উপকূলে রোয়ানুর আঘাত ২৩ জনের প্রাণহানি

Home Page » আজকের সকল পত্রিকা » উপকূলে রোয়ানুর আঘাত ২৩ জনের প্রাণহানি
রবিবার, ২২ মে ২০১৬



উপকূলে রোয়ানুর আঘাত ২৩ জনের প্রাণহানি সহস্রাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত। অসংখ্য গ্রাম প্লাবিত। বেড়িবাঁধ ভেঙে লাখো মানুষ পানিবন্দী। বেশি ক্ষতিগ্রস্ত ভোলা, চট্টগ্রাম, পটুয়াখালী, নোয়াখালী ও কুমিল্লা জেলাঘুর্ণিঝড় ‘রোয়ানুর’ তান্ডবে লন্ডভন্ড দেশের উপকূলীয় অঞ্চল। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ব্যাপক। এ পর্যন্ত বিভিন্ন জেলায় নারী ও শিশুসহ নিহত হয়েছেন ২৩ জন। জলোচ্ছ্বাস ও বাধ ভেঙ্গে প্লাবিত হয়েছে শতাধিক গ্রাম। বিধ্বস্ত হয়েছে সহস্রাধিক ঘরবাড়ি। বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্ন হয়েছে বিদ্যুত্ সংযোগ। গাছ উপড়ে পড়ে বিপর্যস্ত সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে লাখো মানুষ।

গতকালের ঘুর্ণিঝড়ে নিহতদের মধ্যে আছে চট্টগ্রামের বাশখালিতে ৯ জন, পতেঙ্গায় ২ জন, সীতাকুন্ডে ২ জন, নগরীতে ১ জন, কক্সবাজারে ২ জন ভোলায় ৩ জন, নোয়াখালীর হাতিয়ায় ২ জন, ফেনীতে ১ জন এবং পটুয়াখালীতে ১ জন। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, গতকাল শনিবার বেলা ১২ টায় সাইক্লোন ‘রোয়ানু’ চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালীসহ উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানে। নিন্মাঞ্চলে ৪/৫ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হয়েছে। ইত্তেফাকের প্রতিনিধি ও সংবাদদাতাদের পাঠানো খবর:

চট্টগ্রাম অফিস জানায়, ঘূর্ণিঝড় রোয়ানু’র প্রভাবে নয়জনের মৃত্যু ছাড়াও বেড়িবাঁধ ভেঙে চট্টগ্রামের উপকূলীয় উপজেলা বাঁশখালী, আনোয়ারা ও স্বন্দ্বীপের বিস্তৃর্ণ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। চট্টগ্রাম শহর ও জেলার বিভিন্ন স্থানে শতশত ঘরবাড়ি, গাছপালা বিধ্বস্ত হয়েছে। রাস্তাঘাটসহ অবকাঠামো ব্যবস্থার ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সীতাকুন্ডেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে ঢেউয়ের তীব্র ধাক্কায় একটি জাহাজ ডুবোচরে উঠে গেছে।

চট্টগ্রাম আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, গতকাল দুপুর ১২টার দিকে রোয়ানু চট্টগ্রাম-কক্সবাজার উপকূলে আঘাত হানতে শুরু করে। এরপর প্রায় দুইঘন্টা ধরে ৬০ থেকে ৮৮ কিলোমিটার বেগের ঝড়ো হাওয়া চট্টগ্রাম কক্সবাজারের উপর দিয়ে বয়ে যায়। দুইটার পর থেকে আস্তে আস্তে মিয়ানমারের দিকে অগ্রসর হয় রোয়ানু। বিকাল চারটা নাগাদ ঘূর্ণিঝড়টির শেষাংশ এ এলাকা ত্যগ করে। ঘূর্ণিঝড় বয়ে যাওয়ার সময় বঙ্গোপসাগরের পানির স্তর উপরে উঠে ১৫ থেকে ২৫ ফুট উচ্চতার ঢেউ সৃষ্টি হয়ে উপকূলে আঘাত হানে। বাঁশখালীর খানখানাবাদ, কদমরসুল এলাকায় ঢেউয়ের ধাক্কায় দুটি স্থানে বেড়িবাঁধ ভেঙে গেলে সাগরের পানি আশপাশের বেশকিছু গ্রাম প্লাবিত করে। এছাড়া আনোয়ার উপজেলার গহিরা এলাকায়ও বেড়িবাঁধ ভেঙে বিস্তৃর্ণ এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যায়। এসব এলাকায় ঝড়ে শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। বাড়িঘর পানির নিচে তলিয়ে যায়।

বাঁশখালী সংবাদদাতা জানান, উপজেলার উপকূলীয় এলাকা ছনুয়া, গন্ডামারা, খানখানাবাদ ও বাহারছড়া ইউনিয়নে বিপুল এলাকা বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে পানি ঢুকে পড়ে প্লাবিত হয়। এতে এসব এলাকার প্রায় পাঁচ শতাধিক কাঁচা ঘরবাড়ি ভেঙে যায়। রাস্তাঘাটের ব্যপক ক্ষতি হয়। বেলা ১২টার পর বেড়িবাঁধ ভেঙে পানি ঢুকে। এতে স্বাভাবিকের চেয়ে দুই তিন ফুট বেশি পানি হয়। এতে বেশকিছু লবণ মাঠ, চিংড়ি ঘের পানির নিচে তলিয়ে যায়। পার্শ্ববতী আনোয়ারা উপজেলায় শঙ্খ নদীর তীরবর্তী ২৫০ ফুট বেড়িবাঁধ ভেঙে আনোয়ারা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়।

কক্সবাজার প্রতিনিধি জানান, ঘূর্ণিঝড় রোয়ানু এর কারণে কক্সবাজারে ২ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে ১০ জন। সাড়ে ২৮ কিলোমিটার বেড়িবাধ আংশিক এবং সম্পূর্ণভাবে ভেঙ্গে গেছে। দুই শতাধিক বসত ঘর নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। নিহতরা হলেন, কুতুবদিয়া উপজেলার উত্তর ধুরুং এলাকার আবদুর রহিমের ছেলে মো. ইকবাল (২৫) এবং উত্তর কৈয়ারবিল এলাকার ফয়েজুর রহমানের ছেলে ফজলুল হক (৫৫) এর মধ্যে মো. ইকবাল বাড়ির দেয়াল চাপায় এবং ফজলুল হক নৌকায় বসে থাকা অবস্থায় অপর একটি নৌকার ধাক্কায় মারা যান।

ভোলা (দক্ষিণ) প্রতিনিধি জানান, ঘুর্ণিঝড়ের ছোবলে ভোলা জেলায় ঘর চাপা পড়ে ৩ জন নিহত সহ প্রায় ৫শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। শুক্রবার গভীর রাত থেকে জেলায় বিভিন্ন স্থানে প্রবল ঝড়ো হাওয়া এবং ভারী বর্ষন শুরু হয়। তজুমুদ্দিনের শশিগঞ্জ এলাকায় টর্নেডোতে ২০/২৫টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সহ ৩ শত ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। দৌলতখানের জয়নগরে রানু বিবি নামে একজন ও তজুমুদ্দিনে ঘর চাপা পড়ে আকরাম নামে ১ কিশোর ও রেখা বেগম (৩৫) নিহত হয়। সমগ্র জেলায় অন্তত একহাজার ঘর বাড়ী বিধ্বস্ত হয়েছে। বিদ্যুত্ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে।

হাতিয়া (নোয়াখালী) সংবাদদাতা জানান, গতকাল শনিবার বিকালে হাাতিয়া উপজেলার বিচ্ছিন্ন এলাকা হরনী ইউনিয়নের আলীঘাট এলাকার আদর্শ গ্রামের আবুল কাশেমের স্ত্রী মিনারা বেগম(৩৫) ও মেয়ে মরিয়ম বেগম(১২) ঘরচাপা পড়ে নিহত হয়।ঘুর্নিজড় রোয়ানুর প্রভাবে ও জোয়ারে পানিতে ওই ্ওলাকা প্লাবিত হওয়ায় আবুল কাশেমের কাচা মাটির ভিটিটি ধসে মা মেয়ে নিহত হয়েছে বলে জানা যায়।

দশমিনা (পটুয়াখালী) সংবাদদাতা জানান, ঘূর্ণিঝড় রোয়ানুর আঘাতে পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার উত্তর লক্ষীপুর গ্রামে গত শুক্রবার ভোররাতে নব নির্মিত টিসশেড ঘরের নিচে চাপা পরে সুন্দও আলী খাঁনের স্ত্রীর নিহত ও ৪ পুত্র কন্যা আহত হয়েছে। নিহতের নাম নয়া বিবি (৫০)। রাতের খাবার খেয়ে নিজেদের ঘরে ঘুমানো থাকা অবস্থায় ভোর রাতের ঝড়ো হাওয়ায় তাদের বসত ঘরটি ভেঙ্গে পড়ে।

চরফ্যাশন (ভোলা) সংবাদদাতা জানান, ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলায় ঘরচাপায় একজন গৃহবধূ এবং একজন শিক্ষার্থীসহ দু’জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতরা হলেন- চাঁদপুর শশিগঞ্জ গ্রামের মো. মফিজের ছেলে আকরাম(১২), একই গ্রামের নয়নের স্ত্রী রেখা বেগম(৩৫)। এদিকে স্লুইস গেট না থাকায় জোঁয়ারের পানি ঢুকে চরফ্যাশন উপজেলার চরমাদ্রাজ ইউনিয়নের মিয়াজানপুর, হামিদপুর,দঃ নাজিম উ্দ্দিন, মোহাম্মদপুর, চর নিউটন ও চরআফজাল গ্রামের নিম্মাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে।

ফেনী প্রতিনিধি হাবিবুর রহমান জানান, ফেনীর সোনাগাজীর চরচান্দিয়া এলাকায় ঝড়ের সময় চর থেকে মহিষ আনতে গিয়ে ঝড়ের কবলে পড়ে নুরুল আলম (৩৫) নামে এক যুবক মারা গেছে এবং আরো ২ জন নিঁখোজ রয়েছে বলে তাদের পারিবারিক সুত্র জানিয়েছে। সোনাগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরিফা হক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন। গতকাল দুপুর ১ টা থেকে দুপুর ৩ টা পর্যন্ত বৃষ্টির সঙ্গে তীব্র বাতাসের তোড়ে অনেক কাঁচা ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জোয়ারের পানির স্রোতে চরখন্দকার জেলে পাড়া, চরচান্দিয়া, চর খোন্দকার সহ ৫টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এলাকার শত শত পরিবার আশ্রয় কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে। শতাধিক পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষথেকে আশ্রয় কেন্দ্র গুলিতে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি বিতরন করা হয়েছে।

বরিশাল অফিস জানায়, ঘুর্নিঝড় রোয়ানুর প্রভাবে গত তিনদিনে অব্যাহত বর্ষণে জেলার অধিকাংশ নিন্মাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। প্রবল বর্ষণে মাঠের ফসল, পানবরজ, বীজতলা, সবজি ক্ষেত, পুকুর ও ঘেরের মাছ, গাছপালা, কাঁচা পাকা সড়ক এবং ঘরবাড়িসহ বৈদ্যুতিক লাইনের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় বরিশালে ২০০ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। বন্ধ রাখা হয়েছে বরিশাল নগরীসহ জেলার বিদ্যুত্ ব্যবস্থা। বরিশাল-ঢাকা রুটসহ অভ্যন্তরীন সকল রুটের লঞ্চ চলাচল গতকাল বন্ধ ছিলো।

হোমনা (কুমিল্লা) সংবাদদাতা জানান, রাত থেকে টানা বর্ষণ ও ঝড় তুফানে উপজেলায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত প্রবল বাতাসে অর্ধ শতাধিক ঘর-বাড়ি লন্ড ভন্ড হয়ে গেছে। বিভিন্ন স্থানে গাছের ডালপালা ভেঙ্গে রাস্তায় পড়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। পাঁকা ইরি ধান মাটিতে নুয়ে পড়েছে এবং বর্ষণে ইরি ক্ষেতে পানি জমে পাঁকা ধান গাছগুলো তলিয়ে গেছে। এছাড়া হোমনা ডিগ্রি কলেজ, রেহানা মজিদ মহিলা কলেজ, হোমনা সরকারী হাই স্কুল, হোমনা মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, হোমনা কফিল উদ্দিন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়সহ উপজেলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠে পানিতে তলিয়ে গেছে। লালমোহন (ভোলা) সংবাদদাতা জানান, ভোলার লালমোহনে ঘূর্ণিঝড় রোয়ানু’র প্রভাবে ভারী বর্ষণ ও জড়ো হাওয়ায় বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে ৫ শতাধিক ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। পানিবন্ধী হয়ে পড়েছে সহস্রাধিক পরিবার। মেঘনা কূলবর্তী উপজেলার লর্ডহার্ডিঞ্জ, ধলীগৌরনগর ও তেঁতুলিয়া নদী তীরবর্তী বদরপুর ইউনিয়নের পৃথক ৩টি স্থানে বেড়িবাধ ভেঙ্গে হু হু করে পানি প্রবেশ করছে।

মহেশখালী (কক্সবাজার) সংবাদদাতা জানান, ঝড়ের প্রভাবে সাগর উত্তাল হয়ে জোয়ারের পানি উপকূলীয় দ্বীপ মহেশখালীর নিম্ন অঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। গতকাল সকাল ৯টা থেকে জোয়ারের পানি উপজেলার ধলঘাটা, মাতারবাড়ী ইউনিয়ন কুতুবজুমের নয়া পাড়া, তাজিয়াকাটা, সোনাদিয়া, কাটাকালি, বড় দিয়া, পৌরসভার চরপাড়া, মখলেছুর রহমান পাড়া, পুটিবিলা, পশ্চিম চরপাড়া, হুনাইয়ার ছড়া, ছোট মহেশখালীর তেলী পাড়া ঠাকুরতলা, মুদিরছড়া , আহম্মদিয়া কাটা, শাপলাপুরের ষাইটমারা এলাকায় পানি প্রবেশ করে বিভিন্ন বাসাবাড়ি ও পুকুর রাস্তাঘাট ডুবে গেছে। প্রচন্ড দমকা হাওয়ার ফলে অনেক কাঁচাবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে।

ভোলা প্রতিনিধি জানান, ঘূর্ণিঝড় রোয়ানুর প্রভাবে প্রবল বাতাসের তোড়ে ভোলা সদরের ইলিশা এলাকায় মেঘনা নদীতে বালুভর্তি দুইটি কার্গো ডুবে গেছে। ভোলা মডেল থানার ওসি মীর খায়রুল কবির জানান. গতকাল বেলা ১১ টার দিকে প্রবল বাতাসের তোড়ে মেঘনা নদীর ভোলা সদরের ইলিশা এলাকায় ভোলা শহর রক্ষা বাধের নিকট একই জায়গায় বালি ভর্তি কার্গো দুটি ডুবে যায়। এতে ওই দুই কার্গোতে থাকা চার শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন।

এছাড়া কাউখালী (পিরোজপুর), বামনা (বরগুনা), উখিয়া কক্সবাজার, আগৈলঝাড়া (বরিশাল), বেতাগী (বরগুনা), আমতলী (বরগুনা), কলাপাড়া (পটুয়াখালী), মনপুরা (ভোলা), দক্ষিণ আইচা (ভোলা), মীর্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী), বরগুনা (উত্তর), কাঠালিয়া (ঝালকাঠি), মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) সংবাদদাতা এবং বাগেরহাট ও নোয়াখালী প্রতিনিধি ঘুর্ণিঝড় রোয়ানুতে হওয়া ক্ষয়ক্ষতির কথা জানিয়েছেন।

বাংলাদেশ সময়: ৯:৫৬:৫৯   ৭২০ বার পঠিত  




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

আজকের সকল পত্রিকা’র আরও খবর


নেতাকর্মীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন হাজী মোহাম্মদ হারিজ খান
সেরে উঠলেন ক্যানসার রোগীরা
আশুলিয়ায় খুশবু রেস্তোরাঁ উদ্বোধন
ধর্মপাশায় ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে শিক্ষকদের কর্মসূচী
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা ও কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি পণ্য সরবরাহ
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা ও কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি পণ্য সরবরাহ
বিশ্বব্যাপী প্রবাসীদের প্রতি দায়িত্ব পালনে কূটনীতিকদের আন্তরিক হতে হবে: শেখ হাসিনা
শেখ রাসেলের ৫৮ তম জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় ইদুর নিধন
শেখ রাসেলের ৫৮ তম জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় ইদুর নিধন

আর্কাইভ