নিজস্ব প্রতিবেদক:সুনামগঞ্জের শাল্লায় ফেসবুকে অপপ্রচার করায় ৩জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন দৈনিক সুনামগঞ্জের খবরের স্টাফ রিপোর্টার পীযুষ শেখর দাস। বিবাদীরা হলো- আনন্দপুর গ্রামের বরেন্দ্র রায়ের ছেলে ফার্মেসী ব্যবসায়ী বিপ্লব রায় (৩৮), মৃত দেবেন্দ্র দাসের ছেলে হরেন্দ্র দাস (৬৯) ও শাল্লা ইউপির দামপুর গ্রামের মৃত কবির মিয়ার ছেলে চা, পান সিগারেটের দোকানি বকুল আহমেদ।
শনিবার (১৮ মার্চ) শাল্লা থানায় লিখিত অভিযোগ করেন তিনি। জানা যায়, ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে হাওর ফসলরক্ষা বাঁধ মেরামতের দায়িত্ব পাওয়া ভান্ডাবিল হাওর উপ প্রকল্পের ২৭নং পিআইসির সদস্য সচিব বকুল আহমেদ ও সদস্য বিপ্লব রায়ের কোনো জমি নেই ওই হাওরে। নীতিমালা লঙ্ঘন করে তারা পিআইসি নিয়েছে। এনিয়ে গত ১২ মার্চ সংবাদ প্রকাশিত হয় আঞ্চলিক পত্রিকা দৈনিক সুনামগঞ্জের খবরে। অন্যদিকে হরেন্দ্র দাস ভাটি বাংলা কলেজের দাতা সদস্য হতে না পারায় ওই তিনজন পীযুষ শেখর দাসের প্রতি ক্ষিপ্ত ছিল। পরে গত ১৩মার্চ ১নং বিবাদী বিপ্লব রায় ও ৩নং বিবাদী বকুল আহমেদ ২নং বিবাদীকে বক্তা সাজিয়ে একটি নেতিবাচক ভিডিও তৈরি করে তাদের নিজ নিজ ফেসবুক আইডি থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়। ভিডিওতে পীযুষ শেখর দাসকে চাঁদাবাজ বলেন হরেন্দ্র দাস। বিষয়টিকে মানহানিকর উল্লেখ করে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন সাংবাদিক পীযুষ শেখর দাস।
এবিষয়ে শাল্লা থানার ওসি আমিনুল ইসলাম অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।