নিস্তব্ধ পৃথিবী কোথাও কোন কোলাহল নেই মাঝে মধ্যে কুকুর গুলো ঘেউঘেউ করে ডাকছে, পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়স চোখে ঘুম নেই, শরীরটা কেমন যেনো রোগা-সোগা লাগছে, কি জানি কিসেতে পড়েছি। তবে স্কুল লাইফের কথা মনে হলে আমি যেন ষোলতেই আছি কিন্তু না আবার যখন এখান থেকে সরে আসি ঠিক পঞ্চাশোর্ধ্বে চলে আসি। হঠাৎ উত্তরের কাল বৈশাখী ঝড় বৃষ্টি, মাথায় ঠান্ডা হাওয়া লাগছে সাথে ছাতী নেই সন্ধ্যা ঘনিয়ে আমি বুড়িগঙ্গা তীরে খেয়া পাড়ের অপেক্ষায় পুরো শরীর বৃষ্টিতে ভিজা,আসলে কষ্ট গুলো কেউ বোঝেনা বুঝতে চেষ্টাও করেনা সব-ই বিধিবাম আর সুখ সেতু অনেক আগে এসেছিল পারিনি তাকে শিকল দিয়েও বেধে রাখতে সেতু শুধু স্বপ্ন, আর স্বপ্ন, সেতু স্বপ্ন হয়েই থাকে। আমি পৃথিবীর বুকে শুধু দুঃখ গুলোকে নিয়ে হেঁটেই বেড়াবো এ শহর থেকে অন্য শহরে কোন শহরেই যেন আপন নয় আমি জানব,
আমি শুধু জানব অজানা কোন শহর আছে দূরে বহুদূরে সেটি হবে আমার শহর,বিশ্বে সবচেয়ে উজ্জ্বল অনিন্দ্য এক শহর যেখানে থাকবেনা কোন ঝঞ্জাট থাকবে শুধু পাখির কোলাহল আর সবুজ গাছগাছালি, থাকবেনা কোন মানুষের হিংসা ও ভেদাভেদ কেউ পাবে তো কেউ পাবেনা এটা হবেনা এটা হবেনা। বিশ্ব আজ বিষন্নতার দীর্ঘশ্বাস একাকিত্বের লড়াই কেউ কাউকে মানতে নারাজ যার শক্তির পরিমাণ বেশী ইনির লোকবলও বেশী এভাবে চলতে থাকলে সমাজ দেশ একঘেয়েমিতে চলে আসবে।
সমাজ আজ বিকলাঙ্গ পেশী শক্তিতে জর্জরিত কারে কে ঠকাবে মনুষ্যত্ব বিহীন আচরণ। রাস্ট্রও ক্ষমতার অপব্যবহার এমন কোন সেক্টর নেই দুর্নীতি মুক্ত প্রতিটি সেক্টর এর রন্ধ্রে রন্ধ্রে ঢুকে গেছে ঘুষের বানিজ্য এর সমাধানের সমাধি কোথায় ? আমার মতে এর উপযুক্ত সমাধান একমাত্র বিচার বিভাগ ও পুলিশ প্রশাসনই যথেষ্ট যদি দেশে কোন দলীয়করণ না থাকে আর আইন সেতু হবে সর্ব ক্ষেত্রে সবারই জন্য প্রযোয্য। সমাজ ও রাস্ট্রের চোখ এখন উচুতে, টাকার বিকল্প নেই বললেই চলে। এই পথ থেকে বের হওয়া একান্ত বাধ্যগত। এই দায়িত্ব আমাদের সকলের