অভিযানের জন্য প্রস্তুত ভারতের প্রথম পরমাণু ডুবোজাহাজ (নিউক্লিয়ার সাবমেরিন) আইএসএন আরিহন্ত। এখন সরকারের সবুজ সংকেতের অপক্ষো। সরকার চাইলে যেকোনো মুহূর্তে পরমাণু ডুবোজাহাজ আরিহান্ত সমুদ্রের গভীর জলে তুফান তুলে ছুটবে।টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনের এক খবরে মঙ্গলবার এতথ্য জানানো হয়েছে।
এরই মধ্যে আরিহান্তকে কয়েকবার গভীর পানিতে ডুবিয়ে প্রাথমিক পরীক্ষা করে নেওয়া হয়েছে। গত পাঁচ মাসে স্বল্প পরিসরে ডুবোজাহাজ থেকে অস্ত্র নিক্ষেপের পরীক্ষাও চালানো হয়েছে। এখন এই পরমাণু অস্ত্রবাহী ডুবোজাহাজটি অভিযানের জন্য সম্পূর্ণ রূপে প্রস্তুত হয়েছে।
অরিহান্তের অভিযানবিষয়ক কয়েকজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অভিযানের জন্য এখন এটি প্রস্তুত। গোপনে কিছু অস্ত্র নিক্ষেপের পরীক্ষা করা হয়েছে, যা অভিযানের জন্য এর সক্ষমতার প্রমাণ রেখেছে।
পরমাণু অস্ত্রসমৃদ্ধ পাঁচটি ডুবোজাহাজ নির্মাণ করছে ভারত। এর মধ্যে সবার আগে প্রস্তুত হয়েছে আরিহান্ত। এটি তৈরি হয়েছে বঙ্গোপসাগরের উপকূল ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের বিশখাপত্তমে। প্রয়োজনীয় প্রাথমিক পরীক্ষা এখানেই সেরে নেওয়া হয়েছে।
আরিহন্তের গভীর সাগরে অভিযানে সহায়তার জন্য রাশিয়ার আরএফএস অ্যাপ্রোন নামের একটি উদ্ধারকারী ডুবোজাহাজ বিশখাপাত্তমে এসেছে গত বছরের ১ অক্টোবরে। পরমাণু অস্ত্রসমৃদ্ধ ডুবোজাহাজ তৈরি করলেও আরএফএস অ্যাপ্রোনের মতো উদ্ধারকারী ডুবোজাহাজ এখনো ভারতের কাছে নেই। ফলে এক্ষেত্রে রাশিয়ার সাহায্য নিচ্ছে ভারত।
নিউক্লিয়ার সাবমেরিন একই সঙ্গে স্থল, আকাশ ও পানিপথের নিরাপত্তায় ব্যবহার করা হয়। ডুবোজাহাজ আরিহন্তে ৭০০ কিলোমিটার দূরত্বে আঘাত হানতে পারে এমন ১২টি ক্ষেপণাস্ত্র অথবা ৩ হাজার ৫০০ কিলোমিটার দূরত্বে আঘাত করতে পারে এমন চারটি ক্ষেপণাস্ত্র যুক্ত করা হবে। সাবমেরিনটির ওজন ৬ হাজার টনের জাহাজের সমান।
অভিযানের জন্য প্রস্তুত ভারতের প্রথম পরমাণু ডুবোজাহাজ (নিউক্লিয়ার সাবমেরিন) আইএসএন আরিহন্ত। এখন সরকারের সবুজ সংকেতের অপক্ষো। সরকার চাইলে যেকোনো মুহূর্তে পরমাণু ডুবোজাহাজ আরিহান্ত সমুদ্রের গভীর জলে তুফান তুলে ছুটবে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া অনলাইনের এক খবরে মঙ্গলবার এতথ্য জানানো হয়েছে।
এরই মধ্যে আরিহান্তকে কয়েকবার গভীর পানিতে ডুবিয়ে প্রাথমিক পরীক্ষা করে নেওয়া হয়েছে। গত পাঁচ মাসে স্বল্প পরিসরে ডুবোজাহাজ থেকে অস্ত্র নিক্ষেপের পরীক্ষাও চালানো হয়েছে। এখন এই পরমাণু অস্ত্রবাহী ডুবোজাহাজটি অভিযানের জন্য সম্পূর্ণ রূপে প্রস্তুত হয়েছে।
অরিহান্তের অভিযানবিষয়ক কয়েকজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অভিযানের জন্য এখন এটি প্রস্তুত। গোপনে কিছু অস্ত্র নিক্ষেপের পরীক্ষা করা হয়েছে, যা অভিযানের জন্য এর সক্ষমতার প্রমাণ রেখেছে।
পরমাণু অস্ত্রসমৃদ্ধ পাঁচটি ডুবোজাহাজ নির্মাণ করছে ভারত। এর মধ্যে সবার আগে প্রস্তুত হয়েছে আরিহান্ত। এটি তৈরি হয়েছে বঙ্গোপসাগরের উপকূল ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের বিশখাপত্তমে। প্রয়োজনীয় প্রাথমিক পরীক্ষা এখানেই সেরে নেওয়া হয়েছে।
আরিহন্তের গভীর সাগরে অভিযানে সহায়তার জন্য রাশিয়ার আরএফএস অ্যাপ্রোন নামের একটি উদ্ধারকারী ডুবোজাহাজ বিশখাপাত্তমে এসেছে গত বছরের ১ অক্টোবরে। পরমাণু অস্ত্রসমৃদ্ধ ডুবোজাহাজ তৈরি করলেও আরএফএস অ্যাপ্রোনের মতো উদ্ধারকারী ডুবোজাহাজ এখনো ভারতের কাছে নেই। ফলে এক্ষেত্রে রাশিয়ার সাহায্য নিচ্ছে ভারত।
নিউক্লিয়ার সাবমেরিন একই সঙ্গে স্থল, আকাশ ও পানিপথের নিরাপত্তায় ব্যবহার করা হয়। ডুবোজাহাজ আরিহন্তে ৭০০ কিলোমিটার দূরত্বে আঘাত হানতে পারে এমন ১২টি ক্ষেপণাস্ত্র অথবা ৩ হাজার ৫০০ কিলোমিটার দূরত্বে আঘাত করতে পারে এমন চারটি ক্ষেপণাস্ত্র যুক্ত করা হবে। সাবমেরিনটির ওজন ৬ হাজার টনের জাহাজের সমান।
বাংলাদেশ সময়: ৮:১০:০৩ ৪৯০ বার পঠিত