কোথাও কেউ নেই

Home Page » ফিচার » কোথাও কেউ নেই
সোমবার, ২০ মে ২০১৩



1368714289.jpgবঙ্গ-নিউজ ডটকমঃ রাত শেষে বাড়ির পাশের শিমুল গাছটায় যখন ফিঙেটা প্রথম ডেকে ওঠে তখনই ঘুম ভেঙে যায় নিয়ামত আলীর। সে তড়িঘড়ি করে বিছানা থেকে উঠে চাটাইয়ের দরজা সরিয়ে বাইরে যায়। চারদিকে একনজর তাকায়। নাহ, এখনও রাত শেষ হতে অনেক বাকি। আপন মনে বলে ওঠে নিয়ামত আলী।
ভোরে উঠবে বলে অন্যদিনের চেয়ে আজ একটু আগেই ঘুমিয়েছিল। তাই বলে এত তাড়াতাড়ি ঘুম ভেঙে যাবে বুঝতে পারেনি। বিছানায় ঘুমাতে যাবার সিদ্ধান্ত নিয়ে যখন ঘরের বারান্দায় পা রাখে তখন আবারো ফিঙেটা ডেকে ওঠে। সে চারদিকে ভাল করে তাকিয়ে বুঝতে পারে, আসলেই ভোর হয়ে গেছে। ধীরে ধীরে ফর্সা হচ্ছে সবকিছু।
স্বামী পাশে নেই দেখে গায়ের ওপর রাখা ছোট ছেলের হাতটা আলতো করে সরিয়ে দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে খোদেজা। নিয়ামত আলীকে উঠানে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে বলল, আপনে তো সকালেই যাবেন তাই না?
খোদেজার প্রশ্নে তার দিকে ঘাড় ফেরায় নিয়ামত আলী। বলল, যাতিতো হবেই। কী করার আছে, কও?
দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে খোদেজা। বলল, আজকের দিনডা না গিলি…
কথা শেষ করার আগেই নিয়ামত আলী বলল, গরীব মানুষগের অতো হিসেব করলি চলে না। তাছাড়া গত দুইদিন হরতালের জন্যি রিকসা নিয়ে বাইর হতি পারিনি। আজ আবার যদি না যাই তালি বাড়িসুদ্ধ না খায়ে মরতি হবেনে।
-আজ তো আবার হরতাল!
-তা হোকগে। হরতালে কেউ যে রিকশা চালায় না তা তো না। আমার মতো অনেক রিকশাআলা তাগের রিকশা নিয়ে বাইর হয়।
-আমি কিছু বুঝতি পারতিছিনে। আপনি যা করবেন করেন। তয় কলাম, আমার কিন্তু ভাল ঠেকতেছে না।
-উপর আলা তো একজন আছে, নাকি? তুমি কোন চিন্তা করবা না। আমি সন্ধ্যের আগেই ফিরে আসপানে।
খোদেজা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল, একটু তাড়াতাড়ি ফিরে আসপেনেন। ঘরে কিচ্ছু নেই। আপনি আসলি তয় রান্না।
নিয়ামত আলী ঘাড়ের ওপর ছেঁড়া গামছাটা ফেলে বলল, আচ্ছা ঠিক আছে; আমি যত তাড়াতাড়ি পারি ফিরে আসপানে। ছুয়াল দুডো য্যানে ঘুমোয় না পড়ে দেখো।
-আপনের ও নিয়ে কোন চিন্তা করতি হবে না। আপনি না আসা পর্যন্ত ওরা ঠিকই জাগে থাকপেনে।
খোদেজা ঘরে যেয়ে মুষ্টির কলসির তলানিতে লেগে থাকা আধা মুঠো চাল এনে দেয় নিয়ামত আলীর হাতে। সে চালগুলো মুখে পুরে দিয়ে মিনিট কয়েক চিবিয়ে দুই গ্লাস পানি ঢক ঢক করে খায়। চালের বাতায় গোঁজা জামাটা গায়ে দিয়ে সে রিক্সা নিয়ে যখন বাড়ি থেকে বের হয় তখন উত্তরপাড়ার মসজিদে আসা তাবলিগ জামায়াতের সাথী ভাইয়েরা বাড়ি বাড়ি যেয়ে দ্বীনের দাওয়াত দিতে ব্যস্ত।
নিয়ামত আলী প্রেমবাগ গেটে এসে একনজর এদিক-ওদিক তাকায়। যতদূর চোখ যায় তাতে রাস্তায় হাতেগোনা সাত আটজন লোক নজরে পড়ে। একটা রিকশা কিড়িং কিড়িং শব্দ করে চলে যায় সামনে দিয়ে তার। নওয়াপাড়ার দিক থেকে দুটো নসিমন আসতে দেখে মনে বল আসে। যা সন্দেহ করেছিল তা নয়। খোদেজাকে মুখে যা-ই বলুক না কেন তার ভাবনা ছিল, হয়তো রাস্তায় কোন যানবাহন দেখা যাবে না। তাছাড়া গতকাল যতীন গোসাইয়ের চায়ের দোকানে লোকে বলাবলি করছিলো, আজকের হরতাল খুব কড়া হবে- সহিংসতা বাড়বে সারাদেশে। রাস্তায় এসে সে ধারণা পাল্টে গেছে তার। সে যশোর শহরে যাবার জন্যে দ্রুত রিকশা চালায়। সাত কিলোমিটার দূরে রূপদিয়া বাজারে যাবার পর দুইজন যাত্রী ওঠে। তাদের নিয়ে শহরে পৌঁছাতে পৌঁছাতে সকাল দশটা। শহরে যেতে বসুন্দিয়া মোড় আর শাঁখারীগাতীর তেমাথায় পিকেটারদের কবলে পড়ে। তারা নসিমন, করিমন আর ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক আটকায়। রিকশার যাত্রীরা দূরে রিকশা থেকে নামে। তারপর হেঁটে ওদের আওতার বাইরে যেয়ে আবার রিকশায় ওঠে। এ পিকেটারদের খুব বেশি ভয় হয় না নিয়ামত আলীর। শুধু বড় কোন পিকেটিং-এর কবলে না পড়ে এটাই চিন্তা।
শহরে ঢুকে প্রথমে হরতালের ভাব বোঝার চেষ্টা করে নিয়ামত আলী। দু’দিকে দু’দলের অবস্থানে তার বিশ্বাস দৃঢ় হয়। আজকে কোন গোলযোগ হলেও হতে পারে। সে মূল রাস্তায় না গিয়ে গলির ভেতর দিয়ে বেজপাড়ার রাস্তায় চলে যায়। সারাদিন শহরে লোকসংখ্যা কম হলেও যাত্রী একেবারে খারাপ হয় না। যাত্রী টানতে টানতে সন্ধ্যা হয়ে গেলে বাড়ি যাবার জন্যে মন উতলা হয়ে ওঠে তার।
দুপুরে গরীব ভ্যান-রিক্সা ড্রাইভারদের পাঁচতারা হোটেল বলে খ্যাত ‘হোটেল ছালাদিয়া’ থেকে দশ টাকার এক প্লেট আলু-খিচুড়ি খেয়েছিল। খাবার সময় ছেলেদের মুখ তার চোখের সামনে ভেসে উঠেছিল বারবার। তার ছেলেরা বাড়িতে না খেয়ে আছে! কিছুই করার ছিল না তার। সে মুখে ভাত পুরে অশ্রু ভেজা চোখ গামছা দিয়ে মুছে বলেছিল, আমি তাড়াতাড়ি চাল-ডাল নিয়ে বাড়ি ফিরে আসপানে। তোগের না খাওয়ায়ে রাহে আমার গলা দিয়ে ভাত নামেনারে বাপ।
আগামীকাল সকাল-সন্ধ্যা হরতাল ডেকেছে স্বয়ং সরকারী দল; যাত্রীদের মুখ থেকে শোনে নিয়ামত আলী। প্রথমে কথাটা তার বিশ্বাস হয় না। লোকগুলো বলে কী! সরকারী দল আবার হরতাল করে নাকি? দেশটা যে পাগলে ভরে গেলো! সে জীবনে কোনদিন এমন আজগুবি কথা শোনেনি। নিজের মনে হেসে ওঠে নিয়ামত আলী, যা রিকশার যাত্রীরা বুঝতে পারে না। হাজার হলেও সে রিকশা চালক। সমাজের নিচু জাত। সে জানে, বিশেষ করে হরতালের আগের দিন সন্ধ্যায় গোলযোগ শুরু হয়। যে কারণে বাড়ির দিকে যাবার সিদ্ধান্ত নেয় সে। মোড়ের দোকান থেকে দুই কেজি চাল, এক পোয়া ডাল আর লবণ-ঝাল- পেঁয়াজ কিনে প্যাকেটটা রিকশার সিটের তলার বক্সে রাখে। দোকানীর বিল মিটিয়ে রিকশার সিটে উঠে প্যাডেলে পা দেয়। হঠাৎ কোন কিছু বুঝে ওঠার আগেই কয়েকজন তরুণ এসে তার রিকশায় পেট্রোল ছিটিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। নিয়ামত আলী ছিটকে পড়ে রিকশা থেকে। চোখের সামনে একমাত্র সম্বল রিক্সা পুড়তে দেখে তার বুক হাহাকার করে ওঠে। সে মাটিতে পড়া অবস্থায় একজনের পা জড়িয়ে ধরে কাঁদতে কাঁদতে কাকুতি মিনতি করে বলে, আমার রিকসাডারে পুড়ায়েন না আপনেরা! আমি গরীব মানুষ।
তরুণদের মন গলে না। উপায় না দেখে নিয়ামত আলী গায়ের জামা খুলে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। যা দেখে যুবকদের মনের আগুন বেড়ে যায়। তারা বাকি পেট্রোলটুকু নিয়ামত আলীর গায়ে ছিটিয়ে দিয়ে ঠেলা দেয় রিক্সার আগুনের দিকে। মুহূর্তে দপ করে জ্বলে ওঠে নিয়ামত আলীর শরীর। সে মাগো বলে একবারমাত্র চিৎকার করে ওঠে। তরুণেরা পালিয়ে গেলে আশপাশের লোকজন ছুটে এসে নিয়ামত আলীর শরীরের আগুন নেভায়। তার শরীরের এক তৃতীয়াংশ ঝলসে গেছে। পথচারীরা নিয়ামত আলীকে দ্রুত সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। ওদিকে রিক্সাটাও পুড়ে ছাই। কিন্তু সেদিকে কারো নজর দেবার অবকাশ নেই। হাসপাতালে দীর্ঘ চার ঘণ্টা পর রাত এগারোটার দিকে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে নিয়ামত আলী।
নিয়ামত আলীর মৃত্যুতে শহরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। লাশ নিয়ে হরতাল বিরোধীদের শুরু হয় মিছিল। তাদের দাবী সরকারের সন্ত্রাসীরা তাদের দলের লোককে হত্যা করেছে। তারা এ সরকারের পতন চায়। টেলিভিশনের ভিডিও ফুটেজে বার বার প্রচারিত হয় নিয়ামত আলীর শরীরে দাউ দাউ করে জ্বলে ওঠা আগুনের দৃশ্য। দেশবাসীর হৃদয় হাহাকার করে ওঠে। রাষ্ট্রীয় যন্ত্রে বিরোধী দলের ওপর দোষ চাপিয়ে সংবাদটি ফলাও করে প্রকাশ করে। বিরোধী দলীয় সংবাদ মাধ্যম এটা সরকারের কাজ বলে সরাসরি মন্তব্য করে। প্রতিটি টিভি চ্যানেলের টক শোতে শুরু হয় তাকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা। এভাবে আর কতকাল নিরীহ নিয়ামত আলীরা অকালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে? আর কত নিরপরাধ খেটে খাওয়া মানুষ তাদের শেষ সম্বল হারিয়ে পাগলের মতো বেঁচে থাকার তাগিদে আগামী প্রজন্মের হাত-পা জড়িয়ে ধরে কপালের রক্ত ঝরাবে? কবে শেষ হবে এ রক্তের রাজনীতি? এসব প্রশ্ন খেটে খাওয়া-ছা পোষা মানুষের মনে ঘুরপাক খেলেও মুখে প্রকাশ করে না রাষ্ট্রদ্রোহী মামলার ভয়ে।
দুই

গভীর রাত। স্বামীর প্রতীক্ষায় পথের দিকে নিষ্পলক তাকিয়ে থাকে খোদেজা। ঘরের আশপাশে শুকনো পাতা নড়ে উঠলেই চমকে ওঠে। এই বুঝি সে এলো! সন্ধ্যার সাথে সাথে বাড়ি আসার কথা বলে গেলেও না ফেরায় মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হবার কথা থাকলেও খোদেজার তা হয়না। তার বিশ্বাস, তার স্বামী প্রয়োজন ছাড়া এক মিনিটও বাইরে থাকার পাত্র নয়।
খোদেজা বুঝতে পারে না এখন তার কী করা উচিৎ। ছেলেদের কষ্ট সইতে না পেরে দুপুরে বাগান থেকে বুনো কচুর ডাটা তুলে তেল-ঝাল ছাড়া রেঁধে দিয়েছিল। সেই খাওয়া। তারপর আর কারো মুখে দানাপানি পড়েনি। ছেলেদুটো খিদের জ্বালায় কাঁদতে কাঁদতে কিছুক্ষণ আগে একে অপরের গলা জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়েছে। খোদেজা তাদের অনেকবার বলেছিল, ঘুমাসনে বাপ, একটু ধৈর্য ধরে থাক। দেখিস এক্ষুনি তোর বাপ চাল-ডাল নিয়ে আসপেনে। ছেলেরা খিদের জ্বালা সইতে না পেরে একটু পরপর মাকে প্রশ্ন করেছিল, কই বাজান তো আসলোনা? খোদেজা পেছন ফিরে শাড়ীর আঁচল দিয়ে চোখ মুছে বলেছিল, এই তো চলে আসলো বলে।
মাটির দেয়াল দেওয়া ছোট্ট কুঁড়েঘরের ছাউনি গোলপাতার। ঘরের চাল এই আট বছরে একবারও মেরামত করা হয়নি। তার অনেকটা পচে নষ্ট হয়ে ঘরের ভেতর থেকে আকাশ দেখা যায় স্পষ্ট। যদি হঠাৎ বৃষ্টি নামে তাহলে সবাই ভিজে একাকার হয়ে যাবে- ভেঙে যাবে মাটির দেয়াল। ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও টাকার অভাবে চাল ঠিক করতে পারেনি নিয়ামত আলী। তবে খোদেজার কাছে আগামী বর্ষা মৌসুম আসার আগেই ঠিক করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করেছিল সে।
রাত বাড়ে। খোদেজা পথের দিকে মুখ করে বারান্দায় বসে আছে। তার চোখ জলে ভরে উঠেছে ইতোমধ্যে। আস্তে আস্তে মনে ভয় দানা বাঁধতে শুরু করে। কোন বিপদ হলো না তো! তাড়াতাড়ি আসবে বলে কাকডাকা ভোরে রিকশা নিয়ে বেরিয়েছে। এত রাত হয়েছে অথচ তার কোন খোঁজ নেই! অজানা শংকায় অস্থির হয়ে ওঠে খোদেজা। আশপাশে এমন কেউ নেই যার দ্বারা স্বামীর সংবাদ পাওয়া যায়। দূরে মাজিদ মৌলভীর ভিটা থেকে ভেসে আসে শিয়ালের হুক্কা হুয়া ডাক। জমাদ্দার বাড়ির কুকুরগুলো একসাথে ডাকতে শুরু করে। খানিক পরেই ঘরের পাশে বাঁশঝাড়ে থাকা হুতুম পেঁচার বিরতিহীন ডাক কানে আসে হুতুম পেঁচার ডাক অশুভ তা জানে সে। তবে এই মুহূর্তে অশুভ ভাবতে নারাজ। সে মনকে সান্ত¦না দেয়, হয়তো সঙ্গীকে খুঁজে পাচ্ছেনা পাখিটা। পাশে ছেলে দুটো ঘুমিয়ে আছে। তারা ঘুমের ঘোরে মাঝে মাঝে কেঁদে ওঠে আর কষ্টে বুক ভেঙে যায় খোদেজার।
অন্ধকার রাত। ঘরে কেরোসিন নেই। ছোট ছেলের রাস্তায় কুড়িয়ে পাওয়া মোমের টুকরো দিয়ে জ্বালানো মাটির প্রদীপ সামান্য বাতাস পেলেই নিভে যাবার জন্যে প্রস্তুত। খোদেজার সেদিকে খেয়াল থাকলেও মোম দেবার প্রয়োজন মনে করে না। এমনিতে রাস্তায় কুড়িয়ে পাওয়া মোম, অবশিষ্ট নেই তার একটুও; তার ওপর স্বামীর চিন্তায় ভবিষ্যৎ অন্ধকার দেখে সে।
রাতের শেষে যখন রক্তিম সূর্য উঠবে তখন হয়তো খোদেজার কাছে সংবাদ আসবে তার স্বামী মারা গেছে পিকেটারদের দেওয়া আগুনে। সে শোকে পাথর হয়ে যাবে- বন্ধ হয়ে যাবে তার মুখের ভাষা। ছেলেরা বাবার না ফেরার যন্ত্রণা বুঝবে প্রতিদিন-প্রতি মুহূর্তে। খেতে-পরতে না পরে হয়তো ভিক্ষাবৃত্তি করবে নয়তো সমাজ- সংসারের চাপে আঁস্তাকুড়েই নিক্ষিপ্ত হবে বর্জ্য পদার্থের মতো। কিন্তু কেন?
রাত প্রায় শেষ। হঠাৎ এক পশলা দমকা বাতাস রুগ্ণ মাটির প্রদীপটা নিভিয়ে দেয়। অন্ধকার নেমে আসে চারদিকে। খোদেজা ছেলেদের মাথায় হাত বুলায়। দুই হাত দিয়ে ঘুমে ঢুলু ঢুলু নিজের চোখদুটো কচলে যখন তাদের কপালে চুমু খায় তখন পাশের বাঁশ ঝাড় থেকে হুতুম পেঁচাটা ডেকে ওঠে সহসা।

বাংলাদেশ সময়: ১৪:০১:৩৭   ৫৩২ বার পঠিত  




পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)

ফিচার’র আরও খবর


অ্যানেন্সেফ্লাই কী? - রুমা আক্তার
শেখ হাসিনা বাংলাদেশে নারী ক্ষমতায়নের অগ্রদূত : স্পিকার ; ১০০০ নারী উদ্যোক্তা’র মধ্যে ৫ কোটি টাকার অনুদান প্রদান
“ম্রো’ আদিবাসীর গো হত্যা’ অনুষ্ঠাণ ” - তানিয়া শারমিন
আলোকিত স্বপ্ন নিয়ে তৃতীয় বর্ষে রবিকর ফাউন্ডেশন
নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন রক্ষায় প্রয়োজন জেন্ডার সংবেদনশীল নীতির পর্যালোচনা
জিনগত ত্রুটির অপর নাম “ডাউন সিনড্রোম”- রুমা আক্তার
মোহাম্মদ শাহ আলমের জীবন ও কর্ম
ইসফাহান নেসফে জাহান
সিলেটে গ্রুপ ফেডারেশনের কর্মশালায় বির্তকিত মুরাদ- আয়োজকদের দুঃখ প্রকাশ
ডলারের দাম যেভাবে বাড়ছে, টাকার দাম কেন কমছে

আর্কাইভ