ফাঁসি কার্যকরে প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার

Home Page » আজকের সকল পত্রিকা » ফাঁসি কার্যকরে প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার
শুক্রবার, ২০ নভেম্বর ২০১৫



http://dailyvorerpata.com/wp-content/uploads/2015/11/saka_mujahid_hang_to_death_vorerpata.jpgবঙ্গনিউজ ডটকমঃ স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ একে একে কলঙ্কমুক্ত হচ্ছে। বিশ্বাসহীনতা থেকে মুক্তি। ২০১৫-এর হেমন্তের এ বেলায় বিজয়ের ৪৫তম উদ্যাপনের দ্বারপ্রান্তে দেশ। অন্য এক কলঙ্কমোচনে প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার, প্রস্তুত জাতিও। একাত্তরে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরী ও জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের সর্বোচ্চ সাজা ফাঁসি কার্যকরের চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও অগুণতি বাংলা মায়ের সম্ভ্রমহানির ঋণ শোধ করার আরেকটি ক্ষণ সমাগত।

স্বজন-সম্ভ্রম হারানোর বেদনার দীর্ঘ ৪৪ বছরের কষ্টের রক্তক্ষরণ খানিকটা হলেও প্রশমিত হবে সে প্রতীক্ষায় বিশ্বময় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা বাঙালি। একাত্তরে মুক্তিযোদ্ধা, লেখক, বুদ্ধিজীবী, সর্বোপরি সাধারণ মানুষ হন্তারক এ দ্বৈত যুদ্ধাপরাধীর চূড়ান্ত গন্তব্য অবশেষে হচ্ছেই। খোদ স্বাধীন বাংলাদেশেও তারা লাল-সবুজ পতাকাকে খামচে ধরেছিল সজ্ঞানে। দম্ভোক্তি চলেছে অবিরাম। সবকিছুর অবসান ঘটতে যাচ্ছে যে কোনো সময়ে!

সর্বশেষ খবরে জানা গেছে, মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আপিল রিভিউর রায়ের আদেশে আপিল বিভাগের চার বিচারপতি স্বাক্ষর করেছেন। বিচারপতিদের স্বাক্ষর শেষে সেটি ট্রাইব্যুনাল হয়ে কেন্দ্রীয় কারাগারেও পৌঁছেছে।

উল্লেখ্য, একাত্তরের যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত প্রথম ব্যক্তি হিসেবে ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর ফাঁসিতে ঝোলানো হয় জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লাকে। আর চলতি বছর ১১ এপ্রিল জামায়াতের আরেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে কারা কর্তৃপক্ষ।

গত বুধবার সাকা-মুজাহিদের করা ফাঁসির রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ খারিজ করে দেওয়ায় আরেক ধাপ এগোল বিচার। সঙ্গে এগোল ৫৬ হাজার বর্গমাইলের এ বাংলাভূমিও। এখন তাদের শাস্তি একরকম নিশ্চিত, যদি না রাষ্ট্রপতি ক্ষমা করেন। এদিকে বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) কেন্দ্রীয় কারাগারে মুজাহিদের সঙ্গে দেখা করে তাঁর বড় ভাই মোহাম্মদ খালেছ জানিয়েছেন, রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করবেন না মুজাহিদ। অন্যদিকে সাকা চৌধুরী প্রাণভিক্ষার আবেদন করবেন কি-না এবং করলেও পাবেন কি-না, এ ব্যাপারে প্রশ্ন থাকেই। ফলে সাকার গন্তব্যও ফাঁসিতে তা নির্দ্বিধায় বলা যায়। উল্লেখ্য, এর আগে দণ্ডিত আবদুল কাদের মোল্লা ও মুহাম্মদ কামারুজ্জামান রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাননি।

এদিকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে কীভাবে দ- কার্যকর হবে, তা বিস্তারিত বলা আছে জামায়াত নেতা আবদুল কাদের মোল্লার পুনর্বিবেচনার আবেদনের রায়ে। আপিল বিভাগের ওই রায় অনুসারে আদালতের আদেশ পাওয়ার পর কারা কর্তৃপক্ষকে আসামির সঙ্গে তাঁর পরিবারের সদস্যদের দেখা করার সুযোগ দিতে হবে। আর কারা কর্তৃপক্ষ আসামির কাছে জানতে চাইবে তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমার আবেদন করবেন কি-না। যদি আসামি ক্ষমার আবেদন করতে না চান, তবে কারা কর্তৃপক্ষের উচিত দেরি না করে দ- কার্যকর করা। তবে জেলকোডের ৯৯১ বিধি অনুসারে ৭ বা ২১ দিনে দ- কার্যকরের নিয়ম এ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে না।

এদিকে পুরনো ঢাকার নাজিমুদ্দীন রোডের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের আট ফুট দৈর্ঘ্য আর সাড়ে চার ফুট প্রস্থের ফাঁসির মঞ্চ প্রস্তুত। ডাকা হয়েছে জল্লাদও। রিভিউ আবেদন খারিজের পর এ দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দণ্ডাদেশ কার্যকরে আর আইনি বাধা না থাকায় এমনটা চলবেই। শুধু বিচারপতিদের স্বাক্ষর করা একটি আদেশ কারাগারে যাওয়ার অপেক্ষা।

অবশ্য রায়ের পরই অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, যখন মৃত্যুপরোয়ানা কারাগারে যাবে, তখন থেকে রাষ্ট্র যে কোনো তারিখ নির্ধারণ করতে পারবে বলে ওই রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘যদি এর মধ্যে রিভিউ পিটিশন ও মার্সি পিটিশন করা হয়, তখন মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের প্রক্রিয়া আপনাআপনি বন্ধ হয়ে যায়। যেহেতু রিভিউ পিটিশন খারিজ হয়ে গেছে, কোনো স্থগিতাদেশও নেই; সুতরাং এটা কার্যকর করতে কোনোরকম অসুবিধা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘তারপরও যেহেতু জেল কর্তৃপক্ষ আবার লিখিত আদেশের উল্লেখ করেছে, সেজন্য আজ (বৃহস্পতিবার) আমি আবার আদালতে এটি উল্লেখ করেছিলাম। আদালত আমাকে বলেছেন, এটার দরকার হবে না। তাতে আমি ইঙ্গিত বুঝতে পারছি যে, অতিশিগগিরই আমরা মূল রায়টা অথবা একটি আদেশ পেয়ে যাব।’

এক প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, সুপ্রিমকোর্টের রেজিস্ট্রার কারা কর্তৃপক্ষকে লিখিতভাবে রায়ের বিষয়টি জানাতে পারেন। অথবা আদালত পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করলে তা নিয়ম অনুযায়ী কারাগারে চলে যাবে। কাদের মোল্লার রিভিউ খারিজ হয়েছিল। এর এক বছর পর রিভিউর পূর্ণাঙ্গ রায় আমরা পেয়েছি। কিন্তু রায় ঘোষণার পর সেদিনই একটি শর্ট অর্ডার দেওয়া হয়েছিল। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘আমার কথা হলো- কাদের মোল্লার পূর্ণাঙ্গ রায়ের জন্য কিন্তু অপেক্ষা করতে হয়নি। কিন্তু জেল কর্তৃপক্ষ একটি ইনটিমেশন (অবহিতকরণ) চায়। তারা ইনটিমেশন চায় যে, রিভিউ পিটিশনটা খারিজ হয়ে গেছে। এতে আমরা আশা করছি অতিশিগগিরই পূর্ণাঙ্গ রায় পেয়ে যাব।’

এর আগে যুদ্ধাপরাধ মামলার দুই আসামির দণ্ড কার্যকরের নজির থেকে দেখা গেছে, লিখিত রায় পাওয়ার পর কারা কর্তৃপক্ষ ফাঁসির আসামিকে তা পড়ে শোনায়। তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়- তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইবেন কি-না।

অবশ্য যুদ্ধাপরাধ আইনে দ-িতরা অন্য মামলার আসামিদের মতো প্রাণভিক্ষার জন্য কারাবিধিতে নির্ধারিত সাত দিন সময় পাবেন না। তবে সিদ্ধান্ত জানাতে তাঁরা কতদিন সময় পাবেন, সে বিষয়েও আইনে স্পষ্ট কিছু বলা নেই।

এর আগে আরেক জামায়াত নেতা মুহাম্মদ কামারুজ্জামানের ফাঁসি কার্যকরের আগে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, প্রাণভিক্ষা চাওয়ার জন্য আসামি ‘যৌক্তিক সময়’ পাবেন। আর যৌক্তিক সময়ের ব্যাখ্যায় তিনি বলেছিলেন, একটি দরখাস্ত লিখতে যে সময় লাগে- ‘যৌক্তিক সময়’ তার চেয়ে বেশি হওয়া উচিত নয়।

আসামি তা না চাইলে বা রাষ্ট্রপতির ক্ষমা না পেলে সরকার দিনক্ষণ ঠিক করে কারা কর্তৃপক্ষকে ফাঁসি কার্যকরের নির্দেশ দেবে। তার আগে স্বজনরা তাঁদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন।

এর আগে যুদ্ধাপরাধী আবদুল কাদের মোল্লা ও কামারুজ্জামানের রিভিউ আবেদন এক দিনের মধ্যে শুনানি শেষে খারিজ হয়ে গিয়েছিল। তাঁরা রাষ্ট্রপতির ক্ষমা চাননি বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়; পরে তাঁদের ফাঁসিতে ঝোলানো হয়।
এদিকে প্রাণভিক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পরই দণ্ড কার্যকরের দিনক্ষণ নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, আদালতের কাছ থেকে দ্রুতই আদেশের কপি কারাগারে যাবে। এরপর প্রাণভিক্ষা ছাড়া আর কোনো আনুষ্ঠানিকতা নেই।

প্রসিকিউশনের পক্ষে জিয়াদ আল মালুম বলেন, ‘কাদের মোল্লার ক্ষেত্রে সংক্ষিপ্ত রায়ের মাধ্যমে ফাঁসি কার্যকর হতে দেখা গেছে। তবে আদালত যেভাবে চাইবেন, আমাদের সে পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই ফাঁসি যত দ্রুত কার্যকর হয়, ততই দেশের নিরাপত্তা কম বিঘ্নিত হবে। ইতোমধ্যে সরকারকে বাড়তি সতর্কতা নিতে দেখা যাচ্ছে। এভাবে বেশিদিন চলে না।’

এদিকে মুজাহিদ ও সাকার সঙ্গে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সাক্ষাৎ করেছেন পরিবারের সদস্যরা।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) বেলা দেড়টার দিকে কারাগারের ভেতরে প্রবেশ করেন মুজাহিদের পরিবারের সদস্যরা এবং সাক্ষাৎ শেষে বেলা পৌনে ৩টার দিকে কারাগার থেকে তাঁরা বের হন।

অন্যদিকে বেলা ১২টা ২০ মিনিটে তিনটি গাড়িতে করে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আসেন সাকা চৌধুরীর দুই ছেলে, স্ত্রীসহ পরিবারের ২২ সদস্য। বেলা ১২টা ২৬ মিনিটে তাঁদের ১৫ জন সাকা চৌধুরীর সঙ্গে দেখা করার জন্য কারাগারে প্রবেশ করেন। ১৫ জনের সাক্ষাতের আবেদন করায় বাকি সাতজন বাইরে অপেক্ষায় থাকেন।

সাক্ষাৎ শেষে মুজাহিদের ছেলে আলী আহমেদ মাবরুর জানান, বাবা অনেক দৃঢ় ও শক্ত রয়েছেন। তাঁকে বিমর্ষ দেখা যায়নি। তিনি বলেছেন, আমি ‘৭১-এ কোনো অপরাধ করিনি। শুধু ইসলামি আন্দোলন করার কারণে এ রায় দেওয়া হয়েছে। এটা সরকারের ৪ বছরের নীল নকশার অংশ।

প্রাণভিক্ষা চাওয়ার বিষয়ে মুজাহিদের মত জানতে চাইলে মাবরুর জানান, তিনি (মুজাহিদ) বলেছেন, ‘রাষ্ট্রপতি আমাদের রাষ্ট্রের ও জনগণের অভিভাবক। তিনি একজন আইনজীবীও। সুতরাং তাঁর কাছে আবেদন করব কি-না আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে পরবর্তীতে সিদ্ধান্ত নেব।’

মুজাহিদের ছেলে বলেন, বাবা রিভিউ পিটিশন খারিজ হওয়ার কথা শুনেছেন। তবে জেল কর্তৃপক্ষ তাঁকে লিখিতভাবে জানায়নি বা খারিজের কপি দেখায়নি। বাবা বলেছেন, ‘আমি নির্দোষ। তারপরও যদি ফাঁসি দেওয়া হয়, তাহলে এটাকে ঠা- মাথায় হত্যা করার শামিলই বলব।’

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মুজাহিদ ‘সুস্থ’ রয়েছেন বলেও জানান মাবরুর। দল ও দেশের মানুষের প্রতি তাঁর কোনো বক্তব্য ছিল কি-না, সে প্রসঙ্গে জানতে চাইলে মাবরুর বলেন, আব্বা বলেছেন আমি নির্দোষ, নির্দোষ ও নির্দোষ। মুজাহিদের ছেলে আরও বলেন, একটি বিষয়ে আইনজীবীদের মাধ্যমে তিনি চিঠি লিখবেন; তবে তা বিচারপতি না রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমার জন্য সে ব্যাপারে তিনি খোলাসা করেননি।

অন্যদিকে যুদ্ধাপরাধী সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী প্রাণভিক্ষা চাইবেন কি-না, সেই প্রশ্নে তাচ্ছিল্যের সঙ্গে এড়িয়ে গেলেন তাঁর ভাই জামালউদ্দিন কাদের চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বেরিয়ে আসার পর সাংবাদিকরা জামালউদ্দিন কাদের চৌধুরীর কাছে জানতে চান, তাঁর ভাই রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাওয়ার সুযোগ নেবেন কি-না।
এ সময় তাচ্ছিল্যের সঙ্গে তিনি বলেন, ‘কী, মার্সি পিটিশন?’

অন্যদিকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছেন তাঁর পাঁচ আইনজীবী।
বৃহস্পতিবার বিকেলে তাঁর আইনজীবীরা আজ শুক্রবার দেখা করার সময় চেয়ে আবেদন করেছেন।

রায়ে বিচারপতিদের স্বাক্ষর সম্পন্ন, পৌঁছেছে কারাগারেও: মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ ও বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর আপিল রিভিউর রায় লেখা সম্পন্ন হয়েছে। এরই মধ্যে আপিল বিভাগের চার বিচারপতি রায়ের আদেশে স্বাক্ষর করেছেন। হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) সাব্বির ফয়েজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছেন।

বাংলাদেশ সময়: ১১:৩৮:৩৩   ২৯৯ বার পঠিত  




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

আজকের সকল পত্রিকা’র আরও খবর


নেতাকর্মীদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন হাজী মোহাম্মদ হারিজ খান
সেরে উঠলেন ক্যানসার রোগীরা
আশুলিয়ায় খুশবু রেস্তোরাঁ উদ্বোধন
ধর্মপাশায় ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে শিক্ষকদের কর্মসূচী
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী জাতীয় স্মৃতিসৌধে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা ও কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি পণ্য সরবরাহ
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা ও কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে কৃষি পণ্য সরবরাহ
বিশ্বব্যাপী প্রবাসীদের প্রতি দায়িত্ব পালনে কূটনীতিকদের আন্তরিক হতে হবে: শেখ হাসিনা
শেখ রাসেলের ৫৮ তম জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় ইদুর নিধন
শেখ রাসেলের ৫৮ তম জন্ম বার্ষিকী ও জাতীয় ইদুর নিধন

আর্কাইভ