু অনেকে অন্য লিঙ্গের মানুষের প্রতি কোন আকর্ষণই বোধ করে না। এটা তাদের ব্যায়ালজিকাল গঠন পদ্ধতির কারণে। কিছুদিন আগে এমন একটি ছেলের কথা শুনলাম, যাকে অতি ছোট বলো থেকে বড় হয়ে উঠতে দেখলাম। সে নাকি কখনোই কোন মেয়ের প্রতি আকর্ষণ বোধ করে না।
আবার চেনা একটি কিশোর বয়সের ছেলে; নিজের সেক্স বদল করতে চাচ্ছে। সে অনেক নির্যাতিত হয়েছে ছোট বেলায় তার বাবার কাছে মেয়েদের সাজ পছন্দ কররার জন্য। প্রচলিত ধারনা সব দেশের সব মানুষের মনে একই রকম ছেলে ছেলের মতন থাকবে মেয়ে মেয়ের মতন। সে হিসাবে বাবা তাকে শাসন করেছে। কিন্তু এখন কিশোর হওয়ার পর সে তার মনের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে নিজের লিঙ্গ পরিবর্তন করার ইচ্ছা প্রকাশ করছে। পরিবার একটু বিব্রত হয়ে আছে ঠিক কোন সমাধান খুঁজবে বুঝতে পারছে না। না খবরটা শোনে আমার আর বিব্রত লাগল না। কারণ চারপাশে অনেক বেশী পরিবর্তনের খবর শুনে আর মানুষের জটিল মন জগতের খবরকে প্রধান্য দেই বলে কিশোর ছেলেটির কিশোরী হযে যাওয়া মুখটা ভাবার চেষ্টা করলাম। আজকাল চোখ সয়ে গেছে ছেলেরদের নেলপালিশ লাগানো নখ। বা দুল মালা নাক ফুল পরা সাজ।নানা রঙে রাঙানো লিপিস্টিক ঠোঁটে। বা মেয়েলি ধরনে কথা বলা ছেলে। অনেকে সাজ পোষাকও ধারন করে মেয়েদের মতন।
জটিল মনুষ্য জগত আরো কত বৈচিত্র জানতে হবে সে অপেক্ষা করি।
বাংলাদেশ সময়: ২৩:৫৩:০৩ ৫৯৮ বার পঠিত