বঙ্গনিউজ ডটকমঃ ব্রিটেনে ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটার এর এক দল গবেষক জানার চেষ্টা করেন, নারীরা কেন পুরুষদের চেয়ে বেশি সময় বাঁচেন।
মাছির ওপর পরিচালিত পরীক্ষায় দেখা গেছে, কম বয়সে স্ত্রী প্রজাতির মাছির সঙ্গে জোরপূর্বক মিলিত হওয়ার কারণে পুরুষ মাছিদের জীবনকাল কমে আসে। এর মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা বেশি বয়স পর্যন্ত বেঁচে থাকার একটি কারণ খুঁজে পেয়েছেন।
প্রধান গবেষক ডেভিড হোসকেন বলেন, যৌনকর্মে পুরুষকে বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে স্ত্রী প্রজাতির মাছিদের অদ্ভূত আচরণ লক্ষ করা যায়। এসব ফলাফল থেকে বের হয়ে এসেছে যে, বহু প্রাণীর মধ্যে যৌনজীবনের সঙ্গে তার বেঁচে থাকার সময়ের যোগসূত্র রয়েছে। আর এই প্রাণীদের মধ্যে মানুষও রয়েছে।
গবেষণায় বলা হয়, যৌনতার ক্ষেত্রে স্ত্রীকে দখলের প্রতিযোগিতা এবং প্রয়োজন পুরুষ প্রজাতির মাছিদের সহজাত আচরণ। আবার প্রকৃতিতে বেঁচে থাকার লড়াই চলতে থাকে। এ দুটো বিষয়কে নিয়ে বেঁচে থাকতে দারুণ পেরেশানি পোহাতে হয় পুরুষদের। আর দুটো বিষয়ই পুরুষদের ওপর বেশি প্রভাব ফেলে যা পুরুষ মাছিদের জীবনকার এক-তৃতীয়াংশ কমিয়ে দেয়।
ডেভিড হোসকেন আরো বলেন, স্ত্রী মাছির সঙ্গে যৌনকর্ম করতে একটি পুরুষ মাছিকে বহু কাজ করতে হয়। সুরেলা আওয়াজ তুলতে হয়, আকর্ষণীয় গন্ধ ছড়াতে হয়। আর এত পরিশ্রমের সফলতা নারী প্রজাতির ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভর করে।
কিন্তু যে পুরুষ মাছি খুব সহজে এবং স্বাভাবিকভাবে যৌনকর্মে সফল হয় তাদের জীবনকাল প্রায় নারী প্রজাতির মাছিদের মতোই হয়। এ ক্ষেত্রে দুজনেরই জীবনকাল ৩৫ দিনের মতো গড়ায়। আর যে পুরুষ মাছিকে বহু কাঠখড় পোড়াতে হয় তার জীবনকালের গড় দাঁড়ায় ২৪ দিনের মতো।
এ ধরনের প্রভাব মানুষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য বলে জানান গবেষকরা। এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদনটি ‘ফাউন্ডেশন ইকোলজি’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2014/12/04/158804#sthash.crDQ2Soe.dpufব্রিটেনে ইউনিভার্সিটি অব এক্সিটার এর এক দল গবেষক জানার চেষ্টা করেন, নারীরা কেন পুরুষদের চেয়ে বেশি সময় বাঁচেন।
মাছির ওপর পরিচালিত পরীক্ষায় দেখা গেছে, কম বয়সে স্ত্রী প্রজাতির মাছির সঙ্গে জোরপূর্বক মিলিত হওয়ার কারণে পুরুষ মাছিদের জীবনকাল কমে আসে। এর মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা বেশি বয়স পর্যন্ত বেঁচে থাকার একটি কারণ খুঁজে পেয়েছেন।
প্রধান গবেষক ডেভিড হোসকেন বলেন, যৌনকর্মে পুরুষকে বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে স্ত্রী প্রজাতির মাছিদের অদ্ভূত আচরণ লক্ষ করা যায়। এসব ফলাফল থেকে বের হয়ে এসেছে যে, বহু প্রাণীর মধ্যে যৌনজীবনের সঙ্গে তার বেঁচে থাকার সময়ের যোগসূত্র রয়েছে। আর এই প্রাণীদের মধ্যে মানুষও রয়েছে।
গবেষণায় বলা হয়, যৌনতার ক্ষেত্রে স্ত্রীকে দখলের প্রতিযোগিতা এবং প্রয়োজন পুরুষ প্রজাতির মাছিদের সহজাত আচরণ। আবার প্রকৃতিতে বেঁচে থাকার লড়াই চলতে থাকে। এ দুটো বিষয়কে নিয়ে বেঁচে থাকতে দারুণ পেরেশানি পোহাতে হয় পুরুষদের। আর দুটো বিষয়ই পুরুষদের ওপর বেশি প্রভাব ফেলে যা পুরুষ মাছিদের জীবনকার এক-তৃতীয়াংশ কমিয়ে দেয়।
ডেভিড হোসকেন আরো বলেন, স্ত্রী মাছির সঙ্গে যৌনকর্ম করতে একটি পুরুষ মাছিকে বহু কাজ করতে হয়। সুরেলা আওয়াজ তুলতে হয়, আকর্ষণীয় গন্ধ ছড়াতে হয়। আর এত পরিশ্রমের সফলতা নারী প্রজাতির ইচ্ছা-অনিচ্ছার ওপর নির্ভর করে।
কিন্তু যে পুরুষ মাছি খুব সহজে এবং স্বাভাবিকভাবে যৌনকর্মে সফল হয় তাদের জীবনকাল প্রায় নারী প্রজাতির মাছিদের মতোই হয়। এ ক্ষেত্রে দুজনেরই জীবনকাল ৩৫ দিনের মতো গড়ায়। আর যে পুরুষ মাছিকে বহু কাঠখড় পোড়াতে হয় তার জীবনকালের গড় দাঁড়ায় ২৪ দিনের মতো।
এ ধরনের প্রভাব মানুষের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য বলে জানান গবেষকরা। এ-সংক্রান্ত প্রতিবেদনটি ‘ফাউন্ডেশন ইকোলজি’ জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭:৫৬:২৮ ৩৪৯ বার পঠিত